পৃষ্ঠাসমূহ

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Follow Us @soratemplates

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

অবদানকারী

শনিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০১৮

vfd কে ইনভার্টার বলে

৯:৪৪ PM 0 Comments

# কনভার্টার কাকে বলে?
যে ডিভাইস দিয়ে বৈদ্যুতিক কারেন্ট বা সিগনাল কে পরিবর্তন করে, বিশেষ করে এসি থেকে ডিসি বা ডিসি থেকে এসি। অথবা এনালগ থেকে ডিজিটাল বা ডিজিটাল থেকে এনালগ ইত্যাদি কাজ করে তাহাকে কনভার্টার বলা হয়।

সাধারনত ইলেকট্রিক্যালি কনভর্টার দুই প্রকার, যেমন: #১ ইনভার্টার #২ রেকটিফায়ার।

# ইনভার্টার কাকে বলে?
যে ডিভাইস দ্বারা DC থেকে AC তে রূপান্তরিত করা হয় তহাকে ইনভার্টার বলে।

# রেকটিফায়ার কাকে বলে?
যে ডিভাইস দ্বারা AC থেকে DC তে রূপান্তরিত করা হয় তাহাকে রেকটিফায়ার বলে।

সুতরাং
DC To AC= ইনভার্টার
AC To DC = রেকটিফায়ার

MD. Zahidur Rahman
Engr AK Azad

VFD কে ইনভার্টার বলা হয় কেন?

DC কে যখন AC তে রূপান্তরিত করা হয় তখন ইনভার্টার, আর AC কে যখন DC তে রূপান্তরিত করা হয় তখন কনভার্টার।
সুতরাং DC To AC=ইনভার্টার
           AC To DC =কনভার্টার
VFD তার অপারেশন কমপ্লিট করতে প্রথমে AC কে DC কনভার্ট করে এবং পরবর্তীতে DC কে ইনভার্টারের মাধ্যমে থ্রি ফেজ AC রূপান্তর করে।অতএব VFD কে ইনভার্টার বলা যায়।
VFD= Converter  +Inverter

ইলেকট্রিক্যাল ডিভাইসের এবং মোটরের গায়ে "IP" লেখা থাকে কেন?

৬:৩২ PM 0 Comments

IP Means Ingress Protection...Protection from External element..
protection from water,jet water, Dust, Flying garments dust, oil, etc...
Commonly used IP 55,IP65...etc

IP 55 & IP 65 মানে কি,,,?

IP 55 for Normal water,dust and oil protection in normal condition
IP 65 for Jet water(say from Nozzle) and tightly dust protection

শুক্রবার, ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৮

NO/ NC বিস্তারিত আলোচনা

৫:০১ PM 0 Comments

এন ও = নরমাললি ওপেন
এন সি = নরমাললি ক্লোজ

নরমাললি ওপেন অর্থাৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন

নরমাললি ক্লোজ অর্থাৎ সংযোগ সংযুক্ত

উদাহরণ, একটা 2co রিলে,এর কয়েকটা পোর্ট আছে যেমন A1, A2, 11,12,14, এখন আপনি এটার কয়েল কানেকশন দেন,A1 Phase and A2 Neutral, সাথে 11 তে। উল্লেখ্য যে 11 নং পোর্ট হলো কমন, 14 হলো NO and 12 হলো
NC, এবার এটাতে পাওয়ার দিলে রিলে অন হবে আর 12 নং পোর্ট টা ওপেন হয়ে যাবে,এবং 14 নং পোর্ট টা ক্লোজ হবে কারন রিলে অফ মুডে যেটা ওপেন থাকে অন মুডে সেটা ক্লোজ হবে,আশা করি বুজতে পারছেন

ক্যাবল সাইজ বা কোডিং এর আলোচনা

৪:৫১ PM 0 Comments

আজকে ক্যাবল সাইজ & কোডিং নিয়ে একটু আলোচনা করব। তারের সাইজ জানা না থাকলে সেই তার বা ক্যাবল দিয়ে কাজ করাটা বিপদজ্জনক। কেননা আপনি যে তারটি দিয়ে কাজটি করছেন ঐ তারটি সেই কাজের জন্য উপযুক্ত নয়।
আমরা জানি, ক্যাবল সাইজ SWG (Standard Wire guage) এর মাধ্যমে প্রকাশ করা হয়। আমরা সাধারণত SWG নাম্বার ৩/২২'', ৩/২০", ৭/১৮", ৭/২২" এ নির্ধারণ করা থাকে।
এখন প্রশ্ন এই পরিমাপ গুলো দিয়ে কি বুঝব?
উপরের থেকে যেকোন একটি পরিমাপ নিলাম। ধরলাম, ৩/২২"। এখন এই তথ্য দিয়ে আমি কি বুঝব?
প্রথম সংখ্যা হল Number of Conductors এবং ২য় সংখ্যা হল Number of wire gauge. মানে ২২ গজের ৩টি conductors আছে :)
অনেক সময় ক্যাবল এর গায়ে বা ম্যানুয়াল এ ৫*৩*০.২৬ লিখা থাকে। এ কথাটার মানে কি?
এই কথাটার অর্থ হল পাঁচটি কোর এবং তিন খেই বিশিষ্ট ক্যাবল & প্রতি খেই এর ডায়ামিটার ০.২৬। এখন এই খেই কিংবা কোর কিভাবে চিনব?? নিচে চিত্র দেয়া আছে। বুঝতে সুবিধা হবে আশা করি।
ক্যাবলের গায়ে RM, SM, SE, RE এসব লিখা দেখেছেন হয়ত। এগুলো দিয়ে কি বুঝব?
RM = Multi Wire Round Conductor
অর্থাৎ, অনেক খেই বিশিষ্ট তার & আকৃতি গোলাকার
SM = Multi Wire Sectorial Conductor
অর্থাৎ, অনেক খেইবিশিষ্ট তার এবং সেক্টর আকৃতির।
সেক্টর আকৃতি হল আমরা পরিসংখ্যানে যে পাইচিত্র করেছি সেই পাইচিত্রের একটি অংশের মত।
SE= Solid Sector Conductors
অর্থাৎ, সিঙ্গেল নিরেট তার যার প্রস্থচ্ছেদ sector shaped
RE = Solid Round Conductors
অর্থাৎ, সিঙ্গেল নিরেট তার যার প্রস্থছেদ গোলাকার।
সবগুলোর চিত্র নিচে দেয়া হল।

বুধবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১৮

A মিটার কে সিরিজে কানেক্ট করা হয় কেন

৮:১৭ AM 0 Comments

A মিটার কে সিরিজে কানেকশন করা হয়
                 কারনঃ

১। A মিটার যেন লোড কারেন্ট পরিমাপ করার জন্য একে লোডের সহিত সিরিজ সংযোগ করা হয়।

২। লোড কারেন্টের যেন তারতম্য না হয় সেজন্য এর রেজিসট্যানস কম রাখা হয়।

V মিটার কে প্যারালালে কানেকশন হয়
                     কারনঃ
১। ভোলট মিটার যেহেতু লোডের বা সার্কিটের দুই প্রানতের ভোল্টেজ পরিমাপ করা হয়। তাই একে উক্ত দুইটি পয়েন্টের সাথে প্যারালালে কানেকশন করা হয়।

২। ভোলট মিটার যাতে পিড়র না যায় সেজন্য এর রোধ বেশি হওয়া উচিত।

মঙ্গলবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৮

ইলেকট্রন হতে কিভাবে কারেন্ট তৈরি হয়

৭:৪৭ AM 0 Comments

অনেকেই প্রশ্ন করে স্যার পরিবাহীর মধ্যে ইলেকট্রন প্রবাহ যদি কারেন্ট হয় তাইলে এই ইলেকট্রন আসে কোত্থেকে?

উঃ পরিবাহী যে ধাতুর তৈরি সেই ধাতুর পরমাণু থেকে।

এই ইলেকট্রন পরমাণু থেকে আসেই বা কিভাবে? প্রবাহিত হয় ই বা কি করে?

উঃ যে কোন বস্তুকে স্থানচ্যুত কর‍তে বা সরাতে শক্তি প্রয়োজন। যেমন আমি একটি টেবিলকে সরাব। তাইলে আমাকে টেবিল এর উপর বল প্রয়োগ করতে হবে। তেমনিভাবে পরমানু থেকে ইলেকট্রন কে সরাতে শক্তি প্রয়োজন হয়। আর এই বল প্রয়োগে সম্পাদিত কাজ ই হল ভোল্টেজ।

ভোল্টেজ আসে কিভাবে?

আপনার জেনারেটর / ব্যাটারি থেকে।

ইলেকট্রন শেষ হয়ে যায় না কেন?

এর উত্তর দেয়ার আগে আপনি আমাকে বালতি দিয়ে সাগরকে পানিশুণ্য করে দেখান। না পারলে আপনার উত্তর আপনি পেয়ে যাবেন আশা করি।

শকের জন্য দায়ী কে?

শকের জন্য এককভাবে কাউকে দায়ী করলে ভূল হবে।

এর জন্য মূলত ভোল্টেজ কারেন্টের মাত্রা, ব্যাক্তির রোধ, কারেন্ট-ভোল্টেজের সংস্পর্শে থাকার সময়কাল দায়ী হবে।

পাওয়ার হল ভোল্টেজ & কারেন্টের গুণফল। কিভাবে?

আসলে পাওয়ার এর মূল সংজ্ঞা হল একক সময়ে সম্পাদিত কাজ। ধরলাম t সময়ে W পরিমাণ কাজ সম্পাদিত হল। তাইলে
পাওয়ার P = W/t

আবার, W = VQ

P = VQ/t

আবার, I = Q/t

P = I * V

ডিপ্লোমা ইজ্ঞিনিয়ারদের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ কমছে

১২:৪৫ AM 0 Comments

উচ্চশিক্ষার সুযোগ পাচ্ছেন না সিংহভাগ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার। কারণ বিএসসি ডিগ্রি পেতে তাদের জন্য রয়েছে মাত্র একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, কারিগরি শিক্ষায় ছাত্র-ছাত্রীদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে দেশে সরকারি ৪৯টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট রয়েছে। এ ছাড়া বেসরকারি ইনস্টিটিউট রয়েছে প্রায় ৪৫০টি। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতি বছর প্রায় ১৭ হাজার ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার বের হন। ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারী এই শিক্ষার্থীদের ভালোমানের বিভিন্ন চাকরির জন্য অর্জন করতে হয় বিএসসি ডিগ্রি। কিন্তু এই ডিগ্রি লাভের সুযোগ পাচ্ছেন না সিংহভাগ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার। শিক্ষার্থীদের জন্য মাত্র একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান থাকার কারণেই এ অবস্থা হচ্ছে। সূত্র জানায়, এই একটি সরকারি প্রতিষ্ঠান হলো গাজীপুরের ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। দেশে সরকারি বিভিন্ন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও সেগুলোয় ডিপ্লোমাধারী শিক্ষার্থীদের ভর্তি নেওয়া হয় না। সরকারি সাধারণ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও তাদের কোনো ‘প্রবেশাধিকার’ রাখা হয়নি। এ ক্ষেত্রে এইচএসসি ও সমমানের ডিগ্রি থেকেও বঞ্চিত তারা।
জানা গেছে, ডুয়েটে প্রথম বর্ষে শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আসন রয়েছে প্রায় ৫৫০টি। ভর্তি পরীক্ষার ক্ষেত্রে একজন ভর্তিচ্ছু তিনবার ভর্তি পরীক্ষা দিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে প্রতিযোগীর সংখ্যা আরও বেড়ে যায়। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি বিভাগে ডিপ্লোমাধারী কিছু শিক্ষার্থী বিএসসি করতে ভর্তির আবেদন করতে পারলেও এই ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে হয় উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় পাস করা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে। ভর্তির প্রশ্নাবলিও দেওয়া হয় কলেজের সিলেবাস থেকেই। এই সিলেবাসের অধীনে করা প্রশ্নে ভালো করতে পারেন না ডিপ্লোমাধারীরা। অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি অর্জন করার সুযোগ থাকলেও এখানে চলে কেবলই টাকার খেলা। এ ক্ষেত্রে অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই নামমাত্র শিক্ষা দিয়ে গলা কাটা ফি আদায় করা হয়। চার বছরের কোর্স শেষ করতে হলে গুনতে হয় ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা। অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়েও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারের ভর্তি নেওয়া হয় না। অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে কারিগরি প্রশিক্ষণ দেওয়ার প্রয়োজনীয় উপকরণও নেই। এ কারণে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের বিএসসি ডিগ্রিপ্রাপ্তির জন্য দেশের বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভিন্ন প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ দেওয়ার দাবি জানান শিক্ষার্থীরা। পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে পাঠ সম্পন্ন করা ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের উচ্চশিক্ষার সংকটসহ নানা বিষয়ে কারিগরি শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অশোক কুমার বিশ্বাসের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি কথা বলতে অপারগতা প্রকাশ করেন। তবে তিনি ঈদের পরে অফিসে যেতে বলেছেন। ময়মনসিংহ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে পাস করা ডিপ্লোমা ইন পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স শেষ করা আরিফ হাসান শাওন বলেন, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি নিয়ে এখন বিএসসির জন্য ডুয়েট ছাড়া অন্য কোনো প্রতিষ্ঠান নেই। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এই ডিগ্রির ওপর উচ্চশিক্ষা নেওয়ার সুযোগও নেই। শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কিছু বিভাগে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে আমাদের ভর্তির সুযোগ দেওয়া হলেও ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে হয় এইচএসসি পাস করা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে। এইচএসসির সিলেবাসেই ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। তাই এখানে চান্স পাওয়াটা কষ্টসাধ্য ব্যাপার। ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ডুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আলাউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারদের উচ্চশিক্ষার জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠান ডুয়েট। প্রতি বছর এখানে প্রায় ৫৫০ জন শিক্ষার্থীর ভর্তির সুযোগ রয়েছে। অধিকাংশ শিক্ষার্থীই উচ্চশিক্ষার জন্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে বাধ্য হন।

২০ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে নিষেধাজ্ঞা ইউজিসির

১২:৩৯ AM 0 Comments

আবার বেসরকারি ২০ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। ইউজিসির নিষেধাজ্ঞায় বলা হয়েছে, অনুমোদন নেই এমন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে অননুমোদিত কোর্স বা প্রোগ্রামে কোন শিক্ষার্থী ভর্তি হলে তার দায় নেবে না ইউজিসি কর্তৃপক্ষ।
এবিষয়ে সতর্কতা জারি করে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা রয়েছে এমন ২০টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে তথ্য প্রকাশ করেছে ইউজিসি।তালিকায় থাকা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে রয়েছে, ইবাইস, আমেরিকা বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি, দি ইউনিভার্সিটি অব কুমিল্লা, সাউদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, ইউনিভার্সিটি অব সাউথ এশিয়া, সিলেট ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি, কুমিল্লার ব্রিটানিয়া বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রামের প্রিমিয়ার ইউনিভার্সিটি ও সাউদার্ণ ইউনিভার্সিটি।
এছাড়াও আরো রয়েছে কেরানীগঞ্জের রবীন্দ্র সৃজনকলা বিশ্ববিদ্যালয়, নারায়ণগঞ্জ রূপায়ণ একেএম শামসুজ্জোহা বিশ্ববিদ্যালয়, জেডএনআরএফ ইউনিভার্সিটি অব ম্যানেজমেন্ট সায়েন্সেস, রাজশাহীর আহছানিয়া মিশন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহীর শাহ মখদুম ম্যানেজমেন্ট ইউনিভার্সিটি, খুলনা খান বাহাদুর আহছানউল্লা বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশালের ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটি, ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটি, কুইন্স ইউনিভার্সিটি, গণ বিশ্ববিদ্যালয় এবং দারুল ইহসান বিশ্ববিদ্যালয়।

।উচ্চ শিক্ষার্থীদের নিয়ে যেন কেউ প্রতারণা করতে না পারে সে লক্ষ্যে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বশেষ অবস্থান তুলে ধরে ইউজিসি। সেই কাজের অংশ হিসেবে সাম্প্রতিক তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

এতে আরো বলা হয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্জিত ডিগ্রীর সার্টিফিকেটে মূল স্বাক্ষরকারী হবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য্। কিন্তু বর্তমানে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনাকারী ৯৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ২০টিতে উপাচার্য নেই। ইউজিসির ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য রয়েছে বলে জানানো হয়।
এছাড়া এখনো পর্যন্ত কোন বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা, ক্যাম্পাস বা স্টাডি সেন্টার পরিচালনার অনুমতি ইউজিসি বা শিক্ষা মন্ত্রণালয় দেয়নি উল্লেখ করে এ ধরনের উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়ে প্রতারণার শিকার না হতে ছাত্রছাত্রীদের সতর্ক করা হয়েছে।

এবিষয়ে ইউজিসি চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নান বলেন, কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শুধু বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে শিক্ষা কার্যক্রম চালাচ্ছে। মানহীন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়ে শিক্ষার্থীরা যেন প্রতারিত না হয় সেজন্য শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের আমরা সতর্ক থেকে উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির সিদ্ধান্ত নিতে পরামর্শ দিচ্ছি।

শনিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৮

NO/NC কি ভাবে কাজ করে

৬:০১ PM 0 Comments

NC ও NO contact কি?
এগুলো অক্সিলারি কন্টাক্ট। এগুলোকে ব্যবহার করে লোড কে অটোমেশন মুডে বা প্রোটেকশন এর সার্কিট তৈরি করা হয়।
NC= Normally Close নরমাল অবস্থায় অর্থাৎ যখন এর কয়েল এনারজাইজড থাকেনা এটার অক্সিলারি কন্ট্যাক্ট বন্ধ (Close) অবস্থায় থাকে।
NO= Normally Open নরমাল অবস্থায় অর্থাৎ যখন এর কয়েল এনারজাইজড থাকেনা এটার অক্সিলারি কন্ট্যাক্ট খোলা (Open) অবস্থায় থাকে।
যখন এর কয়েল এনারজাইজড হবে (বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকবে) তখন NC পয়েন্ট NO হবে এবং NO পয়েন্ট NC হয়ে যাবে।
অক্সিলারি কে সংযুক্ত করতে এতে অক্সিলারি ব্লোক থাকে।
Magnetic contactor এর কয়েলে কত পাওয়ার দেয়া হয়?
এটা বিভিন্ন রেঞ্জের হয়ে থাকে যেমনঃ 24VDC,24 VAC,110 VAC,240 VAC,415 VAC
Magnetic contactor এর গায়ে এটা সাধারণত উল্লেখ করা থাকে। সাধারনত কয়েলের টার্মিনাল দুটো কে A1 এবং A2 দ্বারা চিহ্নিত করা থাকে।

ম্যাগনেটিক কন্টাক্ট কি

৬:০০ PM 0 Comments

★Magnetic contactor কি?
Magnetic contactor একটি ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক চালিত সুইচ, এটার ফাংশন অনেকটা রিলের মতই । তবে রিলে সাধারনত লো পাওয়ার ও ভোল্টেজে ব্যবহৃত হয় অন্য দিকে হাই পাওয়ারের ক্ষেত্রে Magnetic contactor ব্যবহার হয়। এটাতে একটি এনারজাইজড কয়েল, আয়রন কোর, কয়েকটি অক্সিলারি কন্ট্যাক্ট (NC, NO points), মেইন কন্ট্যাক্ট টার্মিনাল (3 contacts points) ও একটি ওভারলোড রিলে সংযুক্ত থাকে। এটির সাথে সাধারণত একটি নিয়ন্ত্রণ সার্কিট ব্যবহার করে বৃহৎ বৈদ্যুতিক লোড (বৈদ্যুতিক মোটর) স্টার্ট/স্টপ বা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। কলকারখানায় মোটর কন্ট্রোল অটোমেশনে এটি ব্যবহার হয়ে থাকে।
★কেন Magnetic contactor ব্যবহার করা হয়?
১। এটির মাধ্যমে একটি ছোট পুশ সুইস দিয়ে একটি বৃহৎ মোটর বা বড় বৈদ্যুতিক লোড নিয়ন্ত্রণ করা সহজ ও নিরাপদ।
২। এটির সাথে কয়েকটি অক্সিলারি কন্ট্যাক্ট (NC, NO points) থাকে, এগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন সিগনাল বা স্টাটাস জানা যায়।
৩। এটির সাথে ওভারলোড রিলে সংযুক্ত থাকায় লোডে কারেন্ট সরবরাহ কোন কারনে ওভার হয়ে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে এটি লোডে কারেন্ট সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।
৪। ৩ ফেজ মোটরের ক্ষেত্রে ৩-ফেজ সাপ্লাই দিতে হয়, এক্ষেত্রে Magnetic contactor ব্যবহার করে সহজে মোটরে ৩-ফেজ সাপ্লাই দেয়া যায়।
৫। স্টার/ডেল্টা এর ক্ষেত্রে ৩টি Magnetic contactor ব্যবহার করে সহজেই কন্ট্রোল করা যায়।
৬। চালু অবস্থায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হলে লোডে কারেন্ট সরবরাহ বন্ধ হবে আবার এ অবস্থায় কারেন্ট সরবরাহ আসলেও নতুন করে স্টার্ট বাটন না প্রেস করলে লোডে কারেন্ট সরবরাহ হবেনা। এতে সার্জ ভোল্টেজ থেকে ডিভাইস রক্ষা পায়।

লুমেন কোথায় কত থাকা দরকার

৫:৫৮ PM 0 Comments

#লুমেনঃ
বিভিন্ন স্থানে অনুমোদিত উদ্ভাসন লেভেল জেনে নিই।
**প্রবেশ পথ ---১০০ লুমেন/বর্গ মি:-
**বাহিরের ঘর -----৩০০ লুমেন/বর্গ মি:-
**খাবার ঘর -------১৫০ লুমেন/বর্গ মি:-
**শয়ন কক্ষে ------৩০০ লুমেন/বর্গ মি:-
**ড্রেসিং টেবিল -----২০০ লুমেন/বর্গ মি:
**আপ্যায়ন কক্ষ ------১০০ লুমেন /বর্গ মি:
**টেবিল গেমস্ -------৩০০ লুমেন /বর্গ মি:
**রান্না ঘর ------২০০ লুমেন/বর্গ মি:-
**লন্ড্রি -------------২০০ লুমেন/বর্গ মি:
**বাথরুম ------------১০০ লুমেন/বর্গ মি:
**সেলাই কাজ ------৭০০ লুমেন/ বর্গ মি:-
**কর্মশালা -----------২০০ লুমেন/বর্গ মি:
**সিড়ি ঘর ----------১০০লুমেন/বর্গ মি:
**গ্যারেজ -----------৭০ লুমেন /বর্গ মি:-
**পাঠ কক্ষ -----------৩০০ লুমেন /বর্গ মি:
**হোটেল -----------৮৬ লুমেন / বর্গ মি:
##হাসপাতাল :-
**ল্যাবরেটরি --------২১৫লুমেন /বর্গ মি:
**অপারেশন রুম ----------৩৭৬লুমেন/বর্গ মি:
**অপারেশন টেবিল ---------৩৭৬৭লুমেন/"
##অফিস_ঘর:-
**হিসাব এবং টাইপিস্ট রুম----২৪২লুমেন/বর্গ মি:
**সাধারণ রুম ------১৬১লুমেন/বর্গ/মি:
**ওয়েটিং রুম -----১৬১লুমেন/"
##শিক্ষা বিষয়ক ও ইনস্টিটিউট:-
**ক্লাশ রুম -------৩০০লুমেন/"
**ড্রইং রুম --------৪৩০লুমেন/বর্গমি
**ল্যাবরেটরি রুম -------২১৫লুমেন/বর্গ/মি:
**লাইব্রেরি -------২১৫লুমেন/বর্গ মি:
##মেশিন শপ -------
**সাধারণ কাজের জন্য ---১৩০লুমেন/" "
**মিডিয়াম কাজের জন্য ----২১৫লুমেন/" "
**ভাল কাজের জন্য -----৪৩০ লুমেন/" "
**অত্যান্ত ভাল কাজের জন্য ----৮৬১লুমেন/বর্গ.মি.

ট্রান্সফরমার কি?

৮:২১ AM 0 Comments

Transformer কি?
ট্রান্সফরমার একটি স্থির অ্যাপারেটাস (Apparatus)। এর সাহায্যে ফ্রিকোয়েন্সিকে ঠিক রেখে বৈদ্যুতিক শক্তিকে এক সার্কিট হতে অন্য সার্কিটে স্থানান্তর করা যায়, তাকে ট্রান্সফরমার বলে। ট্রান্সফরমারের দুইটি ওয়াইন্ডিং থাকে। যথা-প্রাইমারি ওয়াইন্ডিং ও সেকেন্ডারি ওয়াইন্ডিং। ট্রান্সফরমার এর প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি ওয়াইভিং ওয়াইন্ডিং এর মধ্যে কোন সরাসরি ইলেকট্রিক্যালি কোন সংযোগ থাকে না। কিন্তু ম্যাগনেটিক্যালি সংযোগ থাকে। ট্রান্সফরমার ল্যামিনেটেড আয়রন কোরের সমন্বয়ে গঠিত। এই আয়রন কোরগুলো সিলিকন স্টীলের হয়ে থাকে। ট্রান্সফরমার এর অনেক সুবিধা আছে। এর মধ্যে কোন ঘুরন্ত অংশ নাই। কাজেই রক্ষণাবেক্ষণের খরচ অনেক কম এবং কার্যদক্ষতা অনেক বেশি হয়। একটি ট্রান্সফরমার এর কার্যদক্ষতা ৯৯% হইয়া থাকে।বড় বড় ট্রান্সফরমার-এর রেটিং KVA ও MVA দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
যে ওয়াইন্ডিং-এ অল্টারনেটিং ফ্লাক্স উৎপন্ন হয় তাকে প্রাইমারি ওয়াইন্ডিং বলে। কিংবা যে ওয়াইন্ডিং বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনের সংগে সংযুক্ত করা হয় তাকেও প্রাইমারি ওয়াইন্ডিং বলে। আবার যে ওয়াইন্ডিং এ অল্টারনেটিং ফ্লাক্সের দ্বারা ভোল্টেজ উৎপন্ন হয় তাকে সেকেন্ডারি ওয়াইন্ডিং বলে। অর্থাৎ যে ওয়াইন্ডিং গ্ৰাহকের বৈদ্যুতিক শক্তি সরবরাহ করে থাকে তাকে সেকেন্ডারি ওয়াইন্ডিং বলে।
ট্রান্সফরমার এর মূলতত্ত্বঃ
ট্রান্সফরমার মিউচুয়্যাল ইলেকট্রো ম্যাগনেট ইন্ডাকশন তত্ত্বের উপর কাজ করে থাকে। অল্টারনেটিং ভোল্টেজ প্রাইমারি ওয়াইন্ডিং এ সরবরাহ করার ফলে প্রাইমারি ওয়াইন্ডিং এ অল্টারনেটিং কারেন্ট সারকুলেটিং হতে থাকে। এ কারেন্ট কোরের মধ্যে অল্টারনেটিং ফ্ল্যাক্স উৎপন্ন করে থাকে। এই ফ্লাক্স প্রসারণ ও ভেঙ্গে পড়ার ফলে ওয়াইন্ডিং টার্নকে কর্তন করার কারণেই প্রাইমারি ওয়াইন্ডিং-এ অল্টারনেটিং ভোল্টেজ উৎপন্ন হয়।
প্রাইমারি ওয়াইন্ডিং-এ উৎপন্ন ভোল্টেজ সাপ্লাই ভোল্টেজ এর সমান। এই অল্টারনেটিং ফ্লাক্স সেকেন্ডারি ওয়াইন্ডিং-এর সাথে সংযুক্ত থাকায় ফ্যারাডের তড়িৎ চুম্বকীয় আবেশের তত্ত্বানুযায়ী তড়িৎ চাপের সৃষ্টি হয়। ট্রান্সফরমার - সেকেন্ডারি কয়েলে যে ভোল্টেজ উৎপন্ন হয় তাকে Mutual induction emf বলে।

বৃহস্পতিবার, ২০ ডিসেম্বর, ২০১৮

ভাইবা প্রশ্ন

৫:৫৮ PM 0 Comments

ফ্রেশ ইঞ্জিনিয়ারদের কাজে আসতে পারে।
1. What is the formula for RPM?
Ans: Ns=120f/p
2. What is the formula for 3phase Power?
Ans: P=root3.VICos¤
3. What is the standard value of Power Factor?
Ans: 0.8
4. What is the frequency for Direct Current?
Ans: 0
5. Whats are the stroke of 4 Stroke Engine?
Ans: Intake, Compression, Combustion, Exhaust
6. What is the full form of IGBT?
Ans: Insulated Gate Bi-Polar Transistor.
7. Write down the abbreviation of
ACB
VCB
MCCB
REB
PBS
Ans:
ACB=Air Circuit Breaker
VCB=Vacuum Circuit Breaker
MCCB=Molded Case Circuit Breaker
REB=Rural Electrification Board
PBS=Palli Bidyut Shamity
8. Types of Transistor?
Ans: 2 types. (1)NPN (2)PNP
9. Conditions of Synchronization between two or more Generator?
Ans:
a. Same Phase sequence
b. Same Frequency
c. same voltage
10. Kinds of Electrical Fault?
Ans:
a. Symmetrical Fault
b. Unsymmetrical Fault

EEE প্রাথমিক জ্ঞান

৪:৫৬ PM 0 Comments

=> ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রদের জন্য কিছু প্রাথমিক জ্ঞান
**ওহমের সূত্র:- কোন সার্কিটের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত কারেন্ট ঐ সার্কিটের দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্যের সমানুপাতিক অর্থাৎ V∞I বা V=IR ।
**কারেন্ট:- পরিবাহির মধ্যদিয়ে ইলেক্ট্রনের প্রবাহকে বলা হয় কারেন্ট ।কারেন্টের একক অ্যাম্পিয়ার সংক্ষেপে Amp বা A দ্বারা প্রকাশ করা হয়।
**ভোল্টেজ:- ইলেক্ট্রন গুলোকে স্থানচুত্য করার জন্য প্রয়োজনীয় চাপকে ভোল্টেজ বলা হয় । ভোল্টেজের একক ভোল্ট Volt বা V।
**রেজিস্টেন্স:- কোন পরিবাহির মধ্য দিয়ে কারেন্ট বা ভোল্টেজ চলাচলে যে বাধা প্রাপ্ত হয় তাই রেজিস্টেন্স, সার্কিটের মধ্যে রেজিস্টর ব্যবহার করা হয় প্রয়োজনীয় বাধা দানের জন্য। রেজিস্টেন্সের একক ওহম(Ω) দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।
**এসি(AC): অলটারনেটিং করেন্ট।
**ডিসি(DC):ডাইরেক্ট কারেন্ট।
**ফ্রিকুয়েন্সি:- কোন পরিবর্তনশীল রাশি প্রতি সেকেন্ট যতগুলি সাইকেল সম্পন্ন করে তাকে ফ্রিকুয়েন্সি বলে ।
**পাওয়ার ফ্যাক্টর:- অল্টারনেটিং কারেন্ট এবং ভোল্টেজ এর মধ্যবর্তী ফেইজ অ্যাংঙ্গেল এর Cosine মানকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে অথবা এসি সার্কিটের Active Power ও Apparent Power এর অনুপাতকে পাওয়ার ফ্যাক্টর বলে ।
**করোনা কি:- যখন দুইটি কন্ডাক্টরের স্পেসিং ব্যাসের তুলনায় বেশী অবস্থায় রেখে তাদের আড়াআড়ি এসি ভোল্টেজ প্রয়োগ করে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি করা হয় তখন এক বিশেষ পর্যায়ে কন্ডাক্টরের চার পার্শের বাতাস আয়নিত হয় এবং বাতাসের ইনসুলেশন স্ট্রেস ভেঙ্গে যায় । এই অবস্থায় কন্ডাক্টর এর চারিদিকে হালকা অনুজ্জ্বল বেগুনী রশ্মী দেখা দেয়, হিস হিস শব্দ হয় এবং ওজন গ্যাসের সৃষ্টি হয় এই ঘটনাকেই করোনা বলা হয় ।
**স্কিন ইফেক্ট কি:- এসি বিদ্যুৎ প্রবাহ কোন পরিবাহীর মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হওয়ার সময় পরিবাহীর ভিতরে প্রবেশ না করে যে ধর্মের জন্য পরিবাহীর উপরিতল দিয়ে প্রবাহিত হয় বা হওয়ার চেস্টা করে তাকে স্কিন ইফেক্ট বলে।
=> স্কিন ইফেক্ট তিনটি বিষয়ের উপর নির্ভরশীল :
*কন্ডাক্টর পদার্থের গুনাবলীর উপর ।
*কন্ডাক্টরের ব্যাসের উপর।
*ফ্রিকুয়েন্সির উপর।
**Puncture voltage:- যে ভোল্টেজে এ ইনসুলেটরের এর ইনসুলেসন সম্পূর্ণ ভেঙ্গে ফেলতে পারে তাকে Puncture voltage বলে ।
**Flash over voltage:- যদি পরিবাহিতে ভোল্টেজ বাড়ানো হয় এবং তা বাতাসে নস্ট হয়ে যায় এবং প্রচন্ড বিদ্যুৎ জলকের সৃষ্টি হয় তখন এই ভোল্টেজকে Flash over voltage বলা হয় ।
**সেগ বলতে কি বুঝায়:- দুইটি টাওয়ার বা পোলের যেই বিন্দুতে তার টানা বা সংযোগ করা হয় সেই বিন্দু দুইটির সংযোজনকারী আনুভূমিক কাল্পনিক রেখা হতে তারের সর্বোচ্চ ঝুলে পড়া বিন্দু পর্যন্ত দুরত্বকে সেগ বলা হয় ।
**সেফটি ফেক্টর:- আলটিমেট বা Breaking stress বা Working stress এর অনুপাতকে সেফটি ফেক্টর বলে বলা হয় ।
**ত্রি ফেইজ মোটর উল্টা ঘূর্নণ পদ্ধতি কিভাবে করা হয়:- ত্রি ফেইজ মোটরের তিনটি ফেইজের যে কোন দুইটি ফেইজ পাল্টিয়ে দিলে মোটর উল্টা ঘুরবে ।
**ট্রান্সফরমার কি ধরনের ডিভাইস:- ট্রান্সফরমার একটি ইলেক্ট্রোমেগনেটিক ডিভাইস।
**ট্রান্সফরমার ওয়েলের বাণিজ্যিক নাম কি:- পাইরাণল(pyranol)।
**স্টেপ আপ ট্রান্সফরমারের কোন পাশে তারের প্যাচঁ সংখ্যা বেশি থাকে:- সেকেন্ডারিতে।
**ট্রান্সফরমারের ব্রীদারের কাজ কি:- শুস্ক বাতাস ট্যাংকে প্রবেশ করানো ট্রান্সফরমারের ব্রীদারের কাজ ।
**ব্রীদারে শুস্ক বাতাস পরিবহনের জন্য তথা আদ্রতা মুক্ত বাতাস পরিবহনের জন্য ব্রীদারে কি পদার্থ ব্যবহার করা হয়:- সিলিকা জেল ।
**সিলিকা জেল নস্ট হলে কি রং এ পরিণত হয়: – কালো ।