পৃষ্ঠাসমূহ

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Follow Us @soratemplates

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

অবদানকারী

রবিবার, ২০ মে, ২০১৮

reactive power

৯:৪৮ AM 0 Comments

আমাদের অনেকের মনে একটা প্রশ্ন কাজ করে Reactive Power টা আসলে কি? অনেকে এটাকে Useless Power ও বলে থাকে। তখন লাগে আরো বড় ঘটকা। আরে ভাই! যদি এটা Useless ই হয়ে থাকে তাইলে তার দরকার টা কি EEE World এ???
তাই আজকে আপনাদের সাথে Reactive Power নিয়ে একটু গল্প করব।
সবার আগে একটু বলে রাখি, Reactive Power জিনিসটা কি?
Reactive Power:
---------------------------
সার্কিটে যদি inductive or capacitive কম্পোনেন্ট থাকে তবে এরা কিছু পরিমাণ পাওয়ার সঞ্চয় করে রাখে। কারণ আমরা জানি capacitor এবং inductor চার্জ সঞ্চয় করে রাখতে পারে। লক্ষণীয় ব্যাপার হল এ শক্তি কিন্তু খরচ হচ্ছে না (মানে রূপান্তরিত হচ্ছে না)। capacitor কিংবা inductor যখন discharge হবে তখন তা ফেরত পওয়া যাবে। এ কারণে এ পাওয়ারকে বলা হয় reactive power বা, পুনরায় ফেরতযোগ্য পাওয়ার। reactive power অনবরত source থেকে load এবং load থেকে source এ ঘুরপাক খেতে থাকে।
এখন আসি এটার কাজটা কি?
তার আগে একটা উদাহরণ দিয়ে রাখি। ধরুন, আপনি নদীর একপাড়ে বসবাস করেন। এখন নদীর অপরপাশ টা অনেক সুন্দর। গাছগাছালি, ফলফুলে ভরা। তাই আপনি ওই পাড়ে সুন্দর একটি বাড়ি করতে চাচ্ছেন। এখন বাড়ি করার জন্য আপনার শ্রমিকদের ত আগে নদীটা পার হতে হবে। তার জন্য আপনি একটা ব্রীজ বানাবেন। এখন ব্রীজের জন্য ১০ টি কাঠ আর বাড়ি করার জন্য ৯০ টি কাঠ মোট ১০০ টি কাঠ কিনলেন আপনি। এখন, আমি নিশ্চয় বলতে পারব না যে ব্রীজের ১০ টি কাঠ দিয়ে আপনি বাড়ি তৈরি করেছেন। হ্যা তবে এটা বলতে পারব, যে ১০ টি কাঠ দিয়ে ব্রীজটা না বানালে আপনি বাড়িটা করতে পারতেন না। তারমানে সরাসরি ব্রীজের ঐ ১০ টি কাঠ বাড়ি বানানোর কাজে না লাগলেও পরোক্ষভাবে ভাবে অনেক উপকার করেছে।
তেমনিভাবে আপাতদৃষ্টিতে Reactive Power কে Useless মনে হলেও সে কিন্তু যথেষ্ট Useful.
কিভাবে??????
একটা Transmission line এর ভোল্টেজ লেবেল কে Hold করে রাখার গুরুদায়িত্ব এই মহাশয় করে থাকেন। এই Power কেবল Inductors or Capacitors থেকেই পাওয়া সম্ভব। তাই ট্রান্সমিশন লাইনের প্যারালালে Inductor / capacitors জুড়ে দেয়া হয় যাতে সিস্টেমে যে পরিমাণ লস হয় সেটা কাভার করতে পারে। অথচ এটাকে আমরা Useless বলে বেড়াই। কিন্তু সে নীরবে উপকার করে যাচ্ছে আমাদের। তাই একে Useless বললে ভুল হবে। তবে Unused বলা যায়। কারন, আমরা সরাসরি যেহেতু এই পাওয়ার ব্যবহার করছিনা।
আশা করি ভাল লেগেছে। পরে অন্যদিন গল্প হবে।

শনিবার, ১৯ মে, ২০১৮

RTD

১১:১২ PM 0 Comments

কেউ এক জন RTD বিষয়ে জানতে চেয়ে
পোষ্ট করেছিলেন.....
প্রশ্ন এবং উওর :-
১। RTD কি?
২।RTD এর একটি মডেল PT-100 কি?
৩।কিভাবে RTD এর Resistance মেপে
তাপমাত্রা বের করা যায়?

১ নং প্রশ্নের উত্তরঃ

ইন্ডাস্ট্রিতে তাপমাত্রা পরিমাপ করার
প্রয়োজন হয় অনেক। তাপমাত্রা বেশি হলে
সমস্যা আবার কম হলেও সমস্যা । তাই এটাকে
কন্ট্রোল রাখাটা খুবই দরকার। যা দিয়া মাপা
হয় তার নাম RTD. RTD হল Resistive
Temperature Detector। Wheatstone
Bridge সার্কিট এর সাহায্যে কাজ করে।
তাপমাত্রা বাড়লে রেজিস্টেন্স ও বারে।
তাপমাত্রা কমলে রেজিস্টেন্স ও কমে যায়।

২নং প্রশ্নের উত্তরঃ

PT-100 মানে হল এই মডেলের ০ ডিগ্রি
তাপমাত্রায় এর রেজিস্টেন্স এর মান থাকে ১০০
Ohm। আর এটা প্লাটিনাম দিয়া তৈরি।

৩ নং প্রশ্নের উত্তরঃ

আমরা মাল্টিমিটার দিয়া রেজিস্টেন্স মেপে ১০০
বিয়োগ করতে হবে। বিয়োগ ফলকে ০.৩৮ দিয়া
ভাগ করতে হবে। তারপর যা পাওয়া যাবে তাই
হবে সেন্টিগ্রেডে তাপমাত্রার মান। সমীকরণ =
(Rt-100)/0.38 সেন্টিগ্রেড। যদি মেপে
রেজিস্টেন্স এর মান পাই ১১০। তাহলে
কাল্কুলেশন হবে (১১০-১০০)/০.৩৮৫=২৬ ডিগ্রি
সেন্টিগ্রেড।

এম্পিফার মিটার

৫:৩৪ AM 0 Comments

আজ আমরা ডি‌সি ক্লিপঅন মিটার নি‌য়ে আ‌লোচনা কর‌বো, কিভা‌বে এক‌টি ডি‌সি ক্লিপঅন মিটার কাজ ক‌রে। একটা সহজ পদ্ধ‌তি মাধ্য‌মে এ কাজ‌টি করা হ‌য়ে থা‌কে আর এ কা‌জে ব্যাবহার করা হ‌য়ে থা‌কে এক‌টি সেন্সর যে‌টির নাম hall effect sensor, সাধারনত ভা‌লো ব্রা‌ন্ডের দা‌মি স্মার্ট ফোন গু‌লো‌তেও এই ‌সেন্সর ব্যবহার করা হ‌য়ে থা‌কে পার্শ্ববর্তী ম্যাগ‌নে‌টিক ফিল্ড স্ট্রেন্থ প‌রিমাপ করার জন্য। এই সেন্সর‌টির মূল কাজ হ‌চ্ছে  পার্শ্ববর্তী ম্যাগ‌নে‌টিক ফিল্ডের স্ট্রেন্থ প‌রিমাপ করে সমানুপা‌তিক হা‌রে আউটপুট ভো‌ল্টেজ প্রদান করা। ত‌বে এই আউটপুট দু ধর‌নের হ‌তে পা‌রে ১। ডি‌জিটাল ২। অ্যানালগ। আপ‌নি য‌দি ডিজাইনার হন তো আপ‌নি পছন্দ কর‌বেন, আপ‌নি কোনটা ব্যবহার কর‌বেন য‌দি ডি‌জিটাল ব্যাবহার ক‌রেন তো ডি‌জিটাল ডাটা মাই‌ক্রোক‌ন্ট্রের ডি‌জিটাল I/O তে পাঠা‌তে হ‌বে, আর য‌দি অ্যানালগ ব্যাবহার ক‌রেন তো অ্যানালগ সিগন্যাল মাই‌ক্রোক‌ন্ট্রের ADC তে পাঠা‌তে হ‌বে। এর পরের কাজ µC করবে তার প্রোগ্রাম অনুসারে আমরা সে দিকে যাচ্ছি না। তাহলে এই hall effect sensor কারেন্ট পরিমাপের ক্ষেত্রে কিভাবে কাজ করে? যখন কোন কন্ডাক্টরের মধ্যে দিয়ে কারেন্ট প্রবাহিত হয় তখন তার চারপাশে একটা ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি হয় যাহা কা‌রেন্ট প্রবা‌হের স‌হিত সমানুপা‌তিক, আর সেই ফিল্ড কোরের মাধ্যমে সেন্সরে গিয়ে পৌছায়, সেন্সর তখন ফিল্ড স্ট্রেন্থের সমানুপাতে একটি অ্যানালগ সিগন্যাল (ভোল্টেজ) তার আউটপুটে পাঠায় এবং এই অ্যানালগ সিগন্যাল (ভোল্টেজ) এর পোলারিটি ম্যাগনেটিক ফিল্ড এর পোলারিটির সহিত পরিবর্তনশিল। মনেকরুন সেন্সরের নিকট ম্যাগনেটিক ফিল্ডের নর্থ পোল ক্রিয়াশিল আছে এতে যদি সেন্সরের আউটপুট ধনাত্বক হয় তো সাউথ পোল ক্রিয়াশিল থাকলে সেন্সরের আউটপুট ঋণাত্মক হবে। এ থেকে আমরা কারেন্ট প্রবাহের মান ও দিক দুটোই পেয়ে থাকি কারন ডিসিতে কারেন্ট প্রবাহের মান ধনাত্বক ও ঋণাত্মক যে‌কোনটাই হ‌তে পা‌রে। এ আ‌লোচনা থে‌কেও আমরা দেখ‌তে পেলাম যে কা‌রেন্ট প্রবা‌হের প‌রিমান বৃ‌দ্ধি পে‌লে ফিল্ড স্ট্রেন্থ বৃ‌দ্ধি পায় এবং ফিল্ড স্ট্রেন্থ বৃ‌দ্ধি পে‌লে সেন্স‌রের আউটপুট ভো‌ল্টেজ বৃ‌দ্ধি পায়। অর্থ‌াৎ কা‌রেন্ট প্রবাহ বৃ‌দ্ধি পে‌লে সেন্স‌রের আউটপুট ভো‌ল্টেজ বৃ‌দ্ধি পায় যাহা µC এর মাধ্য‌মে প্রোসেস ক‌রে কা‌রে‌ন্টের মান মিটা‌রের ডিসপ্লেতে দেখা‌নো হয়। চি‌ত্রে এক‌টি hall effect sensor এর ব্লক ডায়াগ্রাম ও সা‌র্কিট ডায়‌াগ্রাম দেখা‌নো হ‌লো।

শুক্রবার, ১৮ মে, ২০১৮

transformer sag

৯:১৪ AM 0 Comments

আজকে আমরা ট্রান্সমিশন লাইনের Sag সম্পর্কে জানব। প্রথমে Sag জিনিসটির সাথে পরিচিতি পর্ব সেরে নিই।

"Sag" শব্দের অর্থ হল ঝুলে থাকা। এখন কে ঝুলে থাকবে? ট্রান্সমিশন লাইনের টাওয়ার এর তারগুলা লক্ষ্য করলে দেখবেন কিছুটা ঝুলে থাকে। সরলরেখায় থাকেনা। এখন দুটো টাওয়ারের যে দুটো বিন্দু দিয়ে তারটি গমন করেছে সেই দুটো বিন্দু দিয়ে মনে মনে একটি সরলরেখা আঁকুন। এখন এই সরলরেখা থেকে তারটি যেই পরিমাণ ঝুলে আছে তাকে বলা হয় ঐ তারের Sag. জিনিসটা একটু কল্পনা করুন। তাইলে সোজা হবে। তারপরেও আমি ছবি দিয়ে দিয়েছি নিচে খেয়াল করবেন।

এখন, কিছু প্রশ্ন মাথায় আসে। Sag কম বেশি হলে কি সমস্যা??
টাওয়ারের Crossarm to Crossarm Sag বা তারের ঝুলন একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় হওয়া ভাল। যদি Sag বেশি হয় তাহলে একটা তারের সাথে অন্যান্য তারের distance কম- বেশি হবে। আর আমরা জানি, দুটো তারের স্পেসিং ঠিক ঠাক না হলে Air polarized হয়ে স্পার্কিং এর মাধ্যমে করোনা লস সংঘটিত হতে পারে।

আচ্ছা, কিভাবে আমি Sag কে একটি নির্দিষ্ট মাত্রায় রাখব?
Vibration damper ব্যবহার করে। ট্রান্সমিশন লাইনের তার গুলোর দিকে তাকালে লক্ষ্য করবেন ক্লিপার এর মত কিছু একটা দিয়ে তারকে আটকে রাখা হয়। উদ্দেশ্য হল বাতাসে Sag যাতে বৃদ্ধি না পায়।

এবার আসুন আমরা জানব এই Sag হিসেব করব কিভাবে?

১) এই Sag হিসেব করার usual formula হচ্ছে,
     S = WL^2 / 8T
এখানে, S = Sag
             W = Weight of wire
             L = Length of wire
             T = Tension of wire after hanging

২) এখন, যদি দুটো টাওয়ার পয়েন্ট টু পয়েন্ট না থাকে। বিশেষ করে পাহাড়ি এলাকায় যেটা দেখা যায়। একটা টাওয়ার অনেক উপরে আরেকটি টাওয়ার অনেক নিচে। সে ক্ষেত্রে ত সরলরেখা হয় না। কারণ, দুটো ক্রসআর্ম পয়েন্ট টু পয়েন্ট থাকেনা। সেই ক্ষেত্রে কিভাবে হিসেব করব?
ধরলাম একটি cross arm এর পয়েন্ট A, আরেকটির B. তাদের মধ্যবর্তী কোন বিন্দু O. তাইলে,
S = W/2T * ( X1 - X2)  * (X1 + X2)
X1 = Distance between A & O
X2 = Distance between B & O
X1 + X2 = L = Distance between A & B = Length of wire

৩) এবার যদি মুষুলধারে বৃষ্টি হয়, Ice, snow fall,  wind হয় সেই ক্ষেত্রে Sag হিসেব করব কিভাবে?
সেক্ষেত্রে Weight of conductor wire এ পরিবর্তন আসবে। তখন,
W = root over of (Wi + W)^2 + Ww^2
Wi = ice weight per unit length
Ww = Wind force per unit length
W বের করার পর সূত্র ১ & ২ এর মতই যেটা দরকার হয় আরকি।

বুধবার, ১৬ মে, ২০১৮

ট্রান্সফরমার উভয় সাইটে পাওয়ার সমান হয়?

১:১৫ AM 0 Comments

চাকরির ভাইভাতে বা আপনার বস জিজ্ঞেস করতেই পারে , কেমন করে ট্রান্সফরমারের উভয় সাইটের পাওয়ার সমান হয় ?

আপনি একজন electrical engineer তাই আপনাকে সব সময় মনে রাখতে হবে X-former এর power উভয় সাইটেই সমান ।

তাই আজ আমরা এর গাণিতিক ব্যাখ্যা টা দেখব,,,,,

ধরি আমাদের সাবস্টেশনের X- former রেটিং 500  KVA.

এখানে দেওয়া  আছে,

primary  সাইটের voltage Ep = 11 KV

                                                 =11000 V

এবং
সেকেন্ডারী সাইটের voltage Es = 415V

সুতরাং

X former এর
Primary site current, Ip,

= kva*1000/root 3 Ep

                                                   =500*1000/1.732*11000

=26.24 Amp

Again,

X-former
Secondary site current Is,

= 500 KVA *1000/root 3*415

=696.62 Amp

Now,

X-former এর
Primary site power Pp,

=root 3*EpIp

=1.723*11000*26.24

=500 KVA

Again,

X-former এর
Secondary site  power Ps,

= root 3*EsIs

= 1.732*415*695.92

= 500 KVA

So,
11KV /414V Delta- Star distribution transformer are calculation prove that the power is equal in both sides of transformer.

Engr Rafikul Islam
Admin
EEE power bridge

একক পরিচিতি

১২:৪৩ AM 0 Comments

আমরা যারা Electrical Engineer, তাদের অবশ‍্যই এই শব্দ গুলো মনে রাখা দরকার।
তা না হলে বিভিন্ন সময় বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হয়।তাই একটু টেনশন দিন,,,,,

শুক্রবার, ১১ মে, ২০১৮

স্যাটেলাইট বাংলাদেশ

৯:৪৯ PM 0 Comments

স্যাটেলাইট বানিয়েছে কারা?
- ফ্রান্সের কোম্পানি
উৎক্ষেপন করছে কারা?
-অামেরিকা
অরবিট ভাড়া দিয়েছে কারা?
-রাশিয়ার কোম্পানি
পরিচালনা হবে কোথা থেকে?
-অামেরিকা থেকে
দেশে কারা দেখবে?
- দরবেশ বাবার বেক্সিমকো(বিটিঅারসি না কিন্তু!)
কোন দেশের উপর দিয়ে প্রদক্ষিন করবে?
-চীন, লাওস, থাইল্যান্ড, মায়ানমার,জাপান।
অবস্থান?
- ১১৯.১ ডিগ্রি দ্রাগিমাংশে
বাংলাদেশ থেকে কত ডিগ্রিতে স্যাটেলাইটের অবস্তান?
-৩০ ডিগ্রি
-দেশের  ক্রেডিট কি?
প্রকল্পের সুযোগে অাওয়ামীলীগের ব্যাংক ভরা!!

এ লস প্রজেক্টের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার দুর্নিতি করবে কারা? 
- অাওয়ামী লীগ
অামাদের টাকায় করা লস প্রজেক্টের ক্রেডিট নিবে কে?
-জয়

রাষ্ট্রের হাজার কোটি টাকায় কেনা স্যাটেলাইটে জাতীয় পতাকা না থেকে  আওয়ামী লীগের শ্লোগান থাকবে। একটি স্যাটেলাইটের মেয়াদকাল ১৫ বছর। সুতরাং  লাভ - লোকসান এ সময়ের মধ্যেই বের করতে হবে। বর্তমানে দেশের স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল, ব্যাংক, মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর, ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানসহ  এ জাতিয় সেবা দানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ভাড়া বাবদ প্রতিবছর বিদেশি বিভিন্ন  কোম্পানিকে প্রায়  ১৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার দিতে হয়। স্যাটেলাইট না থাকলে ১৫ বছরে যেখানে মোট  খরচ হবে ২১০ মিলিয়ন ডলার, সেখানে এই স্যাটেলাইটের পিছনে খরচ হচ্ছে  ৩৭৫ মিলিয়ন ডলার +  রক্ষণাবেক্ষণ + নিয়ন্ত্রন+ রাশিয়ান কোম্পানির অরবিট ভাড়া + অরবিটাল  ইনসিওরেন্স। তাহলে এটির উদ্দেশ্য কি? 
এ স্যাটেলাইটটি তত্বাবদায়ক সরকার ২০০৮ সালে প্রকল্প গ্রহন করে যা অাওয়ামী লীগ সরকার বাস্তবায়ন করছে, তবে  ১৫ বছর মেয়াদ শেষ হওয়ার পরও  লস থাকবে প্রায় ৭০০ কোটি টাকা!!!

অামাদের তরুনদের অবদান কি এ স্যাটেলাইটে?
অনেক অবদান.........
অাসুন  না জেনে ফেসবুকে অভিনন্দন জানাই !!
অাসুন প্রশ্ন ফাঁস করে মেরুদণ্ডহীন মেধাবী বানাই
অাসুন চাকরির জন্য রাস্তায় দাঁড়িয়ে গুলি খাই
অাসুন ৭০ টাকায় চাল খাই!
অাসুন ফ্লাইওভার খাই!
অাসুন স্যাটেলাইট খাই!

মঙ্গলবার, ৮ মে, ২০১৮

পদার্থবিজ্ঞান

১:১৪ AM 0 Comments

পদার্থবিজ্ঞানের সাধারন কিছু
তথ্য

পদার্থের ক্ষুদ্রতমা কণা – অণু ।
পদার্থের স্থায়ী মূল কণিকা –
ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন ।
তেজস্ক্রিয় রশ্মিতে থাকে –
আলফা, বিটা ও গামা কনিকা ।
পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও
পারমাণবিক সংখ্যা – পরস্পর সমান ।
পৃথিবী ও উহার নিকটস্থ মধ্যকার
বস্তুর আকর্ষণ বলকে বলে – অভিকর্ষ বল ।
বরফ গলনের সুপ্ত তাপ – ৮০ ক্যালরি ।
0 সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় শব্দের
গতি – ৩৩২ মিটার/সেকেন্ড ।
সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের সময় আকাশ
লাল দেখায় – লাল আলোর
তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি বলে ।
সূর্য থেকে পৃথিবীতে আগত রশ্মি –
সৌর রশ্মি ।
পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে আমরা
ছিটকিয়ে পড়ি না – মধ্যাকর্ষণের
জন্য ।
প্রেসার কুকারে রান্না
তারাতারি হওয়ার কারন – উচ্চ চাপে
তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায় ।
চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় –
কালো রংয়ের কাপে (কাল রংয়ের
তাপ শোষণ ক্ষমতা বেশি)।
চা দেরীতে ঠান্ডা হয় – সাদা
রংয়ের কাপে (সাদা রংয়ের তাপ
শোষণ ক্ষমতা কম)।
শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি – কঠিন
মাধ্যমে ।
শব্দের গতি সবচেয়ে কম – বায়বীয়
মাধ্যমে ।
তিনটি মূখ্য বর্ণ – লাল, সবুজ ও নীল ।
৪ সে: তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব –
সর্বোচ্চ ।
ইউরেনিয়াম, নেপচুনিয়াম
প্লুটোনিয়াম হল – তেজস্ক্রিয় পদার্থ ।
রাবারের স্থিতিস্থাপকতা কম
এবং লোহা বা ইস্পাতের
স্থিতিস্থাপকতা বেশি ।
উন্নত ধরণের বিস্ফোরোক
আবিষ্কার করে ধনী হয়েছিলেন –
আলফ্রেড নোবেল ।
ডিজিটাল ফোনের প্রধান
বৈশিষ্ঠ – ডিজিটাল সিগনাল
ডেটাবেজ ।
পীট কয়লা – ভিজা ও নরম ।
তাপ আটকা পড়ে তাপমাত্রা
বৃদ্ধিকে বলে – গ্রীনহাউজ ইফেক্ট।
পরমাণু ভেঙ্গে প্রচন্ড শক্তি সৃস্টি
করাকে বলে – ফিউশন বিক্রিয়া ।
বায়ু এক প্রকার – মিশ্র পদার্থ ।
লোহার উপর দস্তার প্রলেপ
দেয়াকে বলে – গ্যালভানাইজিং ।
আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন
ঘটে – মরিচিকায় ।
পানি বরফে পরিণত হলে – আয়তনে
বাড়ে ।
পানি কঠিন, তরল ও বায়বীয়
অবস্থায় থাকতে পারে ।
বৈদুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট
তৈরী – টাংস্টেন দিয়ে ।
CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন
ধ্বংস করে – ওজন স্তর ।
ডুবোজাহাজ হতে পানির উপরে
দেখার জন্য ব্যবহৃত হয় – পেরিস্কোপ ।
ব্যাটারি হতে পাওয়া যায় –
ডিসি কারেন্ট ।
সর্বোত্তম তড়িৎ পরিবাহক – তামা

ডিনামাইট আবিস্কার করেন –
আলফ্রেড নোবেল ।
পারমাণবিক চুল্লিতে মডারেটর
হিসেবে ব্যবহৃত হয় – গ্রাফাইট ।
শব্দের চেয়ে দ্রুত গতিতে চলে –
সুপারসনিক বিমান ।
বায়ুতে বা শুণ্য স্থানে শব্দের গতি
– ৩x১০ সে. মি. ।
কাঁচা লোহা, ইস্পাত ও কোবাল্ট –
চুম্বক পদার্থ ।
আলোর নিয়মিত প্রতিফলণ ঘটে –
দর্পনে ।
স্টিফেন হকিন্স একজন – পদার্থবিদ ।
পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস,
কয়লা ইত্যাদি – জীবাস্ম জালানি ।
জীব-জগতের সবচেয়ে ক্ষতিকর
রশ্মি – অতি বেগুণী রশ্মি ।
এক্সরে এর একক – রনজেন ।
তেজস্ক্রীয়তার একক কুরি ও এর
আবিস্কারক – হেনরী বেকুইরেল ।
রেডিয়াম আবিস্কার করেন –
মাদাম কুরি ।
পারমাণবিক বোমা উৎপন্ন হয় –
ফিশন পদ্ধতিতে ।
হাইড্রোজেন বোমা উৎপন্ন হয় –
ফিউশন পদ্ধতিতে ।
পারমানবিক ওজন = প্রোটন ও
নিউট্রনের ওজন ।
প্লবতা সূত্র আবিস্কার করেন –
আর্কিমিডিস ।
দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেন –
গ্যালিলিও ।
গতির সূত্র আবিস্কার করেন –
নিউটন ।
আপেক্ষিকতার সূত্র আবিস্কার
করেন – আলবার্ট আইনস্টাইন ।
মৌলিক রাশিগুলো হলো – দৈর্ঘ,
ভর, সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন
ক্ষমতা ও পদার্থের পরিমাণ।
লব্ধ রাশি – বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ,
বেগ প্রভৃতি ।
ভেক্টর রাশি – সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ,
বল, তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক
ইত্যাদি ।
স্কেলার রাশি – দৈর্ঘ, ভর, দ্রূতি,
কাজ, তড়িৎ বিভব, সময়, তাপমাত্রা
ইত্যাদি ।
পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি
হল – এস. আই. S. I. ।
ভর হচ্ছে পদার্থের – জড়তার
পরিমাণ।
এই মহাবিশ্বে পরম স্থিতিশীল
এবং পরম গতিশীল বলে কিছু নেই ।
নিউটনের গতি সূত্র – তিনটি ।
নিউটনের বিখ্যাত বই – “ন্যচারাল
ফিলোসোফিয়া প্রিন্সিপিয়া
ম্যাথমেটিকা” ।
বিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা হয় –
কিলোওয়াট / ঘন্টা kw/h ।
১ অশ্ব শক্তি (H.P.) = ৭৪৬ ওয়াট বা
৫৫০ ফুট-পাউন্ডাল শক্তি ।
মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর
মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল –
মহাকর্ষ বল ।
পৃথিবী ও বিশ্বের যে কোন বস্তুর
মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল –
অভিকর্ষ বল ।
অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান – পৃথিবীর
কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয় অঞ্চলে
সবচেয়ে কম, মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে
বেশী ।
চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান
পৃথিবীর মানের ১/৬ ভাগ ।
পৃথিবীর মুক্তিবেগ – ১১.২ কি.মি./
সে. ।
মঙ্গল গ্রহের মুক্তি বেগ – ৫.১
কি.মি./সে. ।
গ্রহের গতি সংক্রান্ত কেপলারের
সূত্র কয়টি – তিনটি ।
ইস্পাত ও রাবারের মধ্যে বেশী
স্থিতিস্থাপক – ইস্পাত ।
বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় –
শব্দ ।
পানির তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, তাপ
তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি হলো –
অনুপ্রস্থ বা আড় তরঙ্গ ।
শব্দ তর তরঙ্গ হলো – অনুদৈর্

সোমবার, ৭ মে, ২০১৮

রবিবার, ৬ মে, ২০১৮

Ssc সেরা ফলাফল নরসিংদী (2018)

৭:১০ PM 0 Comments

এবার এসএসসিতে বাংলাদেশের সেরা ফলাফল করেছে নরসিংদীর এন কে এম হাই স্কুল এন্ড হোমস্
মোট শিক্ষার্থী ১৩৯, জিপিএ ৫: পেয়েছে ১৩৭ জন, জিপিএ ৪.৮৯: ২ জন। ❤️👌👍