পৃষ্ঠাসমূহ

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Follow Us @soratemplates

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

অবদানকারী

শুক্রবার, ২৯ জুন, ২০১৮

ips

৬:৪৪ AM 0 Comments

IPS এর রেটিং যে কারনে VA তে দেয়া হয়।

ধরি, একটি  IPS এর রেটিং 650VA
এখন লক্ষ করি,
VA= Voltage*Ampere
Watt=Voltage*Ampere*P.F

IPS কম্পানি তো জানেনা যে আমি কত পাওয়ার ফ্যাক্টর এ উক্ত IPS টি ব্যবহার করবো বা আমার পাওয়ার ফ্যাক্টর কত।
তাই তারা IPS এর রেটিং VA তে দিয়ে থাকেন।
ধরি,আমার পাওয়ার ফ্যাক্টর আছে 0.8
ফর্মুলা হতে, Watt=Volt*Ampere*P.F
Watt=VA*P.F
Watt=650*0.8=520
অতএব, P=520watt
উক্ত IPS টি 520 watt পর্যন্ত Load নিতে পারবে।

ভাইবা ইলেকট্রিক্যাল

৪:৩৬ AM 0 Comments

নবীন ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে ইন্টার্ভিউএ আপনাকে জিজ্ঞেস করতেই পারো, এসি সার্কিটের পাওয়ার ফ্যাক্টর ৮০% ল্যাগিং বলতে কি বোঝেন?
★★★★★★★★★★★★★★★★★★
একটি এসি সার্কিটের পাওয়ার ফ্যাক্টর ৮০% ল্যাগিং বলতে বুঝায় উক্ত সার্কিটের কারেন্ট ভোল্টেজের চেয়ে ৩৭ ডিগ্রি পিছনে থাকবে।

বৃহস্পতিবার, ২৮ জুন, ২০১৮

diploma book

২:৫৫ AM 0 Comments

আজও আপনদের জন্য ডিপ্লোমার কিছু বইয়ের পিডিএফ নিয়ে হাজির হলাম। দয়া করে কেউ বোকার মত মেইল এ্যাড্রেস দিবেন না। যাদের দরকার তারা নিচের লিংকে ক্লিক করুন।
যেসব বই পাবেন
এসি মেশিন -২, বেসিক ওয়ার্কশপ প্রাকটিস, ইলেকট্রিক্যাল আ্যপ্লায়েন্স ২ টি।
https://drive.google.com/file/d/17o-svUVzio04VIGOvDYnHV3feXS5czMl/view?usp=drivesdk
https://drive.google.com/file/d/1ZWR4YDOIyyYkiFra75_AhRxTjsEr4Aog/view?usp=drivesdk
https://drive.google.com/file/d/1XUPM1BTP6QsAMOgKE6vbxuIkHYB2rPHq/view?usp=drivesdk
https://drive.google.com/file/d/1_ZvY4KRP-xixBB71JX2LGyoyxf2jWP1t/view?usp=drivesdk

Diploma book

২:৪৭ AM 0 Comments

আপনারা এম এম খয়বর আলী স্যারের বেসিক ইলেকট্রিক্যাল নলেজ বইটার পিডিএফ লিংক চেয়ে অনেক গ্রুপে পোস্ট করেছেন কিন্তু পিডিএফ ফাইল পাননি। আমি অনেক খুজে পিডিএফ সংগ্রহ করেছি। কপিরাইটের ভয়ে আপলোড করতে পারছি না। আপনাদের অধিক সাড়া পাওয়ায় পোস্টে লিংক দিলাম। যে যার মত ডাউনলোড করে নিবেন।
http://download1498.mediafire.com/29jfj7l196kg/53ccd69dbur4egk/Basic+Electrical+Knowledge.pdf

বুধবার, ২০ জুন, ২০১৮

ms word keyboard shortcut

১১:২৮ AM 0 Comments

MS Word Keyboard শটকার্টঃ
---------------------------------------------
-----------
1. Ctrl + A = সিলেক্ট অল। (All Select)
2. Ctrl + B = টেক্সট বোল্ড। (Bold)
3. Ctrl + C = কোন কিছু কপি করা। (Copy)
4. Ctrl + D = ফন্ট পরিবর্তনের ডায়ালগ
বক্স প্রদর্শন করা।
5. Ctrl + E = সেন্টার এলাইনমেন্ট করা।
6. Ctrl + F = কোন শব্দ খোঁজা বা
প্রতিস্থাপন করা। (Find World)
7. Ctrl + G = গো টু কমান্ড।
8. Ctrl + H = রিপ্লেস কমান্ড। (Replace)
9. Ctrl + I = টেক্সট ইটালিক। (Italic)
10. Ctrl + J = টেক্সট জাস্টিফাইড
এলাইনমেন্ট করা। (Justify)
11. Ctrl + K = হাইপারলিংক তৈরী
করা। (Hyperlink)
12. Ctrl + L = টেক্সট লেফট এলাইনমেন্ট
করা। (Left Align)
13. Ctrl + M = ইনভেন্ট দেয়ার জন্য।
14. Ctrl + N = নতুন কোন ডকুমেন্ট খোলার
জন্য। (New File)
15. Ctrl + O = পূর্বে তৈরী করা কোন
ফাইল খোলার জন্য। (File Open)
16. Ctrl + P = ডকুমেন্ট প্রিন্ট। (Print)
17. Ctrl + Q = প্যারাগ্রাফের মাঝে
স্পেসিং করার জন্য।
18. Ctrl + R = টেক্সটকে রাইট
এলাইনমেন্ট করা। (Right Align)
19. Ctrl + S = ফাইল সেভ। (Save)
20. Ctrl + T = ইনডেন্ট পরিবর্তন করার
জন্য।
21. Ctrl + U = টেক্সট আন্ডারলাইন।(Und
erline)
22. Ctrl + V = টেক্সট পেষ্ট করার জন্য।
(Paste)
23. Ctrl + W = ফাইল বন্ধ করার জন্য। (Close
File)
24. Ctrl + X = ডকুমেন্ট থেকে কিছু কাট
করার জন্য। (Cut)
25. Ctrl + Y = রিপিট করার জন্য। (Redo)
26. Ctrl + Z = আন্ডু বা পূর্বের অবস্থায়
ফিরিয়ে আনা। (Undo)
---
restart
Ctrl+Alt+Delete
Shutdown
All+F4
Enter
® ফাংশন Key এর ব্যাবহারঃ
---------------------------------------------
------------------
F1: প্রায় সব প্রোগ্রামেরই হেল্প
স্ক্রিন খুলে যায় এই Key টিপলে।
অর্থাৎ, ধরুন আপনি কোনও একটি
প্রোগ্রাম সম্পর্কে জানেন না। F1
টিপলেই সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রাম
সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ও প্রশ্নোত্তর
সমেত একটি স্ক্রিন খুলে যাবে
আপনার ডেস্কটপে।
F2: কোনও একটি ফাইল বা
ফোল্ডারের rename দিতে গেলে,
অনেকেই মাউজের সাহায্য নেন।
শর্টকাটটা হল F2। মাউজের প্রয়োজনই
পড়বে না।
F3: কোনও একটি অ্যাপ্লিকেশনের
(সেই মুহূর্তে যে অ্যাপ্লিকেশনটি
ব্যবহার করছেন) সার্চ ফিচার খুলে যায়
এই Key টিপলে।
F4: উইন্ডো বন্ধ করার জন্য F4 দারুণ
শর্টকাট। Alt+F4 টিপলে অ্যাক্টিভ
উইন্ডো বন্ধ হয়ে যাবে।
F5: কোনও একটি পেজ রিফ্রেশ বা
রিলোড করতে গেলে খামোখা
মাউজ নাড়াচাড়ায় সময় নষ্ট না করে
F5 টিপে দিন।
F6: এই Key টিপলে ইন্টারনেট
ব্রাউজারে কারসার সোজা চলে
যায় অ্যাডড্রেস বার-এ।
F7: মাইক্রোসফট ওয়ার্ড বা কোনও
অ্যাপ্লিকেশনে কিছু লেখার পর
বানান ও ব্যাকরণগত কোনও ভুল থাকলে
ধরিয়ে দেবে F7।
F8: উইন্ডোজের বুট মেনুকে ব্যবহার
করতে পারবেন এই Key-এর মাধ্যমে।
F9: মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে কোনও
ডকুমেন্ট রিফ্রেশ করতে চাইলে ও
মাইক্রোসফট আউটলুকে ই-মেল
পাঠানো ও রিসিভের কাজ মিটে
যায় এই শর্টকাট Key-এর সাহায্যে।
F10: কোনও একটি অ্যাপ্লিকেশনে
মেনু বার আনতে গেলে বেশির ভাগ
মানুষই রাইট ক্লিক করেন মাউজে।
দরকারই পড়ে না যদি আপনি shift+F10
ব্যবহার করেন। রাইট ক্লিকেরই কাজ
করে।
F11: ইন্টারনেট ব্রাউজারে ফুলস্ক্রিন
মোডে ঢুকতে ও বেরতে কাজ করে
F11 Key।
F12: মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে ডকুমেন্ট
Save as করতে গেলে মাউজের
সাহায্য না নিয়ে এই Key-এ শর্টকাটে
সেরে ফেলুন।

শুক্রবার, ৮ জুন, ২০১৮

sensor & Transducer

২:৪৪ PM 0 Comments

"Sensor" & "Transducer " দুই ভাই। দুই ভাই হলেও তাদের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য আছে।
সেটা কি???!!!!
তার আগে একটা উপমা দিয়ে রাখি। ধরুন, মেঘাছন্ন দিন। আপনি শুয়ে শুয়ে গল্পের বই পড়ছেন। হঠাৎ আপনি জানালের বাইরে একটি কাল ছায়ামূর্তি দেখলেন। দেখে নিশ্চয় ভয় পাবেন। হুম পাব। তো???
এখন প্রশ্নটা হচ্ছে কেন ভয় পাবেন? মেডিকেল এর ভাষায় ভূতের উপস্থিতির সংকেত আপনার নিউরনে পৌছায় বলে আপনি তাতে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে সাড়া দিচ্ছেন।
ভাই সেন্সর ও এরকম ই কাজ করে। সে যেকোন Physical Signal ( Heat, pressure, humidity, temperature, motion, contact) কে সেন্স করে তাকে Electrical Signal (Analog / Digital) এ রুপান্তরিত করে। তারপর measurement টা আমরা দেখতে পারি।
Example : Thermistor, Thermocouple, RTD, Pressure gauge, Humidity sensor, proximity sensor.
তাইলে Transducer টা কি? সে কি করে? সেও কি একই কাজ করে??
হুম করে আবার করেও না। মানেটা কি?
Transducer Physical energy কে Electrical Energy te convert ত করেই সে সাথে সাথে সব ধরনের শক্তিকে অন্য শক্তিতে পরিবর্তন করতে পারে। কিন্তু measurement প্রত্যক্ষ করা যায় না।তাই Transducer গুলো এক ধরনের সেন্সর কিন্তু সেন্সররগুলো ট্রান্সডিউসার হতে পারেনা।
Example : Microphone, Antenna
অবশেষে Sensor & Transducer এর মূল পার্থক্য দাড়াল Sensor শুধুমাত্র Physical energy কে Electrical Energy তে রুপান্তরিত করে কিন্তু ভাই Transducer এক্ষেত্রে উদার। সে সকল শক্তিকে অন্য শক্তিতে convert করে।

Motor speed

২:৩৪ PM 0 Comments

আজকে আলোচনা করব মোটরের স্লিপ নিয়ে। অনেকবার হয়ত এই শব্দটি চোখে পড়েছে, শুনা হয়েছে। কিন্তু ব্যাপারটা হয়তো এত ভালভাবে উপলব্ধি করা হয়নি। তাই আজ সুন্দর একটি উদাহরণ দিয়ে জিনিসটি ব্যাখা করব। 

আপনাকে যদি আমি প্রশ্ন করি, " ভাই, আপনার মোটর কত স্পিডে চলছে?" আপনি নিশ্চয় rpm এ synchronous speed এর একটা মান তুলে ধরবেন। কিন্তু আপনি এত sure হলেন কিভাবে যে আমি synchronous speed এর কথাই জানতে চাইছি?!
এখন অনেকে ভাবতেছেন, তাইলে মোটর এ কি আরেক ধরনের স্পিড আছে নাকি??
হুম ঠিকিই ভাবলেন মোটর এর স্পিড দুই রকম।
১) Synchronous speed
২) Rotational speed

Synchronous speed টা হচ্ছে, মোটর এ সৃষ্ট চৌম্বকক্ষেত্র যে speed নিয়ে ঘুরপাক খায়।

Rotational speed টা হচ্ছে মোটর এর রোটর তার শ্যাফট সহকারে যে স্পিড নিয়ে ঘুরতে থাকে।

এবার আসি মূল কথায়। এখন এই দুই স্পিড এ সমান তাল থাকেনা। এদিক ওদিক হয়। অর্থাৎ, রোটর মোটরের চৌম্বকক্ষেত্রের সাথে সমতালে ঘুরতে পারেনা। তাই দুই স্পিডের মাঝে একটা ব্যবধান থেকেই যায়। যেটাকে বলা হয় মোটরের স্লিপ / স্লিপ স্পিড।

একটা সুন্দর উদাহরণ দিয়ে রাখি জিনিসটা তাইলে মাথায় থাকবে। ধরুন, একটি গাধার পিঠে একটি লাঠি বাধা হল। এই লাঠির সাথে একটি গাজর এমনভাবে বাধা হল যেন গাজরটি গাধা মুখের একহাত সামনে পড়ে। তখন হবে কি? গাধাটি গাজর খাওয়ার জন্য সামনে এগিয়ে যেতে থাকবে কিন্তু গাজর টা ছুতে পর্যন্ত পারবেনা। যারা জিনিস টা অনুধাবন করতে পারেন নি তারা নিচের চিত্র দেখে বুঝার চেষ্টা করুন। এখানে গাধাকে রোটর স্পিড & গাজরকে synchronous speed এর সাথে তুলনা করা যায়।

এখন, প্রশ্ন এই স্লিপ হিসেব করব কিভাবে?
এখানে, n = rotational speed
            ns = synchronous speed

slip = ( ns - n) ÷ ns
percentage হিসেব করতে হলে 100 দিয়ে গুণ করে নিতে হবে।