পৃষ্ঠাসমূহ

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Follow Us @soratemplates

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

অবদানকারী

শনিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৪

what is Programmeab Logic Controller le

৮:২৪ AM 0 Comments

Programmable Logic Controller

PLC কি এবং PLC নিয়ে কিছু কথা



পি এল সি (PLC) পূর্ণ নাম প্রোগ্রামএবল লজিক কন্ট্রোলার (Programmable Logic Controller)। এটি এমন একটি ডিভাইস যার সাহায্যে অতি সহজেই অন্যান্য যন্ত্র কন্ট্রোল করা যায়।

এটি এক প্রকার ইন্ডাস্ট্রিয়াল কম্পিউটার কন্ট্রোল সিস্টেম যা ইনপুটে কোন প্রকার সিগন্যাল পাওয়ার সাথে সাথে একটি ডিসিশন মেক করবে কাস্টম প্রোগ্রামের উপর নির্ভর করে এবং আউটপুট কন্ট্রোল করবে।

পিএলসি সাধারণত মাইক্রোপ্রসেসর নিয়ে গঠিত যাকে কম্পিউটারের সাহায্যে প্রোগ্রাম করতে হয়। প্রোগ্রামটি মূলত কম্পিউটারের সফটওয়্যারে লিখতে হয় এবং তা ক্যাবলের সাহায্যে পিএলসিতে লোড করা হয়। এই বিষয় নিয়ে নিচে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো।

মাইক্রোকন্ট্রোলারের তুলনায় পিএলসির দাম অনেক বেশি এরপরেও পিএলসি যেসকল কারনে বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

মাইক্রোকট্রোলারের তুলনায় পিএলসির ইনপুট আউটপুট ক্যাপাসিটি অনেক বেশি। পিএলসিতে অতিরিক্ত বা এক্সটার্নাল মডিউল যুগ করে ইনপুট আউটপুট বাড়ানো যায়।

মাইক্রোকন্ট্রোলারের তুলনায় পিএলসিতে একাদিক প্রসেসরের এবং সিপিইউ থাকতে পারে যা সাধারণত মাইক্রোকন্ট্রোলারে থাকে না।

পিএলসির প্রসেসিং ক্যাপাসিটি মাইক্রোকন্ট্রলারের তুলনায় অনেক বেশি এবং দ্রুত।

পিএলসির কোন ডিভাইস নষ্ট হয়ে গেলে তা দ্রুত পরিবর্তন করা যায়।

পিএলসিতে প্রোগ্রাম করা অনেক সহজ।

মাইক্রোকন্ট্রোলারে কোন ডিসপ্লে ইউনিট থাকে না যেখানে পিএলসিতে ডিসপ্লে ইউনিট আছে। পিএলসির ডিসপ্লে ইউনিটের সাহায্যে কাজের মনিটরিং করা যায়; মাইক্রোকন্ট্রোলারে ডিসপ্লে ইউনিট নেই তবে প্রয়োজনে আলাদাভাবে ডিসপ্লে লাগানো যেতে পারে।

পিএলসি অপারেশনে তাপমাত্রা পরিবর্তন, ধুলাবালি, আদ্রতা ইত্যাদি তেমন কোন প্রভাব ফেলতে পারে না যেখানে মাইক্রোকন্ট্রোলারে এসব বিষয়ে অনেক প্রভাব বিস্তার করে থাকে।

পিএলসি হাই ভোল্টেজ নিয়ে কাজ করতে পারে যেখানে মাইক্রোকন্ট্রোলারে হাই ভোল্টেজে কাজ করা অনেক ঝামেলার।

আর একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হলো মাইক্রোকন্ট্রলারের জন্য প্রোগ্রাম লেখার প্রয়োজন পরে কিন্তু পিএলসিতে লেডার ডায়াগ্রামের মাধ্যমে কাজটি দ্রুত এবং অতি সহজেই করা যায়।

PLC জনপ্রিয় ব্র্যান্ডগুলোর সাথে পরিচিত বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানির পিএলসি বাজারে রয়েছে। তবে এদের মধ্যে কিছু পরিচিত পিএলসির তালিকা নিচে দেওয়া হলো।

ডেল্টা পিএলসি
এলেন ব্র্যাডলি
মিটসুবিশি(Mitsubishi)
ফুজি
হিটাছি
এল জি
মেডিকন
টশিবা
সিমেন্স
ইত্যাদি। এদের মধ্যে বহুল পরিচিত হলো "সিমেন্স"। আমি ব্যাক্তিগতভাবে বেশিরভাগ জায়গায় সিমেন্স নিয়ে কাজ করতে দেখেছি।

পিএলসি পিন ডায়াগ্রাম সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা পিএলসি ও মাইক্রোকন্ট্রোলার যে বিষয় নিয়ে কথা বলি না কেন, এদের সবারই ইনপুট আউটপুট পিন থাকবেই। এছাড়া ডিভাইস একটিভ করার জন্য পাওয়ার সাপ্লাই অংশ থাকবে।

পিএলসি পিন ডায়াগ্রাম সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা পিএলসি ও মাইক্রোকন্ট্রোলার যে বিষয় নিয়ে কথা বলি না কেন, এদের সবারই ইনপুট আউটপুট পিন থাকবেই। এছাড়া ডিভাইস একটিভ করার জন্য পাওয়ার সাপ্লাই অংশ থাকবে।

আমরা এখন সিমেন্স পিএলসি নিয়ে আলোচনা করবো

উপরের চিত্রে সিমেন্স পিএলসির বিভিন্ন অংশ সনাক্ত করা হয়েছে। এই পিএলসির পাওয়ার সাপ্লাই দিতে হবে ১১৫ থেকে ২৪০ ভোল্ট এর ভিতর এসি বা ডিসি তে। L1 এর সাথে ফেজ বা পজেটিভ এবং N এর সাথে নিউট্রাল কানেক্ট করতে হবে।

I1 থেকে শুরু করে I8 পর্যন্ত মোট আটটি ডিজিটাল ইনপুট পিন রয়েছে। এই ইনপুট হিসেবে লিমিট সুইচ, ফটোডিটেক্টর, পুশ সুইচ, টাইমার, সার্কিট ব্রেকার ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। এছাড়া I7 ও I8 পিন ইউনিভার্সাল ইনপুট হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।

এই মডিউলের চারটি আউটপুট পিন রয়েছে।

আউটপুট Q1 থেকে Q4 পর্যন্ত রয়েছে। আউটপুট পিনগুলো মূলত সুইচের মত কাজ করে থাকে। বিভিন্ন কন্ডিশনে এগুলো ওপেন এবং ক্লোজ হয়ে থাকে।

Q হলো পিএলসির আউটপুট পিন। এই চিত্রের ন্যায় লোডের সাথে পিএলসি সংযুক্ত করতে হয়। আউটপুট ডিভাইসের নামঃ মোটর, লাইট, এলার্ম, ভাল্ব, কন্ট্রোল রিলে ইত্যাদি।

পিএলসির সাথে একটি মনিটির থাকে যার সাহায্যে কাজ মনিটরিং করা যায়।

পিএলসির পাশে কিছু বাটন থাকে যার মাধ্যমে বিভিন্ন কমান্ড দেওয়া যায়।

ল্যাডার লজিক বা প্রোগ্রাম অনেক বড় হলে তা এসডি কার্ডে লোড করা যায়।

পিএলসির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এটাতে এক্সটার্নাল মডিউল যোগ করা যায়

বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০২৪

পি এল সি আউটপুট টার্মিনাল কয় ধরনের

২:০৭ AM 0 Comments

পি এল সি আউটপুটে টার্মিনাল দুই ধরনের হয়
১. রিলে টাইপ আউটপুট টার্মিনাল।
২. ট্রানজিস্টর টাইপ আউটপুট টার্মিনাল।
দুই ধরনের
১। রিলে টাইপ আউটপুট টার্মিনাল(৪ পিন বা পাঁচ পিন)
২। ট্রান্সজিস্টর টাইপ (বিভিন্ন পিনের হয়) আউটপুট টার্মিনাল

রবিবার, ২৪ মার্চ, ২০২৪

VFD এর কন্ট্রোল টার্মিনাল কেমন করে কানেক্সন দিতে হয়

৬:১৮ AM 0 Comments
প্রথমে VFD এর কন্ট্রল টার্মিনাল দেখতে হবে এবং টার্মিনাল এর কাজ এবং ফাংশন বুঝতে ★এনালগ ইনপুট ওয়ারিং

চিত্র অনুজায়ি +10v,ov,-10v

এই সাপ্লাই হচ্ছে প্রটেনশিয়াল মিটার এবং
এনালগ ইনপুট এর জন্য এই সাপ্লাই +10v পজিটিভ রেফারেন্স দেওয়ার জন্য,

-10v নেগেটিভ রেফারেন্স দেওয়ার জন্য আর এই ( +10v -10v) দিয়ে আমরা ড্রাইভ কে ফরোয়ার্ড এবং রিভার্স এ চালাতে পারবো

* Ai1+ এবং Ai1- এ এনালগ ইনপুট + a + এবং - a- সাপ্লাই দিতে হবে

* এনালগ ইনপুট ২ এবং ১ দুইটা প্রগ্রামে থাকে আমরা জেকোনোকিছু বানাতে পারি,একে কি বানাবেন এর প্যারামিটার আছে সেট করে দিবেন জাম্পার ও লাগাতে পারবেন

* এনালগ আউটপুট : এনালগ ইনপুট তো আমরা দিয়েছি এখন এনালগ আউটপুট আমাদের যা দিবে এটা আমরা পি এল সি বা মিটার এ দিতে পারবো

এখন এনালগ আউটপুট আমাদের কি প্রফেশনাল দিবে সেটা আমাদের সেট করে দিতে হবে

আপনি যদি ফ্রিকোয়েন্সি চান তো ফ্রিকোয়েন্সি সেট করে দিবেন

বি:দ্র: অবশ্যই লগ বুক দেখে কাজ করতে হবে

* এনালগ ইনপুট প্যারামিটার সেটিংস প্যারামিটার এ সাধারণত ৫ টি সেটিংস থাকে

১,প্যারামিটার এ ভোল্টেজ দিচ্ছেন না কারেন্ট দিচ্ছেন সেট করে দিতে হবে

২,লেভেল হাই ভ্যালু দিচ্ছেন না লো ভ্যালু দিচ্ছেন সেট করে দিতে হবে

৩,পোলারিটি সেট করে দিতে হবে বাই পোলার না ইউনি পোলার

৪,এনালগ ইনপুট লস হলে আগের স্পিডে চলবে না ড্রাইভে ফল্ট দেখাবে সেট করে দিতে হবে

শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪

কেন দূরবর্তী স্থানে সঞ্চালনের জন্য হাই ভোল্টেজ ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয়?

৩:৪৮ AM 0 Comments
প্রশ্নঃ কেন দূরবর্তী স্থানে সঞ্চালনের জন্য হাই ভোল্টেজ ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয়?
আমরা জানি যে পাওয়ার এর সূত্রানুযায়ী,
P = V × I

এখানে,

P = পাওয়ার,
V = ভোল্টেজ,
I = কারেন্ট
অর্থাৎ, ভোল্টেজ ও কারেন্টের সমন্বয়েই মোট পাওয়ার । অতএব,
কারেন্টের পরিমাণ কমিয়ে ভোল্টেজ বৃদ্ধি করলেও মোট পাওয়ার প্রায়ই সমান থাকবে। আবার, কারেন্ট প্রবাহমাত্রা নির্ভর করে ক্যাবলের পুরুত্ব বা ক্যাবল কতোটা মোটা তার উপরে।
অর্থাৎ ক্যাবল মোটা হলে বেশি কারেন্ট প্রবাহিত হতে পারবে আবার চিকন হলে কম কারেন্ট প্রবাহিত হবে।
অন্যদিকে ক্যাবলের কম পুরু হলে খরচ কম হবে। ট্রান্সমিশন লাইনে ভোল্টেজ বাড়িয়ে, কম কারেন্ট ব্যবহার করলে ট্রান্সমিশন ক্যাবলের খরচ কম পড়বে।
এছাড়াও কারেন্ট প্রবাহ কম হলে ট্রান্সমিশন লাইন কম উত্তপ্ত হবে তাই কপার লস কম হবে, ফলে লাইনের আড়াআড়ি ভোল্টেজ ড্রপ কম হবে।
ইত্যাদি বিষয়সমূহ বিবেচনা করে ট্রান্সমিশন লাইনে মোট পাওয়ার কে ঠিক রেখে কারেন্ট কমিয়ে দিয়ে ভোল্টেজ বৃদ্ধি করে সঞ্চালন করা হয়।

মঙ্গলবার, ৫ মার্চ, ২০২৪

থার্মাল ফিউজ কেনো ব্যবহার করা হয়। Why are thermal fuses used?

২:২৯ AM 0 Comments
থার্মাল ফিউজ
, অভার টেম্পারেচারে এটা কেটে গিয়ে সার্কিটকে রক্ষা করে।
তাপমাত্রার কারনে যাতে মেশিনের ক্ষতি না হয় সেজন্য ব্যবহার করা হয়। are thermal fuses used?
Thermal fuse,

it cuts out in over temperature and protects the circuit.
It is used to avoid damage to the machine due to excessive temperature.

শুক্রবার, ১ মার্চ, ২০২৪

ইলেকট্রিক্যাল ভাইবা প্রশ্ন

৮:১৭ AM 0 Comments
১/ 1 HP সমান কত ওয়াট?
উত্তরঃ ১ HP = 746 watt

২/ 3-ফেজে এক Hp সমান কত এম্পিয়ার?
উত্তরঃ 1 HP লোড ১.৫ অ্যাম্পিয়ার কারেন্ট নেয়।

৩/ KVA এর অর্থ কি?
উত্তরঃ KVA=Kilo volt ampere. এটি হলো এপারেন্ট পাওয়ার।

৪/ RPM এর অর্থ কি?
উত্তরঃ RPM=Revolution per minute.প্রতি মিনিটে ঘূর্ণন সংখ্যা

৫/মোটরের কাজ কি?
উত্তরঃ মোটরের কাজ বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রুপান্তর করা।
৬/জেনারেটর এর কাজ কি?
উত্তরঃ জেনারেটর যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রুপান্তর করে

৭/ ম্যাগনেটিক কন্ডাকটর কি?
উত্তরঃম্যাগনেটিক কন্টাকটর এক ধরনের সুইচিং ডিভাইস যা থ্রি ফেজ পাওয়ার নিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হয়।

৮/একটি বাতি কে দুই জায়গা থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে হলে কি সুইচ লাগবে?
উত্তরঃ টু ওয়ে সুইচ বা SPDT সুইচ লাগবে

৯/ফিডার লাইন কি?
উত্তরঃ ফিডার লাইন হলো কোন আবাসিক এলাকা বা শিল্প এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য উচ্চ চাপের সাবস্টেশন হতে লোড সেন্টার পর্যন্ত আন ট্যাপড ট্রান্সমিশন লাইন। সোজা কথায় ফিডার লাইন হলো গ্রাহক যে লাইন থেকে কারেন্ট পায়।এটা মুলত ডিস্ট্রিবিউশন লাইন।

১০/মটোর এর রি উইন্ডিং তারের নাম কি?
উত্তরঃমোটর ওয়াইন্ডিং তারের নাম সুপার এনামেল ওয়ার।

https://www.blogger.com/blog/post/edit/3358447443940137609/5636761073779039182 .............................................................