পৃষ্ঠাসমূহ

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Follow Us @soratemplates

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

অবদানকারী

মঙ্গলবার, ২৮ মে, ২০১৯

star Delta তে কি ভাবে Magnetic Contactor সিলেক্ট

১০:৪৮ PM 0 Comments

Star Deltaতে কিভাবে Magnetic Contactor সিলেক্ট
করব?
(শুধুমাত্র star delta-র জন্য প্রযোজ্য)
উত্তরঃ
আমরা জানি, পাওয়ারের সূত্রটি P=1.7321×V×I×cos(theta)
তাহলে আপনি এই সূত্র থেকেই বের করুন আপনার মটর কত এম্পিয়ার নিতে পারে। আবার চাইলে নেম প্লেট থেকেও দেখে নিতে পারেন। তবে মটর হাতে না থাকলে সূত্রটাই ভরসা।
যেমন, 37kw মটরের ক্ষেত্রে:
I=37000/(1.7321×380×0.80)
I=70 Amps
এখানে ভোল্টজ 380 এবং pf .8 ধরা হয়েছে কারণ যেকোন সময়ে যেকোনটা ফল করতে পারে।
তো যাই হোক মোট 70 amps নিতে পারে( প্রাকটিক্যালি হয়ত মটরটি ম্যাক্সিমাম 60amps নিতে পারে)
70 কে এবার 1.7321 দিয়ে ভাগ করে 1.5 দিয়ে গুন করে ম্যাগনেটিক কন্টাক্টর সিলেক্ট করবেন।
অর্থাত, (70/1.7321)×1.5=60Amps.
এখানে, 1.7321 দিয়ে ভাগ করার কারণ: যখন মোটরটি ডেল্টাতে চলবে তখন কারেন্ট প্রায় দুভাগে বিভক্ত হবে। আর 1.5 দিয়ে গুন করার কারন maximum যে Amp নিতে পারে তার সাথে সেফটি ফ্যাক্টর গুন করা হল। সেইফটি ফ্যাক্টর অনেকে কিছুটা কমও ধরতে পারেন ভোল্টজ এবং pf যদি ঠিক থাকে। এছাড়া ছোট মোটরগুলোতেও কিছুটা কম ধরা যায়।
এক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন, অনেকে কিন্তু Magnetic Contactor এর Ith Amp এবং Rated Amp গুলিয়ে ফেলেন। Ith Apm নরমালি Rated Amp থেকে অনেক বেশি হবে। আর আমরা এতক্ষণ যে calculation করলাম সেটি Rated Amps এর।
বি,দ্রঃ কারো কোন সাজেশন থাকলে জানাবেন please. পরবর্তিতে update করে দেব।

শনিবার, ২৫ মে, ২০১৯

রিভার্স পাওয়ার রীলে কোথায় ব্যবহার হয়

৮:৪০ AM 0 Comments

রিভার্স পাওয়ার রীলে কোথায় ব্যাবহার হয় ?

প্যারালেল অপারেশনে কোন অল্টারনেটরের ইনপুট কোন কারণে বন্ধ হলে বা অন্য কোন ত্রুটিতে ঐ অলটারনেটর যদি বাসবার হতে পাওয়ার নেয় অর্থাৎ উল্টাদিক হতে পাওয়ার নিয়ে অল্টারনেটরটি মোটর হিসাবে কাজ করে তখন যে রিলের মাধ্যমে প্রটেকশন দেয়া হয় তার নাম রিভার্স পাওয়ার রীলে। এরকম অবস্থায় রিভার্স পাওয়ার রীলে এনারজাইজড হয় এবং ঐ অল্টারনেটরের সার্কিট ব্রেকার ট্রিপ করে সিস্টেমকে রক্ষা করে।

সোমবার, ২০ মে, ২০১৯

সিঙ্গেল ফেজ ২২০ আর ৩ ফেজ ৬৬০ কেনো নয়

৩:২৪ PM 0 Comments

ভোল্টেজ পরিমাপ করা হয় দুই টার্মিনাল এর মাঝে, তাই ফেজ তিনটা হইলেও দুই টা লাইনের ভোল্টেজ ডিফারেন্স টা মাপা হয়, এখন তাহলে প্রশ্ন হইল ভোল্টেজ সিংগেল ফেজ এ ২২০,  কিন্তু দুই ফেজ এর ভোল্টেজ ৪০০,  ৪৪০ না কেন?
উত্তর হলো, এইখানে বীজিগানিতিক যোগ না হয়ে ভেক্টর যোগ ( দিকনির্দেশক রাশি আকারে) হয়, ধরেন আপনি বাসা থেকে উত্তর দিকে হাটাদিয়ে ৬ কিলো গেলেন, তারপর পশ্চিমে ৮ কিলো গেলেন, তাহলে হাটলেন ১৪ কিলো, কিন্তু দুরত্ব হবে মাত্র ১০ কিলো, এইভাবে, দুই ফেজ এর ভোল্টেজ এর মধ্যে ১২০* ফারাক থাকে, তাই এদের মধ্যকার ভোল্টেজ ৪০০ হয় ( ১.৭৩ গুন),  ৪৪০ হয় না( ২ গুন না).

♥♥
৩ ফেজ সিস্টেম পাটিগণিত এর নিয়ম মেনে চলে না, এটা ফেজর অ্যালজাব্রা মেনে চলে।
এ কারণে ৩ ফেজের ভোল্টেজ এর যোগফল গাণিতিকভাবে ২২০*৩= ৬৬০ না হয়ে ভেক্টরীয় যোগফলের হিসাবে ২২০*১.৭৩~= ৪০০ ভোল্ট হয়
♥♥

আসলে 3phase এ 3টি phase difference তৈরি হয় যার ২টি ফেজ একই সময়ে line এবং ১টি negative হিসেবে wave তেরি করে চলে।।
যার কারনে আমরা line to line voltage হিসেবে ৪৪০ বা ৪১৫ ভোল্ট পেয়ে থাকি।।।
♥♥♥
সবচেয়ে ছোট এবং সহজ উত্তর হচ্ছে এই হিসাব সাধারণ নিয়মে করা হয় না (যেমন পাটিগণিত বা সাধারণ বীজগণিত এর নিয়মে) এটা যে একেবারেই বুঝেনা তাকে বুঝানোর জন্য সবচেয়ে সহজ উত্তর। আর একটা হবে সিঙ্গেল ফেজ এ ফেজ এবং নিউট্রাল এর মধ্যে মাপা হয় কিন্তু ৩ ফেজ সিস্টেমে ফেজ টু ফেজ এ মাপা হয় ভোল্টেজ।(এটা মোর টেকনিক্যাল সহজ উত্তর)  আর হ্যা... এ প্রশ্নটা করাই হয় কনফিউজ করে দেয়ার জন্য। আর ৩ ফেজে নেগেটিভ বলে কিছু নেই এবং দরকারও হয় না। কেননা দুটো ফেজ ফরোয়ার্ড এবং একটি ফেজ রিভার্স হিসেবে কাজ করে এবং এটা ৩ টি ফেজের মধ্যে পরিবর্তিত হতে থাকে।

রবিবার, ১৯ মে, ২০১৯

এম্পিয়ার ও ওয়াট ও মধ্যকার আলোচনা

১১:১৮ AM 0 Comments

মনে করেন ২২ ওয়াট এর বাতি জালাচ্ছেন।এখানে  কারেন্টের সাথে সম্পর্ক হল কারেন্ট =২২/২২০ এম্পিয়ার= ০.১ এম্পিয়ার। এখানে ২২০ লাইন ভোল্টেজ।

* কয়েকটা গ্রাম মিলে একটা ওয়ার্ড (W)।😛😜
* আর অ্যাম্পিয়ার ( A) হচ্ছে কারেন্টর একক।
* একটা আর একটার সাথে রাত দিন পার্থক্য।।

p=vi

১১:১৫ AM 0 Comments

ক্ষমতার একক ওয়াট, ওয়াট কে P দ্বারা প্রকাশ করা হয়। I হলো কারেন্ট , ওয়াট এবং কারেন্টের মধ্য সম্পর্ক দেখাতে ভোল্টেজ লাগে, V ভোল্টেজ।

অতএব P=VI

মঙ্গলবার, ১৪ মে, ২০১৯

এয়ারকন্ডিসন [AC কে KW প্রকাস না করে টনে প্রকাস করে কে।

৯:৪১ AM 0 Comments

Ac কে ton এ প্রকাশ করার কারন হল ঐ ac দারা কি পরিমান তাপ নিরগামন করা যাবে তা বুজানো হই।এই জন্য ac কে kw এ প্রকাশ না করে ton এ প্রকাশ করা হই। আর 1 ton ac =12000 btu/hr. অথবা 3517w / 3.517kw যা ঐ ac তাপ নিরগমন ক্ষমতাকে বুজাই।অই ac input power কত হবে তা নিরভর করে EER(electrical efficiency rating)  এর উপর। 5 star ac EER এর মান থাকে 3.5
So,
    Input power=3.518/3.5=1.005 kw
@♥
এসিকে টনে প্রকাশ করা হয় তার কারন হল
প্রতি ঘন্টায় কি পরিমাণ তাপ রোম থেকে
remove করতে পারে এর উপর ভিত্তি করে
এসিকে তৈরি করা হয়।তার মানে এটা তাপের
সাথে সম্পর্কিত। টন হল তাপের একটি একক।
কোন এসি যদি প্রতি ঘন্টায় ১২০০০ বিটিউ বা
১০০০ কিলোক্যালরি বা ৪১২০ কিলোজুল তাপ
remove করতে পারে তাকে এক টন এসি বলে।
এজন্ন এসিকে টন হিসাবে তৈরি হয়।

♥♥♥♥♥♥
AC কে টনে প্রকাশ করা হয় কিন্তু KW এ প্রকাশ করা হয় না, এর কারন হলো, আমরা সকলে জানি AC ব্যবহার করা হয় Cooling purpose এ। আর Cooling এর সাথে সুন্দর সম্পর্ক আছে বরফের। Cool কোন কিছু বললে আমাদের প্রথমে বরফরে কথা মনে আসে।
১ টন এসি বলতে ১০০০কেজির এসি বুঝায় না, এর দ্বারা বুঝানো হয়, ১টন বরফ গলতে যে পরিমাণ আপেক্ষিক সুপ্ততাপ প্রয়োজন হয়(Latent Specific Heat) সেই পরিমান তাপমাত্রা ১টন এসি কমাতে পারে।
আশাকরি বুঝতে পারছেন। আর কোন ভুল হয়ে থাকলে অবশ্যই ধরিয়ে দিবেন।
We are learners, we want to learn.

রবিবার, ১২ মে, ২০১৯

ইজ্ঞিনায়ারিং ড্রইং কাকে বলে?

৬:৪৭ PM 0 Comments

ইঞ্জিনিয়ারিং ড্রইং কাকে বলে ?

ইঞ্জিনিয়ারিং ড্রয়িং ইহা এমন একটি ভাষা যা কতগুলি রেখাচিত্রের মাধ্যমে প্রকাশ করা হয় এই ভাষা ইঞ্জিনিয়ার এবং টেকনিশিয়ানরা বুঝতে পারেন বলে এই ভাষাকে ইঞ্জিনিয়ার বা টেকনিশিয়ানদের ভাষা বলা হয়

আমাদের এই গ্রুপে সদ্য পাশ করা অনেক ইঞ্জিনিয়ার রয়েছেন যারা ইঞ্জিনিয়ারিং ড্রয়িং বুঝে কাজ করতে পারেন না আমি এই ঐ সমস্ত ইঞ্জিনিয়ার ভাইদের অনুরোধ করবো

আপনাদের মাঝে যাদের  ড্রয়িং বুঝে কাজ করতে অসুবিধা হয় আপনারা আমাদের এই প্রতিষ্ঠানে আসুন সময় ইনভেস্ট করুন ইনশাআল্লাহ অজানাকে জানতে পারবেন

কেন আমরা ইঞ্জিনিয়ারিং ড্রইং কে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি?

এর মূল কারণ হচ্ছে একটি ইন্ডাস্ট্রি তাদের মেশিন  মেনটেনেন্স বা সমস্যা হলে সমাধান করার জন্য আমাদের জন্য ড্রইং ব্যতীত অন্য কোন মাধ্যম রাখে নাই যে সেই মাধ্যম দেখে কাজ করতে সক্ষম হবো

সে জন্যই মূলত আমরা ড্রয়িং কে গুরুত্ব দিচ্ছি সবচেয়ে বেশি

যে ব্যক্তি ড্রয়িং বুঝে তার কাছে ইলেকট্রিক্যাল কন্ট্রোলিং সহ মেশিনের সমস্যা সমাধান করা খুব সহজ হয়ে যায়

শনিবার, ১১ মে, ২০১৯

ইউটিলিটি ও পাওয়ার প্লান্ট

১:০১ AM 2 Comments

বিভাগঃ (ইউটিলিটি & পাওয়ার প্লান্ট)
বিষয়ঃ বয়লার

(১) বয়লারঃ যে আবদ্ধ পাত্রে পানি রেখে তাপ প্রয়োগ করে স্টীম/ বাষ্প তৈরি করা হয়। তাকে বয়লার বলে।

(২) প্রকারভেদঃ সাধারনত দুই প্রকার।

(ক) ফায়ার টিউব বয়লারঃ
যে সকল বয়লারে ফুগ্যাস টিউবের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত হয়।এবং পানি টিউবের বাইর থাকে। তাকে ফায়ার টিউব বয়লার বলে।অর্থাৎ ফুগ্যাস টিউবের ভিতরে থাকে এবং পানি টিউবের বাইরে থাকে।এই ধরনের বয়লার সর্বোচ্চ ২৫ কেজি/সেমি^২ চাপে স্টীম তৈরী করতে পারে।

(খ)ওয়াটার টিউব বয়লারঃ
সকল বয়লারে ফুগ্যাস টিউবের বাইরে দিয়ে প্রবাহিত হয়।এবং পানি টিউবের ভিতরে থাকে। তাকে ওয়াটার টিউব বয়লার বলে।অর্থাৎ ফুগ্যাস টিউবের বাহিরে থাকে এবং পানি টিউবের ভিতরে থাকে।এই ধরনের বয়লার সর্বোচ্চ ১২৫ কেজি/সেমি^২  বা তার বেশি চাপে স্টীম তৈরী করতে পারে।

বয়লার অ্যাকসেসরিসঃ
বয়লারে সঠিকভাবে কাজ করার জন্য যে সকল উপকরণ ব্যবহার করা হয়।তাদেরকে বয়লার অ্যাকসেসরিস বলে।
যেমনঃ
(ক) সেফটি ভালভঃ  বয়লারের উৎপাদিত স্টিমের চাপ নির্দিষ্টি স্টিমের চাপ (অপারেটিং চাপ)  অতিক্রম করলে সেফটি ভালভ স্বয়ংক্রিয়ভাবে খুলে কিছু স্টিম বের করে দিয়ে বয়লারকে নিরাপদ রাখে।প্রতিটি বয়লারে একের অধিক সেফটি ভালভ ব্যবহার করা হয়।

(খ) স্টিম স্টপ ভালভঃ যে ভালভের সাহায্যে বয়লার থেকে স্টিম পাইপে স্টিম প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে এবং প্রয়োজন বোধে স্টিম প্রবাহ বন্ধ করে দেয়।তাকে স্টিম স্টপ ভালভ বা জাংশন ভালভও বলে।
যখন এটি দুই পাইপের মাঝে সংযোগ করে স্টিম প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে। তখন এটি কে স্টপ ভালভ বলে। এবং

যখন বয়লারের স্টিম প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করার জন্য বয়লারের ওপরে স্থাপন করা হয়। তখনে থাকে জাংশন বলে।

(গ) ফিড চেক ভালভঃ এটি একটি নন- রিটার্ন ভালভ হিসেবে কাজ করে।
যে ভালভের সাহায্যে ফিড পাম্প বয়লারের পানির প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে। তাকে ফিড চেক ভালভ বলে।এই ভালভের মাধ্যমে ফিড পাম্প থেকে বয়লারের ভিতরে পানি প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ এবং প্রবেশ করানো হয়।

(ঘ) প্রেসার গেজঃ বয়লারের স্টিমের চাপের পরিমান জানার জন্য বয়লােরের  শেলের উপরের অংশে প্রেজার গ্রেজ ব্যবহার করা হয়।

(ঙ) ব্লো-ডাউন ককঃ ব্লো-ডাউন কক এর সাহায্যে বয়লারের তলদেশে জমাকৃত কাদা, স্কেল বের দেওয়া এবং প্রয়োজনে বয়লার পরিষ্কার বা রিপিয়ারিং করার জন্য বয়লারকে খালি  হয়।

(চ) ওয়াটার লেভেল ইন্ডিকেটরঃ বয়লারের ভিতরের পানির পরিমান জানার জন্য ওয়াটার লেভেল ইন্ডিকেটর ব্যবহার করা হয়। পরবর্তী পোষ্টে নিম্নের প্রশ্নোত্তর গুলো ধারাবাহিক ভাবে দেওয়ার জন্য চেষ্টা করবে।

   প্রথম অধ্যায়ঃ
১, বয়লার কাকে বলে এবং শ্রেনি বিন্যাস ?
২. বয়লারের কাজ এবং প্রয়োগ ক্ষেত্র।
৩.বিভিন্ন ধরনের বয়লারের চিত্র সহ  বর্ননা।

  দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ
১.বয়লার ড্রাফট কাকে বলে এবং শেনি বিন্যাস ?
২.বয়লার  ড্রাফটের কাজ।
৩.বিভিন্ন ধরনের বয়লার ড্রাফটের চিত্র সহ বর্ননা।

তৃতীয় অধ্যায়ঃ
১.বয়লার মাউন্টিং এবং বয়লার অ্যাকসেসরিস কাকে বলে?
২.বিভিন্ন ধরনের বয়লার  মাউন্টিং এর চিত্র সহ বর্ননা।
৩.বিভিন্ন ধরনের বয়লার   অ্যাকসেসরিসের চিত্র সহ বর্ননা।
৪.ইকোনমাইজারের কাজ এবং চিত্র সহ বর্ননা।
৫.সুপার হিটারের  কাজ এবং চিত্র সহ বর্ননা।
৬.এয়ার প্রি-হিটারের  কাজ এবং চিত্র সহ বর্ননা।

   চতুর্থ অধ্যায়ঃ
১.বয়লার পারফরমেন্স  কাকে বলে?
২.বাষ্পীভবনের তুল্যাংকের সমীকরণ সহ ব্যাখ্যা।
৩.বয়লারের হর্স পাওয়ারের সমীকরণ সহ ব্যাখ্যা।
৪. বয়লারের ক্যাপাসিটি কাকে বলে?
৫.হিট ব্যালেন্স শিটের টেবিলের হিসাব - নিকাশ।
পঞ্চম অধ্যায়ঃ
১.বয়লারে ব্যবহারিত বিভিন্ন সরঞ্জাম এবং  টুলস  সমুহের চিত্র এবং ব্যবহারের ক্ষেত্র।

   ষষ্ঠ  অধ্যায়ঃ
১.বয়লারে ব্যবহারিত ওয়াটারের ট্রিটমেন্ট এবং ওয়াটার টি.ডি.এস এর ছক সহ বর্ননা।
২. বয়লারের ব্যবহারিত রাসায়নিক পদ্ধতিের বর্ননা।

সপ্তম  অধ্যায়ঃ
১.বয়লারে ব্যবহারিত জ্বালানি পদ্ধতিের বর্ননা।
২. ইগনিশন সিস্টেমের বর্ননা।
৩.গ্যাস ফায়ারিং কন্ট্রোলের ব্যাখ্যা।

 
অষ্টম অধ্যায়ঃ
১. বয়লারের ব্যবহারিত মোটর কন্ট্রোলিং  ডায়াগ্রাম এবং ডায়াগামের চিত্র সহ ব্যাখ্যা।
২.অটোমেশন

দশম অধ্যায়ঃ
১. বয়লার চালু করার পূর্বে করনীয় বিষয় সমুহ ।
২.বয়লার চালু করার নিয়ম সমুহ।
৩. বয়লার চালু করার পরে করনীয় বিষয় সমুহ।
৪.বিভিন্ন চাকুরীর লিখিত এবং মৌখিক পরিক্ষার সাজেশন মুলক কিছু প্রশ্ন সহ উত্তর।
৫. শিফট বা প্লান্ট পরিচালনা করার জন্য কিছু করনীয় বিষয় সমুহ।

           লোকমান হোসেন 
ইঞ্জিনিয়ার (ইউটিলিটি & পাওয়ার প্লান্ট )।
      নোমান গ্রুপ অফ ইন্ডাস্ট্রিস।

শুক্রবার, ১০ মে, ২০১৯

আর্থিং কেন ব্যবাহার করি?

৭:২৬ AM 0 Comments

যদি Power Station  এবং maintenance এ job করতে চান তাহলে একটু টেনশন দিন,,,,

আসসালামু আলাইকুম
আজ আপনাদের মাঝে হাজির হয়েছি ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ ট্রপিক আর্থিং নিয়ে।

একটি ইন্ডাস্ট্রিতে কোন কোন ক্ষেত্রে আর্থিং ব্যবহার করতে হয় তার প্রয়োজনীয়তা এখানে উল্লেখ করবো ইনশাআল্লাহ।

আমরা আর্থিং কেন ব্যবহার করি ?

আর্থিং ব্যবহার করার মেইন উদ্দেশ্য হলো আমাদের ইন্ডাস্ট্রি ট্রান্সফর্মার, জেনারেটর, বিভিন্ন মেশিন, মোটর, এল টি, এইচ টি প্যানেল ইত্যাদির মধ্যে যে অযাচিত চার্জিং কারেন্ট প্রবাহিত হয় তা ওই ডিভাইসকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করার জন্য ।

আমরা যাতে কোন ডিভাইস অপারেট করার সময় শর্ক অনুভব না করি তার জন্য ওই চার্জিং কারেন্ট কে মাটিতে প্রেরণ করা হয় যে মাধ্যমে তার নামই আর্থিং ।

অনেক সময় আর্থিং গ্রাউন্ড ও নিউট্রাল একসাথে সংযোগ করা ঠিক নয়।

সক্রিয় ডিভাইসের লিকেজ কারেন্ট নিউট্রাল এর মাধ্যমে প্রবাহিত হয়। অপরদিকে ডিভাইসের বডি সাথে আর্থ গ্রাউন্ড কানেকশন দেওয়া থাকে।

তাই নিউট্রাল লাইনকে আর্থ ও গ্রাউন্ড এর সাথে যুক্ত করলে লিকেজ কারেন্ট সরাসরি ডিভাইস এর বডিতে প্রবাহিত হতে থাকবে । ফলে লোড এর মাত্রা বৃদ্ধির সাথে সাথে লিকেজ কারেন্ট ও বৃদ্ধি পেতে থাকবে। ফলে  লোডের বডিতে হাত লাগার সাথে সাথে শর্ক অনুভূতি হবে এবং জানমালের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে।

তাই ঝুঁকি এড়াতে নিউট্রাল  অবশ্যই আর্থ/ গ্রাউন্ড এর সাথে সম্পূর্ণ আলাদা দেওয়াই উত্তম।

এবার আসা যাক আসল আলোচনায়

কোন সাব স্টেশন বা ইন্ডাস্ট্রিতে আর্থিং ইনস্টলেশন করতে গেলে দুটি বিষয় সব সময় লক্ষ্য রাখতে হবে,,,,,,

1. কত লোডের জন্য কত RE wire
2. এবং ঐ আর্থিং এর রেজিস্ট্যান্স কত হবে ?

প্রথমেই আমাদের ইন্ডাস্ট্রি তে কত লোড আছে তার হিসাব করে আমাকে আর্থিং ক্যাবল সিলেকশন করতে হবে।

নিম্নে একটি BNBC এর Standard value chart  দেওয়া হইলো,,,,,,

Phase cable size.            Earthing cable size

Below 4 RM                      4 RM

4 RM - 16 RM                    Same size of phase

25 RM - 35 RM                   16 RM

Above 35 RM                      Haft of the phase.

এখন আমার যে লোড আছে ঠিক সেই অনুসারে, যে আর্থিং সিলেক্ট করে বোরিং করব তার আবার  আর্থ টেস্টার এর মাধ্যমে রেজিস্ট্যান্স মাপতে হবে আর্থিং ঠিক আছে কিনা।

তারেক international standard value নিচে দেওয়া হইল,,,,,,,,,,

Equipment to be Earth            maximum value  

Large power station.                  0.5 ohm

Major substation.                       1.0

Small Substations                       2.0

Factory Substation.                    1.0

Lattics steel tower.                      2.0

Hill area.                                        5 ohm

Serviceconnection.                      5.0

LT lightning arrester                    4.0

LT pole.                                          5.0

HT pole.                                         10 ohm

Tower.                                          20-30 ohm

এখন আসা যাক ইন্ডাস্ট্রি তে কয়টি আর্থিং বোরিং করবেন,,,,

1. 11kv line & drop out fuse
এখানে একটি লাইটিং এরেস্টার লাগানো হয় এবং তার সাথে REB/ DPDC ইঞ্জিনিয়ারগণ একটি আর্থিং লাগিয়ে দেব পুলের সাথে। এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আর্থিং।

2. HT cable (XLPE)
বজ্রপাত জনিত বিদ্যুৎ  এবং search voltage effect কমানোর জন্য এই আর্থিং লাগাতে হয়।এটি একটি ক্যাবলের ইন্সুলেশন এর সাথে যে আর্থিং আছে তার সাথে লাগিয়ে গ্রাউন্ড করতে হয়।

3. X-farmer and Gen set

ট্রান্সফর্মার বডিতে এবং জেনারেটর বাড়িতে অবশ্যই আর্থিং লাগাতে হয় এবং অনেক সময় তাদের মধ্যে আলাদা আলাদা আর্থিং লাগাতে হয় বিভিন্ন কন্ডিশন।
কারণ 4 pole ATS এর কারণে যখন জেনারেটর রানিং থাকে তখন ট্রান্সফর্মার এর আর্থিং আলাদা হয়ে যায়।

4. LT switch gears
LT switch gear থেকে বিভিন্ন আর্থিক লুক লুক হয়ে বিভিন্ন সকেটে চলে যায় তার জন্য আলাদা আর্থিং এর ব্যবস্থা করতে হয়। এটা ইন্ডাস্ট্রির জন্য অনেক সেফটি।

5. Machineries
Machineries এর জন্য আলাদা আর্থিং করলে সবচেয়ে বেশি উত্তম কারণ পাওয়ারের আর্থিং অনেক সময় মেশিনে ডিসি মোটর থাকলে সমস্যা করে তার জ্বলন্ত প্রমাণ আমি নিজেই একবার আমি এই আর্থিং মেশিনে লাগিয়েছিলাম পরে মেশিন আগুন ধরে গিয়েছিল।

6. Building/ steel building
Steel building এর উপরে অবশ্যই লাইটিং এরেস্টার লাগাতে হয় কারণ প্রতিনিয়ত বজ্রবিদ্যুৎ ইন্ডাস্ট্রিতে আসে পরে। এটি ইন্ডাস্ট্রির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি আর্থিং যা বলে বুঝানো যাবে না।

7. Total industry earthing
ইন্ডাস্ট্রির উপর দিয়ে বিভিন্ন electrical tray, ladder, busbar tranking এর power, service wire যায় তা যে কোন মুহূর্তে লিকেজ হয়ে বডিতে কারেন্ট হয়ে যেতে পারে। তাই টুটাল ভরিতে একটি আর্থিং লাগানোর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এটি আমার বিভিন্ন কোম্পানিতে চাকরি করার অভিজ্ঞতা থেকে শেয়ার করলাম হয়তো আপনার মতের সাথে মিলতে নাও পারে। যদি আরো ভালো কিছু থাকে তাহলে শেয়ার করবেন ইনশাআল্লাহ। জানতে চাই জানাতে চাই।

Engr Rafikul Islam
Admin
EEE Power bridge.

মঙ্গলবার, ৭ মে, ২০১৯

আর্থ ও নিউটাল একসাথে থাকার নিয়ম

৪:১২ PM 0 Comments

ফেজ্ কন্ডাক্টর এবং আর্থ কন্ডাক্টর যদি একই মেটেরিয়াল হয় যেমন “কপার” সেক্ষেত্রে:-

1. ফেজ্ কন্ডাক্টর 1.5mm² থেকে 16mm² পর্যন্ত আর্থ কন্ডাক্টরও 1.5mm² থেকে 16mm² পর্যন্ত সেইম সাইজেরই দিতে হবে।

2. ফেজ্ কন্ডাক্টর 16mm² থেকে 35mm² পর্যন্ত আর্থ কন্ডাক্টর সাইজ শুধু 16mm² ই দিতে হবে। eg: ফেজ্ কন্ডাক্টর 16, 25, 35 যে সাইজেরই হোক না কেনো আর্থ কন্ডাক্টর শুধু 16mm² ই দিতে হবে।

3. ফেজ্ কন্ডাক্টর 35mm² থেকে সর্বোচ্চ সাইজ পর্যন্ত যত মোটাই হোক না কেনো, আর্থ কন্ডাক্টর ফেজ্ কন্ডাক্টরের অর্ধেক বা হাফ সাইজ দিতে হবে।

রবিবার, ৫ মে, ২০১৯

লাইট অফ থাকা অবস্থায় থেকে থেকে জ্বলে উঠে কেন?

১০:৩৮ AM 2 Comments

পোস্টের সমাধান করতে গিয়ে নিম্নোক্ত সার্কিটটি ড্রইং করা হয়েছে সাধারণত বেড সুইচ এর সাথে এলইডি ইন্ডিকেটর ব্যবহার করা হয় এই ইন্ডিকেটরটি মূলত সুইচ অফ থাকলে জ্বলতে থাকে কিন্তু সুইচ অন করলে এলইডি ইনডিকেটর টি অফ হয়ে যায় (সুইচ এর সাথে বাতি সংযুক্ত থাকা সাপেক্ষে)।  যখন সুইচ অফ পজিশনে থাকে তখন এলইডি টি রেজিস্টরের মাধ্যমে এক প্রান্তে ফেজ প্রাপ্ত হয় অপর প্রান্ত লোডের মাধ্যমে নিউট্রাল প্রাপ্ত হয় ফলে এলইডি'র মধ্য দিয়ে কারেন্ট প্রবাহিত হয় এবং এলইডি টি জ্বলতে থাকে। যখন সুইচটি অন পজিশনে থাকে তখন লোড কারেন্ট সুইচ এর মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয় ফলে এলইডি'র মধ্যে দিয়ে আর কোন কারেন্ট প্রবাহিত হয় না আর এ কারণে এলইডি টি অফ থাকে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে সুইচ অফ থাকার পরেও কেন এনার্জি বাতি ক্ষণে ক্ষণে জ্বলে উঠে নিভে যায়? তার কারণ হলো যখন সুইচটি অফ পজিশনে থাকে তখন এনার্জি বাতি ভিতরের সার্কিট এবং সার্কিটে ব্যবহৃত ক্যাপাসিটর এলইডি'র মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত কারেন্ট দ্বারা চার্জ হতে থাকে একটা পর্যায়ে যখন ক্যাপাসিটরটি পূর্ণ চার্জ হয়ে যায় তখন এনার্জি বাতি জ্বলে ওঠার চেষ্টা করে এবং এতে করে লোড কারেন্ট বৃদ্ধি পায় কিন্তু সেই পরিমাণ লোড কারেন্ট এলইডি এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হতে পারে না ফলে ক্যাপাসিটর এর মধ্যে যতটুকু চার্জ সঞ্চিত হয় সেই পরিমাণ চার্জ দ্বারা এনার্জি বাতি জ্বলে উঠে এবং ক্যাপাসিটরটি যখন পুনরায় ডিসচার্জ হয়ে যায় ফলে বাতিটা নিভে যায় এবং পূর্বের ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটে থাকে আর এ কারণেই এনার্জি বাতি টি কিছুক্ষণ পরপর জ্বলে উঠে নিভে যায়।

ভাইবা প্রশ্ন

৮:১৮ AM 0 Comments

১। অল্টারনেটর সিনক্রোনাইজিং করা যায় না,
রিভার্স ফেজ সিকুয়েন্সের কারনে।

২। সিংগেল ফেজ মোটর সিনক্রোনাইজিং করা কঠিনঃ
আর্মেচার প্রতিক্রিয়ার কারনে।

৩। মোটরের সটার্টিং কারেন্ট বিবেচনায় রাখা হয়ঃ
মেইন সুইচের কারেন্ট রেটিং এর উপর।

৪। পোলারিটি টেস্ট মানে
সরবরাহের দিক নির্নয় করা।