পৃষ্ঠাসমূহ

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Follow Us @soratemplates

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

অবদানকারী

বুধবার, ৩১ অক্টোবর, ২০১৮

LT panel bord

৯:৫৫ PM 0 Comments

চলুন সহজ ভাষায় জেনে আসি ইন্ড্রাস্ট্রির LT pannel সম্পর্কে।  LT pannel হল একটি ইন্ড্রাস্ট্রির পাওয়ারের মূল চালিকাশক্তি। শুধুমাত্র ইন্ড্রাস্ট্রিতেই নয় আমি আমার আবাসিক বাসাবাড়ির জন্য ও এই প্যানেল তৈরি করতে পারি। low voltage exist করে বলে এর নামকরণ হয়েছে  Low Tension / LT pannel.

এখন জানব কিভাবে এই প্যানেল তৈরি হয়? কি কি ডিভাইস থাকে? আর কত ভোল্টেজে কাজ করে?

সাধারণত ইন্ডাস্ট্রির সাবস্টেশনে জেনারেটর এর মাধ্যমে 11 KV ভোল্টেজ উৎপন্ন করা হয়। এখন এই ভোল্টেজকে একটি  11/0.44 KV ডিস্ট্রিবিউশন ট্রান্সফর্মার এর সাহায্যে  400/440 volt এ আনা হয়।

উল্লেখ্য,  11KV এর  HT line কে সরাসরি ট্রান্সফর্মার এর প্রাইমারি সাইডে দেয়া হয়না। এক্ষেত্রে একটি incoming Circuit breaker ব্যবহার করা হয়। সাধারণ একাজে  Vaccuam Circuit breaker / oil Circuit breaker use  করা হয়। তারপর এই সার্কিট ব্রেকার এর কানেকশন ট্রান্সফর্মার এর ইনপুট এ দেয়া হয়। ট্রান্সফর্মার এর আউটপুট ৪৪০/৪০০ কে অতঃপর  LT pannel এ স্থানান্তর করা হয়। কিভাবে করা হয় সেটা পরিষ্কার করতে চাই।

সাধারণত বাসবার ট্রাংকিং সিস্টেম এর সাহায্যে এই ৪০০ ভোল্টকে আমি  LT pannel এ নিয়ে আসতে পারি। তবে এই ক্ষেত্রে ক্যাবল ও ব্যবহার করা যায়। তবে cost এর কথা চিন্তা করলে বাসবার ই শ্রেয়। অনেকে আবার প্রশ্ন করতে পারেন যে এই বাসবার টাই আবার কি? কত মানের বাসবার ব্যবহার করতে হবে কিভাবে বুঝব? বাসবার নিয়ে অন্যদিন আমি আরো বিস্তারিত লিখিব। তবে এইটুকু বলে রাখি বাসবার একটি সিস্টেম হতে অপর সিস্টেমে বিদ্যুৎ চালনার কাজে সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই বাসবারের কানেকশন কোথায় দেয়া হবে?

সেটা হল  LT pannel এর সার্কিট ব্রেকারের সাথে। এই ক্ষেত্রে  ACB ( Air Circuit breaker) ব্যবহার করা হয়।
এই  Air Circuit breaker এর আউটপুট আবার পুনরায় বাসবারের মাধ্যমে distribution pannel এর ব্রেকারে যায়। এই distribution pannel এ আবার  MCCB (Molded Case Circuit Breaker)  ব্যবহার করা হয় যার আউটপুট ইন্ডাস্ট্রির বিভিন্ন লোডে গিয়ে পৌছায়। একটি ইন্ডাস্ট্রিতে অনেকগুলো ডিপার্টমেন্ট থাকতে পারে। প্রতিটি ডিপার্টমেন্ট একটি আলাদা আলাদা LT pannel  / switchyard এর আওতায় থাকে। এছাড়াও ভোল্টেজ, কারেন্ট, পাওয়ার ফ্যাক্টর মনিটর করার জন্য এখানে এমিটার, ভোল্টমিটার & পিএফআই মিটার থাকে।


এ পোস্ট থেকে আমরা various Circuit breaker এর application ও জেনে গেলাম। আগামী দিন আরো মজার টপিক নিয়ে আলোচনা হবে।

সোমবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১৮

বৃহস্পতিবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১৮

pfi তে কি কি থাক

৫:৪০ AM 0 Comments

P.F.I এ কি কি থাকে  বা কি কি ব্যবহার করা হয়?

1. Power Capacitor.
2. H.R.C Fuse/M.C.B/M.C.C.B.
3. Relay.
4. M.C.C.B.
5. C.T.
6. Magnetic Contactor.
7. Fuse Base.
8. Siramics Fuse.
9. Fuse Folder.
10.Indicator.  Etc
Engr.ak azad

রবিবার, ২১ অক্টোবর, ২০১৮

অটো রোটারি হিট পোস্টিং মেশিন

৭:২৪ PM 0 Comments

অটো রোটারি হিট পেস্টিং মেশিন।
মেশিনে রিলেটেড আছে-
১। MC ২। টাইমার ৩। রিলে। ৪। ব্রীজ রেকটি ফায়ার
৫। মোটর ৬। মোটর ক্লাচ ৭। এয়ার সলিনয়েড ভালব
৮। ইমার্জিয়েনসি সুইচ । ৯। অন/অফ সুইচ ১০। সিলেকটর সুইচ ১১। মেটাল সেন্সর ১২। হিটার ১৩। টেম্পারেচার কনট্রোলার১৪। থার্মো কাপলস।১৫। লেগ সুইচ  এবং ১৬ ট্রানসফরমার২৩০/২৪ ভোলট

কি কি সমস্যা হয়
১। মোটর বন্ধ না হওয়া।
২। রোটারি প্লেট না ঘুরা।
৩। হিটার প্লেট ডাউন না হওয়া
৪। হিট না হওয়া
৫। হিটার প্লেট  এলোমেলো ভাবে পড়া
৬। হিট ওভার হওয়া
৭। মোটর ঘুরার সময় এবনরমাল শব্দ করা।
৮। হিটার প্লেট উপরে না উঠা। ইত্যাদি

কেন হয়
১। সেন্সর কাজ না করিলে
২। MCঅন না হইলে
৩। সলিনয়েড ভালব কাজ না করিলে
৪। হিটার লাইন না পাইলে বা হিটার কাটা
৫। মেটাল সেন্সর এডজাস্ট না থাকিলে
৬। থার্মো কাপলস খারাপ হলে
৭। ক্লাচ অন থাকিলে
৮। টাইমার কাজ না করিলে। ইত্যাদি

শনিবার, ২০ অক্টোবর, ২০১৮

সাংকেতিক বর্ণ ও পুর্ণরুপ

৮:৪৯ PM 0 Comments

সাংকেতিক বর্ণ ও পূর্ণরূপ লিস্ট

A = অ্যাম্পিয়ার (Ampere)
V = ভোল্ট (Volt)
VA = ভোল্ট অ্যাম্পিয়ার (Volt ampere)
C = ক্যাপাসিট্যান্স (Capacitance)
f = ফ্রিকোয়েন্সি (Frequency)
R = রেজিস্ট্যান্স (Resistance)
G = কন্ডাক্ট্যান্স (Conductance)
X = রিয়াক্ট্যান্স (Reactance)
Y = এডমিট্যান্স (Admittance)
Z = ইম্পিড্যান্স (Impedance)
XC= ক্যাপাসিটিভ রিয়াক্ট্যান্স (Capacitive Reactance)
L = সেল্ফ ইন্ডাক্ট্যান্স (Self Inductance)
S = স্লিপ (Slip)
M = মিউচুয়াল ইন্ডাক্ট্যান্স (Mutual Inductance)
T = Torque, Time Period, Temperature
T = Time
RF = Radio Frequency
XL = ইন্ডাক্টিভ রিয়াক্ট্যান্স (Inductive Reactance)
AC = অল্টারনেটিং কারেন্ট (Alternating Current)
AH = অ্যাম্পিয়ার আওয়ার (Ampere hour)
DC = ডাইরেক্ট কারেন্ট (Direct Current)
M.F = ইলেক্ট্রোমোটিভ ফোর্স (Electromotive force)
H = হেনরী (Henry)
Hz = হার্জ (hertz)
KHz = কিলো হার্জ (kilohertz)
MHz = মেগাহার্জ (Megahertz)
P = হর্স পাওয়ার (horsepower)
W = ওয়াট (Watt)
KW= কিলোওয়াট (Kilowatt)
MW = মেগাওয়াট (Megawatt)
MVAr = মেগাভোল্টএম্পিয়ার (Mega volt ampere) (reactive)
KVA = কিলোভোল্ট এম্পিয়ার (Kilovolt-ampere)
KΩ = কিলো ওহমস (Kilo ohms)
MΩ = মেগাওহমস Mega ohms
MMF = ম্যাগনেটোমোটিভ ফোর্স (Magneto motive force)
D = পটেনশিয়াল ডিফারেন্স বা পটেনশিয়াল ড্রপ (Potential Difference)
F = পাওয়ার ফ্যাক্টর (Power factor)
RPM = রিভিউলেশন পার মিনিট (Revolutions per minute)
Lm = লুমেন (Lumen)
μF = মাইক্রো–ফ্যারাড (micro Farad)
μA = মাইক্রো–এম্পিয়ার (micro Ampere)
Wb = ওয়েবার (Weber)
CKT = সার্কিট (Circuit)
P = সিঙ্গেল পোল (Single Pole)
SPDT = সিঙ্গেল পোল ডাবল থ্রো (Single Pole Double Throw)
DPDT = ডাবল পোল ডাবল থ্রো (Double Pole Double Throw)
FDB = ফিউজ ডিস্ট্রিবিউশন বোর্ড (Fuse Distribution Board)
DP = ডাবল পোল (Double Pole)
IC = ইন্ট্রিগ্রেটেড সার্কিট (Integrated Circuit)
KCL = কার্শফ কারেন্ট ল (Kirchhoff’s current law)
KVL = কার্শফ ভোল্টেজ ল (Kirchhoff’s Voltage law)
MA = মিলি এম্পিয়ার (Milliampere)
MV = মিলি ভোল্ট (Millivolt)
LED = লাইট ইমেটিং ডায়োড (Light Emitting Diode)
LDR = লাইট ডিপেন্ডিং রেজিস্টর (Light Dependent Resistor)
LT = লো টেনশন (Low Tension)
HT = হাই টেনশন (Hight Tension)
MCB = মিনিয়াচার সার্কিট ব্রেকার (Miniature Circuit Breaker)
P = পোল (Pole)
PT = পটেনশিয়াল ট্রান্সফরমার (Potential Transformer)
CT = কারেন্ট ট্রান্সফরমার (Current Transformer)
Q = চার্জ (Charge)
SWG = স্ট্যান্ডার্ড ওয়্যার গেজ (Standard Wire Gauge)
VCB = ভ্যাকুয়াম সার্কিট ব্রেকার (Vacuum Circuit Breaker)

একটি থ্রি ফেজ ১.৫ কিলোওয়াট  মোটর বন্ধ হচ্ছে না-

২:৪০ AM 0 Comments


মোটরের সাথে রিলেটেড আছে
১। ইনভারটার
২। পুশ সুইচ
৩। npn সেন্সর
৪। MC
৫। রিলে

সমভাব্য কারন-
১। অফ সুইচ ডাইরেক্ট।
২। MC Auxiliary  short।
৩। সেন্সর খারাপ।
৪। সেন্সর আউট।
৫। রিলের কয়েল খারাপ।
৬। রিলের কন্টাক পাত সর্ট।
৭। MC কনটাক পাত সর্ট। (ইত্যাদি)

সমাধান -
১। অফ সুইচের NC  চেক করা।
২। Auxiliary  NO/NC চেক করা।
৩। সেন্সর চেক করা।
৪। সেন্সর  এ্যাডজাসট করা।
৫। রিলের কয়েল চেক করা।
৬। রিলের NO/NC চেক করা।
৭। মেইন লাইন বন্ধ করে MC চেক করা। ইত্যাদি।

মঙ্গলবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৮

ইলেক্ট্রিক্যাল/ইলেক্ট্রনিকস সাংকেতিক বর্নের পূর্নরূপঃ

৭:৫২ AM 0 Comments

দেখুন তো সব ঠিকঠাক আছে কিনা
A= অ্যাম্পিয়ার।
C= ক্যাপাসিট্যান্স।
f= ফ্রিকোয়েন্সি।
G= কন্ডাক্ট্যান্স।
L= সেল্ফ ইন্ডাক্ট্যান্স।
M= মিউচুয়াল ইন্ডাক্ট্যান্স।
R= রেজিস্ট্যান্স।
S= রিল্যাক্ট্যান্স।
s= স্লিপ।
T= টর্ক, টাইম পিরিয়ড, টেম্পারেচার।
t= টাইম।
X= রিয়াক্ট্যান্স।
Y= এডমিট্যান্স।
Z= ইম্পিড্যান্স।
XL= ইন্ডাক্টিভ রিয়াক্ট্যান্স।
XC= ক্যাপাসিটিভ রিয়াক্ট্যান্স।
AC= অল্টারনেটিং কারেন্ট।
Ah= অ্যাম্পিয়ার আওয়ার
DC= ডাইরেক্ট কারেন্ট।
e.m.f= ইলেক্ট্রোমোটিভ ফোর্স।
H= হেনরী।
Hz= হার্জ।
KHz= কিলো হার্জ।
MHz= মেগা হার্জ।
h.p= হর্স পাওয়ার।
kw= কিলোওয়াট আওয়ার।
KVA= কিলোভোল্ট অ্যাম্পিয়ার।
Lm= লুমেন।
μF=মাইক্রো ফ্যারাড।
μA= মাইক্রো অ্যাম্পিয়ার।
W= ওয়াট।
kw= কিলোওয়াট।
MW= মেগা ওয়াট।
mvar= মেগা ভার।
KΩ= কিলো ওহমস।
MΩ= মেগা ওহমস।
m.m.f= ম্যাগনেটোমোটিভ ফোর্স।
p.d= পটেনশিয়াল ডিফারেন্স বা
পটেনশিয়াল ড্রপ।
p.f= পাওয়ার ফ্যাক্টর।
R.P.M= রিভিউলেশন পার মিনিট।
V= ভোল্ট।
VA= ভোল্ট অ্যাম্পিয়ার।
VAR=রিয়াক্টিভ ভোল্ট।
Wb= ওয়েবার।
wh= ওয়াট আওয়ার।
ckt.= সার্কিট।
S.P= সিংগেল পোল।
S.P.D.T= সিংগেল পোল ডাবল থ্রো।
F.D.B= ফিউজ ডিস্ট্রিবিউশন বোর্ড।
D.P= ডাবল পোল।
TR= ট্রানজিস্টার।
IC= ইন্ট্রিগ্রেটিং সার্কিট।
S.B= সুইচ বোর্ড।
KCL= কারশফ কারেন্ট ল।
KVL= কারশফ ভোল্টেজ ল।
mA= মিলি অ্যাম্পিয়ার।
mV= মিলি ভোল্ট।
kvar= কিলোভার।
md robiul islam

সোমবার, ১৫ অক্টোবর, ২০১৮

হাইড্রোলিক পেপার রিল স্ট্যানড আপ & ডাউন হচ্ছে না।

৬:১৪ AM 0 Comments

হাইড্রোলিক পেপার রিল স্ট্যানড আপ & ডাউন হচ্ছে না।প্রায় তিন ঘনটার পর রানিং হলো।

কাজের ধাপ গুলো হলো-
১। পাওয়ার সাপ্লাই চেক।
২। সুইচ চেক।
৩। রিলে চেক।
৪। অয়েল সলিনয়েড ভালব কয়েল & লাইন চেক।
৫। সলিনয়েড ভালব স্প্রিং চেক।
৬। হাইড্রোলিক পাম্প চেক।

ফলাফল - সলিনয়েড ভালব স্প্রিং  টেনশন ফেইল।

শুক্রবার, ১২ অক্টোবর, ২০১৮

Engr ak azad

৭:৫৫ AM 0 Comments

জানার জন্য

১। AC ওয়েভে কখন সর্বোচচ পজিটিভ ও নেগেটিভ  মান পৌঁছায়?
উঃ ক। পজিটিভ -৯০°
      খ। নেগেটিভ -২৭০°।

২। পলি ফেজ সিস্টেমের ভোল্টেজ বা কারেন্ট গুলোর ফেজ ডিফারেন্স কত ডিগ্রি?
উঃ ৬০°।

৩। পলি ফেজ সিস্টেমের স্টার কানেকশনে কি কি ভোল্টেজ পাওয়া যায়?
উঃ ক।ফেজ ভোল্টেজ
      খ। লাইন ভোল্টেজ।

৪। তিন ফেজ অলটারনেটর এ স্টার কানেকশন কেন করা হয়?
উঃক। কয়েল পরিমান কম লাগে।
     খ। ইনসুলেশন খরচ কম লাগে
     গ। নিউট্রাল তার ব্যবহার করে ৩ ফেজ লোডের পাশাপাশি সিংগেল ফেজ লোড পরিচালনা করা যায়।

৫। রেফ্রিজারেটরের হ্রদপিনড বলা হয় কাকে?
  উঃ কমপ্রেসর কে।

৬। লিফটে কারের ওজনকে ভারসাম্য করার জন্য কি ব্যবহার করা হয়?
  উঃ কাউনটার ওয়েট।

৭। লিফটের ক্যাবল কোথায় লাগানো থাকে?
  উঃ সাপোটিং কার এবং কাউন্টার ওয়েটিং এর সাথে।

৮। একটি পাওয়ার সাব সার্কিটের লোড কত?
  উঃ ৩০০০ ওয়াট বা ১৫ এ্যামপিয়ার।

৯। সব চেয়ে কম খরচে আর্থিং করা হয়  কিসে?
  উঃ রড আর্থিং।

১০। আর্থিং এর জন্য  তামার তারের ডায়া কত হওয়া উচিৎ?
  উঃ ১২ থেকে ১৫ মিমি।

১১। জেনারেটর রেটিং KVA হলে ব্যাটারি রেটিং কি?
  উঃ Ah.

১২। ট্রানসমিশন লাইনের শুরুতে কি ব্যবহার করা হয়?
  উঃ স্টেপ আপ ট্রানসফরমার।

১৩। মোটরের সুইচ নির্ধারন করা কিসে?
  উঃ সটার্টিং কারেনটের উপর।

১৪।  একটি অলটারনেটর কে অনেক সময় কি বলে?
  উঃ সিনক্রোনাস জেনারেটর।

বৃহস্পতিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৮

IQ

৯:১৫ AM 0 Comments

সাধারন নলেজ
১। সাইন ওয়েভের টাইম পিরিয়ডের ফ্রিকোয়েনসী F=1/t Hz
২। কৌনিক বেগের সূত্র w=Q/t
৩। J operator এর মান=√-1
৪। বাসা বাড়ীতে ব্যবহুত AC Voltage এর কার্যকরী মান ২৩০V হলেএর সর্বোচচ মান=২৩০×√২ভোলট
৫। AC সাইন ওয়েভের মান ৩৬০° হলে এর তাৎক্ষণিক মান =০(শুন্য)
৬। বাসা বাড়িতে ব্যবহুত সর্বোচচ মান ২৩০ ভোলট হলে, RMSএর মান=১৬২.৬১ ভোলট
৭। বিশুদ্ধ ক্যাপাসিট্যানসে পাওয়ার অপচয় = শুন্য
৮। দুই ফেজ পদ্ধতিতে ফেজ ডেফারেনস ইলেকট্রিক =৯০°
৯। পলি ফেজ সিস্টেমের ফেজ ডিফারেন্স সাধারন সূত্র =৩৬০°÷n
১০। কারেন্টের মান শুন্য হয়= স্টার কানেকশনের চার তার সংযোগ স্থানে।
Engr ak azad

মোটরের লোড

১:৩৩ AM 0 Comments

প্ৰশ্ন: মোটর এর মেইন সুইচের সাইজ নির্বাচন কি বিবেচনা করা হয় ?

উত্তর: মোটর  এর মেইন সুইচের  সাইজ নির্বাচন এর ক্ষেত্রে স্টার্টিং কারেন্ট বিবেচণা করতে হয়।

প্ৰশ্ন: মোটর এর মেইন সুইচের সাইজ  কারেন্ট বহন ক্ষমতা ফুল লোড কারেন্ট এর কতগুণ ধরা হয় ?

উত্তর: মোটর এর মেইন সুইচের সাইজ  কারেন্ট বহন ক্ষমতা ফুল লোড কারেন্ট এর ২ গুন্  ধরা হয়। 

প্ৰশ্ন: মোটরের লাইন নেয়ার জন্য তারের সাইজ নিরুপনের ক্ষেত্রে ফুল লোড কারেন্ট এর কত গুন্ বিবেচনা করা হয়?

উত্তর : ১.২৫ গুন্।

ভেরিয়েবল লোড

১২:৫৬ AM 0 Comments

ভেরিয়েবল লোড?

- সাধারনত  গ্রাহকদের একেক সময় একেক মানের বৈদ্যুতিক শক্তির প্রয়োজন হয়। প্রয়োজন অনুসারে বৈদ্যুতিক শক্তির পরিমান ভিন্ন হয়। গ্রাহকদের অনিশিচত চাহিদার কারনে বিদুৎ কেনদ্রের লোড একেক সময় একেক রকম হয়।আর এই লোডের স্থির না থাকাকে ভেরিয়েবল লোড বলে।

এর প্রভাব -

১। অতিরিক্ত সরনজঞাম এর প্রয়োজন হয়।

২। পাওয়ার স্টেশনের সব ধরনের ইনসট্রুমেনট বেড়ে যায়।

৩। কাঁচা মাল যেমন - কয়লা, এয়ার,ডিজেল,পানি অথবা যে কোন ফুয়েলের পরিমান বেশি দরকার হয়।

৪। অনেক সময় অতিরিক্ত  পার্টস ইনস্টল করার প্রয়োজন পড়ে।

৫। বিদুৎ উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়।

৬। ভেরিয়েবল লোডের কারনে বৈদ্যুতিক প্লানটের প্রতি কিলোওয়াট এর উৎপাদন খরচ বেড়ে যায়।

৭। উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ার কারনে গ্রাহকদের কাছ থেকে নেওয়া বিলের রেট বেড়ে যেতে পারে।

৮।  লোডের ভেরিয়েশন থাকার কারনে অনেক সময় যনত্রপাতির উপড়ে পড়ে যায় যার কারনে যনত্রপাতি নস্ট হবার সম্ভাবনা থাকে।
@ engr ak azad

বুধবার, ১০ অক্টোবর, ২০১৮

আর্থিং রেজিস্ট্যান্স কম রাখার উপায় গুলো কি কি?

৬:১৫ AM 0 Comments

Soharaordi shovo,
1, valo maner copper wire
2, copper selection sotik
3, wire er mathai fresh copper rod
4, sub-stations ar junno minimum 100 fit
5, boring a GI pibe
6, Earthing pet a bus bar
7, tateo jodi result na ase,koila, lobon bebohar korte paren
8, tarporo jodi na hoi, pet thake 1.5 m dure (500mm sq copper pleat)  bosate paren!
(Dhunnobad)