পৃষ্ঠাসমূহ

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Follow Us @soratemplates

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

অবদানকারী

মঙ্গলবার, ৮ মে, ২০১৮

পদার্থবিজ্ঞান

পদার্থবিজ্ঞানের সাধারন কিছু
তথ্য

পদার্থের ক্ষুদ্রতমা কণা – অণু ।
পদার্থের স্থায়ী মূল কণিকা –
ইলেকট্রন, প্রোটন ও নিউট্রন ।
তেজস্ক্রিয় রশ্মিতে থাকে –
আলফা, বিটা ও গামা কনিকা ।
পদার্থের পরমাণুর প্রোটন সংখ্যা ও
পারমাণবিক সংখ্যা – পরস্পর সমান ।
পৃথিবী ও উহার নিকটস্থ মধ্যকার
বস্তুর আকর্ষণ বলকে বলে – অভিকর্ষ বল ।
বরফ গলনের সুপ্ত তাপ – ৮০ ক্যালরি ।
0 সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় শব্দের
গতি – ৩৩২ মিটার/সেকেন্ড ।
সুর্যোদয় ও সুর্যাস্তের সময় আকাশ
লাল দেখায় – লাল আলোর
তরঙ্গদৈর্ঘ্য বেশি বলে ।
সূর্য থেকে পৃথিবীতে আগত রশ্মি –
সৌর রশ্মি ।
পৃথিবী ঘূর্ণায়নের ফলে আমরা
ছিটকিয়ে পড়ি না – মধ্যাকর্ষণের
জন্য ।
প্রেসার কুকারে রান্না
তারাতারি হওয়ার কারন – উচ্চ চাপে
তরলের স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায় ।
চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় –
কালো রংয়ের কাপে (কাল রংয়ের
তাপ শোষণ ক্ষমতা বেশি)।
চা দেরীতে ঠান্ডা হয় – সাদা
রংয়ের কাপে (সাদা রংয়ের তাপ
শোষণ ক্ষমতা কম)।
শব্দের গতি সবচেয়ে বেশি – কঠিন
মাধ্যমে ।
শব্দের গতি সবচেয়ে কম – বায়বীয়
মাধ্যমে ।
তিনটি মূখ্য বর্ণ – লাল, সবুজ ও নীল ।
৪ সে: তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব –
সর্বোচ্চ ।
ইউরেনিয়াম, নেপচুনিয়াম
প্লুটোনিয়াম হল – তেজস্ক্রিয় পদার্থ ।
রাবারের স্থিতিস্থাপকতা কম
এবং লোহা বা ইস্পাতের
স্থিতিস্থাপকতা বেশি ।
উন্নত ধরণের বিস্ফোরোক
আবিষ্কার করে ধনী হয়েছিলেন –
আলফ্রেড নোবেল ।
ডিজিটাল ফোনের প্রধান
বৈশিষ্ঠ – ডিজিটাল সিগনাল
ডেটাবেজ ।
পীট কয়লা – ভিজা ও নরম ।
তাপ আটকা পড়ে তাপমাত্রা
বৃদ্ধিকে বলে – গ্রীনহাউজ ইফেক্ট।
পরমাণু ভেঙ্গে প্রচন্ড শক্তি সৃস্টি
করাকে বলে – ফিউশন বিক্রিয়া ।
বায়ু এক প্রকার – মিশ্র পদার্থ ।
লোহার উপর দস্তার প্রলেপ
দেয়াকে বলে – গ্যালভানাইজিং ।
আলোর পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলন
ঘটে – মরিচিকায় ।
পানি বরফে পরিণত হলে – আয়তনে
বাড়ে ।
পানি কঠিন, তরল ও বায়বীয়
অবস্থায় থাকতে পারে ।
বৈদুতিক বাল্বের ফিলামেন্ট
তৈরী – টাংস্টেন দিয়ে ।
CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন
ধ্বংস করে – ওজন স্তর ।
ডুবোজাহাজ হতে পানির উপরে
দেখার জন্য ব্যবহৃত হয় – পেরিস্কোপ ।
ব্যাটারি হতে পাওয়া যায় –
ডিসি কারেন্ট ।
সর্বোত্তম তড়িৎ পরিবাহক – তামা

ডিনামাইট আবিস্কার করেন –
আলফ্রেড নোবেল ।
পারমাণবিক চুল্লিতে মডারেটর
হিসেবে ব্যবহৃত হয় – গ্রাফাইট ।
শব্দের চেয়ে দ্রুত গতিতে চলে –
সুপারসনিক বিমান ।
বায়ুতে বা শুণ্য স্থানে শব্দের গতি
– ৩x১০ সে. মি. ।
কাঁচা লোহা, ইস্পাত ও কোবাল্ট –
চুম্বক পদার্থ ।
আলোর নিয়মিত প্রতিফলণ ঘটে –
দর্পনে ।
স্টিফেন হকিন্স একজন – পদার্থবিদ ।
পেট্রোলিয়াম, প্রাকৃতিক গ্যাস,
কয়লা ইত্যাদি – জীবাস্ম জালানি ।
জীব-জগতের সবচেয়ে ক্ষতিকর
রশ্মি – অতি বেগুণী রশ্মি ।
এক্সরে এর একক – রনজেন ।
তেজস্ক্রীয়তার একক কুরি ও এর
আবিস্কারক – হেনরী বেকুইরেল ।
রেডিয়াম আবিস্কার করেন –
মাদাম কুরি ।
পারমাণবিক বোমা উৎপন্ন হয় –
ফিশন পদ্ধতিতে ।
হাইড্রোজেন বোমা উৎপন্ন হয় –
ফিউশন পদ্ধতিতে ।
পারমানবিক ওজন = প্রোটন ও
নিউট্রনের ওজন ।
প্লবতা সূত্র আবিস্কার করেন –
আর্কিমিডিস ।
দূরবীক্ষণ যন্ত্র আবিস্কার করেন –
গ্যালিলিও ।
গতির সূত্র আবিস্কার করেন –
নিউটন ।
আপেক্ষিকতার সূত্র আবিস্কার
করেন – আলবার্ট আইনস্টাইন ।
মৌলিক রাশিগুলো হলো – দৈর্ঘ,
ভর, সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎপ্রবাহ, দীপন
ক্ষমতা ও পদার্থের পরিমাণ।
লব্ধ রাশি – বল, ত্বরণ, কাজ, তাপ,
বেগ প্রভৃতি ।
ভেক্টর রাশি – সরণ, ওজন, বেগ, ত্বরণ,
বল, তড়িৎ প্রাবল্য, মন্দন, ভেদাঙ্ক
ইত্যাদি ।
স্কেলার রাশি – দৈর্ঘ, ভর, দ্রূতি,
কাজ, তড়িৎ বিভব, সময়, তাপমাত্রা
ইত্যাদি ।
পরিমাপের আন্তর্জাতিক পদ্ধতি
হল – এস. আই. S. I. ।
ভর হচ্ছে পদার্থের – জড়তার
পরিমাণ।
এই মহাবিশ্বে পরম স্থিতিশীল
এবং পরম গতিশীল বলে কিছু নেই ।
নিউটনের গতি সূত্র – তিনটি ।
নিউটনের বিখ্যাত বই – “ন্যচারাল
ফিলোসোফিয়া প্রিন্সিপিয়া
ম্যাথমেটিকা” ।
বিদ্যুৎ শক্তির হিসাব করা হয় –
কিলোওয়াট / ঘন্টা kw/h ।
১ অশ্ব শক্তি (H.P.) = ৭৪৬ ওয়াট বা
৫৫০ ফুট-পাউন্ডাল শক্তি ।
মহাবিশ্বের যে কোন দুটি বস্তুর
মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল –
মহাকর্ষ বল ।
পৃথিবী ও বিশ্বের যে কোন বস্তুর
মধ্যকার পারস্পারিক আকর্ষণ বল হল –
অভিকর্ষ বল ।
অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান – পৃথিবীর
কেন্দ্রে শূন্য, বিষুবীয় অঞ্চলে
সবচেয়ে কম, মেরু অঞ্চলে সবচেয়ে
বেশী ।
চন্দ্র পৃষ্ঠে অভিকর্ষজ ত্বরণ g এর মান
পৃথিবীর মানের ১/৬ ভাগ ।
পৃথিবীর মুক্তিবেগ – ১১.২ কি.মি./
সে. ।
মঙ্গল গ্রহের মুক্তি বেগ – ৫.১
কি.মি./সে. ।
গ্রহের গতি সংক্রান্ত কেপলারের
সূত্র কয়টি – তিনটি ।
ইস্পাত ও রাবারের মধ্যে বেশী
স্থিতিস্থাপক – ইস্পাত ।
বস্তুর কম্পনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় –
শব্দ ।
পানির তরঙ্গ, আলোক তরঙ্গ, তাপ
তরঙ্গ, বেতার তরঙ্গ ইত্যাদি হলো –
অনুপ্রস্থ বা আড় তরঙ্গ ।
শব্দ তর তরঙ্গ হলো – অনুদৈর্

কোন মন্তব্য নেই: