পৃষ্ঠাসমূহ

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

Follow Us @soratemplates

এই ব্লগটি সন্ধান করুন

অবদানকারী

রবিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৪

বাইরের দেশ থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করলে HVDC গ্রীড প্রয়োজন হয় কেন?

১:১৮ PM 0 Comments
বিদ্যুৎ আমদানির ক্ষেত্রে HVDC (High Voltage Direct Current) গ্রীড ব্যবহারের প্রধান কারণগুলো হলো: 1. দীর্ঘ দূরত্বে বিদ্যুৎ সঞ্চালন সহজ করা: বিদ্যুৎ আমদানির ক্ষেত্রে অনেক সময় বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী দেশ এবং আমদানিকারী দেশের মধ্যে বড় দূরত্ব থাকে। AC (Alternating Current) এর মাধ্যমে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের সময় বেশি শক্তি ক্ষয় হয়। HVDC সিস্টেমে ক্ষতির হার তুলনামূলক কম থাকে, যা দীর্ঘ দূরত্বে বিদ্যুৎ সঞ্চালনকে আরও কার্যকর করে। 2. সিঙ্ক্রোনাইজেশনের সমস্যা এড়ানো: বিভিন্ন দেশের বিদ্যুৎ গ্রিডের ফ্রিকোয়েন্সি (AC system) আলাদা হতে পারে। দুটি ভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সি সিঙ্ক্রোনাইজ করা কঠিন এবং ঝুঁকিপূর্ণ। কিন্তু HVDC ব্যবস্থায় বিদ্যুৎ সরাসরি ডিসি তে রূপান্তরিত হয় এবং ফ্রিকোয়েন্সির সমন্বয়ের প্রয়োজন হয় না। 3. নিম্ন ক্ষতি: HVDC ব্যবস্থায় লাইন লস (loss) কম হয়। AC সিস্টেমে বিদ্যুতের সঞ্চালনের সময় ক্যাপাসিটিভ ও রেসিস্টিভ লস বেশি হয়, যা HVDC তে তুলনামূলকভাবে কম। 4. গ্রীড স্থিতিশীলতা: HVDC সিস্টেম বড় পাওয়ার গ্রিডের মধ্যে একটি স্থিতিশীল এবং নিয়ন্ত্রিত সংযোগ প্রদান করে। এটি গ্রিডে সম্ভাব্য শর্ট সার্কিট বা ওভারলোডের মতো সমস্যা মোকাবিলায় সহায়তা করে। 5. উচ্চ ক্ষমতা সঞ্চালন: HVDC সিস্টেম একক কন্ডাক্টরের মাধ্যমে উচ্চ ক্ষমতার বিদ্যুৎ সঞ্চালন করতে সক্ষম, যা AC সিস্টেমে তুলনামূলকভাবে বেশি খরচের। সারসংক্ষেপ: HVDC সিস্টেম বিদ্যুৎ আমদানির জন্য প্রয়োজনীয় কারণ এটি দীর্ঘ দূরত্বে সঞ্চালনে কার্যকর, বিভিন্ন ফ্রিকোয়েন্সির গ্রীড সংযুক্ত করতে সুবিধাজনক এবং ক্ষতি কমিয়ে সঞ্চালনকে আরও নির্ভরযোগ্য করে তোলে।

ইন্ডিয়া হতে কেনো DC ট্রান্সমিট লাইন আনা হয়েছে

১:১৬ PM 0 Comments
উত্তরঃ Suppose, আমি ইন্ডিয়া থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত ১৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানি করব। এখন যে ট্রান্সমিশন লাইন ব্যবহার করে কাজটা করা হবে সেটাকে Back To Back transmission line বলে। এখন প্রশ্ন আসবে এই Back to Back transmission line টা আবার কি? যে ট্রান্সমিশন লাইন দিয়ে বিদ্যুৎ আমদানি এবং রপ্তানি দুটোই সম্ভব তাকে ব্যাক টু ব্যাক ট্রান্সমিশন লাইন বলে। তাই একে ডুপ্লেক্স টান্সমিশান লাইন ও বলে। এবার আসি মেইন জায়গায়। যাস্ট ৩টি পয়েন্টে উপস্থাপন করবঃ ১) ভারতের বহরামপুর সাবস্টেশন আমাদের AC দিচ্ছে। ২) আমরা ভেড়ামারা গ্রীড সাবস্টেশানে রেক্টিফায়ার সার্কিট ব্যবহার করে এ AC টু DC করছি। ৩) এরপর আবার ইনভার্টার সার্কিট ব্যবহার করে DC টু AC করে গ্রিড এ দিচ্ছি। ভাই এসব কি বলেন? একবার এসি আসে আবার ডিসি করেন আবার এসি করেন। মাথা ত ঘুরাই গেল। কিছুই ত বুঝিনা। প্রথমে ক্লিয়ার করব কেন ভারত থেকে আসা এসি কে রেক্টিফাই করে ডিসি বানানো হয়? সরাসরি এসি নিলে অসুবিধা কি? ১) আমরা জানি, কোন ট্রান্সমিশন লাইনে ফ্রিকুয়েন্সি, Reactance ফিক্স থাকেনা। উঠানামা করে। আর উঠানামার হার দুই দেশে ভিন্ন রকম। তাই এই ঝামেলা এড়াতে এটা ব্যবহার করা হয় ২) আর স্কিন ইফেক্ট এর ঝামেলা নেই। ৩) শুধুমাত্র দুটো তার ব্যবহার করেই HVDC ট্রান্সমিশন করা সম্ভব। ৪) কম খরচেই ৭০০ কিমি পর্যন্ত এই লাইন ইন্সটল করা যায়। তাইলে আবার ডিসি টু এসি করার ই কি দরকার? এসি না করলে কেমনে হবে ভাই? আপনি আর আমি ত আর বাসা বাড়ির লোডগুলো ডিসি তে চালাই না। ত এসিতে নেয়া লাগবেই। কেবলমাত্র ফ্রিকুয়েন্সি জনিত ঝামেলা এড়াতে এই রেক্টিফিকেশান এর কাজ করা হয়। নাহলে এত ঝামেলা ছিলনা।

সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

ইলেকট্রিক্যাল ভাইভা গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর

৫:১৫ AM 0 Comments
#ইলেকট্রিক্যাল ভাইভা এর গুরুত্বপূর্ন কিছু প্রশ্নঃ ১। CB কি ?
উ : সার্কিট ব্রেকার যাহা ক্রটি পূর্ণলাইনকে আপনা আপনি র্সোস হতে বিচ্ছিন্ন করে।

২। জাম্পার কি ?
উ : মেইন লাইন হতে বাসা বাড়ীতে সাপ্লাই লাইনের সংযোগ রক্ষাকারী তার। অথবা, ট্রান্সমিশন ও ডিস্ট্রিবিউশন লাইনে দুটি তারের মধ্যে সংযোগ স্থাপনের জন্য যে ক্ষুদ্র তার ব্যবহার করা হয় তাকে জাম্পার বলে।

৩। গার্ড ওয়্যার কি ?
উ : ট্রান্সমিশন লাইনের নীচে ব্যবহ্নত তার, যাহা আর্থের সহিত সংযোগ থাকে।

৪। আর্থিং রেজিস্ট্যান্স কত হওয়া বান্ছনীয় ?
উ : বাসাবাড়ীর জন্য বেশীর পক্ষে ৫ ওহম এবং সাব স্টেশন ও পাওয়ার লাইনের জন্য বেশীর পক্ষে ১ ওহম হওয়া দরকার।

৫। আর্থ রেজিস্ট্যান্স কি ভাবে মাপা হয় ?
উ : মেগার আর্থ টেস্টারের সাহায্যে অথবা মোটামুটি ভাবে একটি ১০০ ওয়াটের বাতি আর্থ তার লাইনের মধ্যে সংযোগ করার পর যদি উজ্জ্বল ভাবে জ্বলে, তাহলে আর্থিং ভাল আছে।

৬। ইন্সুলেশন রেজিস্ট্যান্স কি মিটার দ্বারা মাপা হয় ?
উ : মেগার দ্বারা।
৭। সিলিং ফ্যানের স্পিড কমে যাওয়ার কারন কি?
উ: পূর্ণ ভোল্টেজ পাচ্ছে না, না হয় ক্যাপাসিটর দুর্বল না হয় বল বিয়ারিং জ্যাম, না হয় কয়েলের ইন্সুলেশন দূর্বল।
৮। পাখা পূর্ণ বেগে ঘুরা সত্বেও বাতাস পাওয়া যায় না কেন ?
উ: পাখার ব্লেডের বাক কম না হয় পাখার পিছনে প্রয়োজনীয় ফাকা জায়গা নেই।

৯। পাখা উল্টা ঘুরে গেলে কি ভাবে ঠিক করবে ?
উ: ক্যাপাসিটরের কয়েল কানেকশন বদল করে, আথবা হয় রানিং না হয় র্স্টাটিং কয়েল বদল করে ঠিক করা যায়।

১০। সিলিং ফ্যান স্টার্ট দেওয়ার সংঙ্গে সংঙ্গে ইহার কানেকটিং রডে খট খট আওয়াজ হয়ে পরে আওয়াজ বন্ধ হয়ে যায় কারন কি ?
উ: ইহার রডে রাবার বুশ নেই।

১১। সিলিং ফ্যানের কোন দিকের বল বিয়ারিং সাধারনত আগে খারাপ হয় ?
উ: উপরের বিয়ারিং খারাপ হয়।

১২। টিউব লাইট কত ফুট লম্বা ও কত ওয়াটের হয় ?
উ : ৪ ফুট ৪০ ওয়াট এবং ২ ফুট ২০ ওয়াট সাধারনত।
১৩। স্টার্টার ছাড়া টিউব লাইট জ্বালানো যায় কি ?
উঃ হ্যা যায়, পুশ বাটন সুইচ ব্যবহার করে অথবা তারে তারে সংযোগ করেই বিচ্ছিন্ন করে দিতে হয়।
১৪। টিউব লাইট এক বার জ্বলে আবার পর মুহুর্ত্তেই নিভে এরূপ করতেছে – দোষ কি?
উঃ স্টার্টার খারাপ, অথবা কাজ করতেছে না।
১৫। টিউব লাইটের দুই দিক জ্বলে থাকে পূর্ন ভাবে জ্বলে না – কারন কি ?
উঃ টিউবের ভিতর প্রয়োজনীয় গ্যাস নাই, অথবা প্রয়োজনীয় ভোল্টেজ পাচ্ছে না, অথবা স্টার্টার সার্কিট ব্রেক করতেছে না অথবা চোক কয়েল দুর্বল হয়ে পরেছে।

১৬। সুইচ অফ করা সত্বেও হোল্ডারে সাপ্লাই পাত্তয়া যায় কেন ?
উ :সুইচ লাইনে ব্যবহার না করে নিউট্রালে ব্যবহার করা হয়েছে।

১৭। দুই পিন সকেটের উভয় পিনে টেষ্টার জ্বলে কিন্তু বাতি জ্বলে না – কারন কি ?
উ: নিউট্রাল পাচ্ছে না।

১৮। বাসার সকল লোড অফ থাকা সত্বেও মিটার ঘুরে– কারন কি ?
উ : ওয়্যারিং কোথাও আর্থ পেয়ে গিয়েছে।

১৯। কলিং বেলের আওয়াজ খুব বেশী কি ভাবে কমাবে ?
উ : কম পাওয়ারের বাতি কলিং বেলের সাথে সিরেজে ব্যবহার করে।

২০। ব্যাটারীর সলিউশন তৈরির সময় এসিড পানিতে না পানি এসিডে মিশাতে হয় ?
উ : এসিড পানিতে মিশাতে হয়।

রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪

কমন ভাইভা প্রশ্ন?

১:৩২ AM 0 Comments
ভাইভা বোর্ডে সবচেয়ে বেশি জিজ্ঞেস করা হয় ৭৭ টি প্রশ্ন!
★(চাকরি প্রত্যাশীরা অবশ্যই টাইমলাইনে রাখুন)
ভাইবা বোর্ডে যে প্রশ্নগুলোপ্রায় ই করা হয়-
1. আপনার নাম কি?-
2. আপনার নামের অর্থ কী?-
3. এই নামের একজন বিখ্যাতব্যক্তির নাম বলুন?
4. আপনার জেলার নাম কী?-
5. আপনার জেলাটি বিখ্যাত কেন?-
6. আপনার জেলার একজন বিখ্যাতমুক্তিযোদ্ধার নাম বলুন?-
7. আপনার বয়স কত?-
8. আজ কত তারিখ?
9. আজ বাংলা কত তারিখ?-
10. আজ হিজরি তারিখ কত?-
11. আপনি কি কোনো দৈনিকপত্রিকা পড়েন?-
12. পত্রিকাটির সম্পাদকের নামকি?
13. আপনার নিজের সম্পর্কে সমালোচনা করুণ।
14. আপনার জেলার নাম কি? জেলা সম্পর্কে ১ মিনিট বলুন।
15. আপনার জেলার বিখ্যাত কিছু মানুষের নাম বলুন এবং তারা কিকারনে বিখ্যাত তা আলোচনা করুণ।
16. আপনার বয়স, জন্ম তারিখ কত?
17. আপনি কি কোন দৈনিকপত্রিকা পড়েন? পড়লে সম্পাদকের নাম কি?
18. বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে যা জানেন তা বলেন?
19. আপনার পরিবার সম্পর্কে বলুন।
20. আমরা আপনাকে কেন চাকুরিটা দিব?
21. বিয়ে করেছেন? কেন করেছেন/করেননি? বিবাহ সম্পর্কে আপনার চিন্তাভাবনা কি?
22. আরো পড়াশুনা করার ইচ্ছা আছে কি? কেন নেই ইচ্ছা?
23. এর আগে কোথায় জব করেছেন? সেখানে কি ধরনের কাজ করেছেন?সে জবটি কেন ছেড়ে দিতে হলো?
24. আপনার নিজের সম্পর্কে (ইংরেজিতে/বাংলাতে) বলুন?
25. আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে বলুন?
26. আপনার নিজের Strength / Weakness (SWOT: S-Strength ,W-Weakness, O-Opportunity, T-Threat) কি কি বলে মনে করেন?
27. একটি শব্দে/তিনটি শব্দে আপনি নিজেকে কিভাবে ব্যাখ্যা করবেন?
28. যে পদের জন্য আবেদন করেছেন তাঁকে অন্যগুলোর সঙ্গে কিভাবে তুলনা করবেন?
29. আপনার তিনটি গুন ও দুর্বলতার কথা কি বলতে পারেন?
30. বর্তমান চাকুরীটি কেন ছেড়ে দিতে চান ?
31. ক্যারিয়ারের কোন বিষয়টি নিয়ে আপনি গর্ব করবেন?
32. কোন ধরনের বস ও সহকর্মীদের সাথে কাজ করে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন সফল হয়েছেন? কেন?
33. একজন উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে চিন্তা করেছিলেন?
34. যেকোনো ১ টি প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর সুযোগ পেলে আপনি কোথায় চাকুরী করতেন?
35. আগামীকাল কোটি টাকা হাতে পেয়ে গেলে আপনি কি করবেন?
36. আপনার বস অথবা জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা দ্বারা কি কখনো সততা বিসর্জনের প্রস্তাব পেয়েছেন?
37. আপনার সঙ্গে কাজ করতে না চাওয়ার ১ টি কারণ বলতে পারেন?
38. এতদিন কাজ থেকে দূরে ছিলেন কেন?
39. এই ইন্টার্ভিউয়ের জন্য কিভাবে সময় পেলেন?
40. একটি সমস্যার কথা বলুন যার সমাধান আপনি নিজে করেছেন?
41. আপনি নেতৃত্ব দিয়েছেন বা দলগতভাবে কাজ করেছেন এমন একটি অবস্থার বর্ণনা দিন?
42. আগামী ৫-১০ বছরে নিজেকে কোথায় দেখতে চান 43. আপনাকে আমাদের কেন নিয়োগ দেওয়া উচিত বলে মনে করেন?
44. আমাদের কোম্পানিতেই কেন কাজ করতে চান? 45. হার্ড ওয়ার্ক এবং স্মার্ট ওয়ার্ক বলতে কি বুঝেন? 46. চাপের মধ্যে কাজ করা (Work under Pressure) বলতে কি বুঝেন?
47. ভ্রমন করাকে কিভাবে দেখছেন? প্রয়োজনে ভ্রমন বা ট্রান্সফার হওয়াকে কিভাবে গ্রহন করবেন?
48. আপনার জীবনের লক্ষ্য কি?
49. কি আপনাকে রাগিয়ে তোলে?
50. কি আপনাকে প্রেরণা (Motivation) যোগায়? 51. আপনার জীবনের করা কিছু ক্রিয়েটিভ কাজের উদাহরণ দিন?
52. আপনি কি একা কাজ করতে পছন্দ করেন নাকি দলকে সাথে নিয়ে কাজ করা কে বেশি গুরুত্ব দেন?
53. আপনার করা কিছু দলগত কাজের উদাহরণ দিন? 54. লিডার হিসেবে নিজেকে আপনি ১ থেকে ১০ এর মাঝে কত দিবেন? 55. রিস্ক নিতে কি পছন্দ করেন?
56. আপনার পছন্দের কিছু চাকরি, অফিস লোকেশান এবং কোম্পানির উদাহরণ দিন?
৩২। আমাদের কোম্পানি সম্পর্কে কিছু বলুন?
57. আজ থেকে দশ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান নিজেকে?
58. আপনার আগের কোম্পানি থেকে কেনো চাকরি ছেড়ে দিতে (Resign) দিতে চাচ্ছেন?
59. কাজ থেকে কেন অনেক দিন বাহিরে ছিলেন? 60. অনেক গুলি কোম্পানি কেনো পরপর পরিবর্তন করেছেন?
61. আপনার করা সবচেয়ে বিরক্তিকর কাজ কি ছিলো?
62. সবচেয়ে কঠিন যে চ্যালেঞ্জ নিয়ে কাজ করেছিলেন তা কি ছিলো?
63. আপনাকে যদি আমরা নিয়োগ দেই কি কি পরিবর্তন আপনি আনতে পারবেন বলে মনে করছেন?
64. আপনার কি মনে হয় যে আপনি আপনার আগের কাজে আপনার সর্বোচ্চটা দিয়েছিলেন?
65. আপনার চেয়ে বয়সে ছোট কাউকে রিপোর্ট করাকে কিভাবে দেখবেন আপনি?
৪২। আপনি কি আপনাকে সফল মনে করেন?
66. আপনার জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য বিগত বছরে কি কি করেছেন?
67. আর কোথায় কোথায় চাকরির জন্য আবেদন করেছেন?
68. আমাদের কোম্পানির কারো সাথে কি পরিচয় আছে?
69. আপনাকে যদি নিয়োগ দেওয়া হয় কত দিন আমাদের সাথে কাজ করার ইচ্ছে আছে?
70. আপনি কি কাউকে কখনো চাকরি থেকে বরখাস্ত করেছেন? কেন করেছিলেন, কি পন্থা অবলম্বন করে করেছিলেন? তখন আপনার প্রতিক্রিয়া কি ছিলো?
71. ব্যখ্যা করুন আপনি কিভাবে আমাদের জন্য মূল্যবান সম্পদ হবেন?
72. আপনার দেওয়া কোন সাজেশন ম্যানেজমেন্ট গ্রহন করেছে এমন একটি উদাহরণ দিন?
73. আপনার কলিগদের আপনার সম্পর্কে কি মন্তব্য? 74. নতুন টেকনোলজিকে কিভাবে গ্রহন করছেন আপনি? কি কি সফটওয়্যার এর সাথে আপনি পরিচিত? 75. আপনার শখ কি বা কি করতে ভালো লাগে?
76. আপনার নিজের সময় জ্ঞান সম্পর্কে বলুন?
77. আপনি কেমন বেতন আশা করছেন বা আপনার সেলারি এক্সপেকটেশন কি?

শনিবার, ১১ মে, ২০২৪

ওভারলোড বা ওভারভোল্ট হলে কি কি ডিভাইস ব্যবহার হরতে হয়

৬:১৮ PM 0 Comments
১/ওভার ভোল্টেজ এবং আন্ডার ভোল্টেজ প্রটেকশনের জন্য কি কি পদ্ধতি আছে এবং সেটার কার্যপ্রনালি কি?
উত্তরঃ ১। এটার জন্য রিলে বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। রেঞ্জ সিলেক্ট করে দিলে অক্সিলারি কন্ট্যাক্ট এর মাধ্যমে কন্ট্রোল সার্কিটকে নিয়ন্ত্রণ করে।
২.ওভার কারেন্ট প্রটেকশনের জন্য কি পদ্ধতি বা কি ডিভাইস ব্যবহার করা যেতে পারে?
(যদি ওভার লোড রিলে ব্যবহার করা হয় তবে কাজ হবে কি না এবং ওভার লোড রিলের ট্রিপ করার সময় টা কতো মানে কতো সময় যাবত ওভার কারেন্ট প্রবাহিত হলে এটি ট্রিপ করে?
উত্তর ২। সার্কিট ব্রেকার, ফিউজ, ওভারলোড রিলে। ট্রিপিং টাইম সিলেক্ট করতে হবে লোডের টাইপ, সেন্সিটিভিটি এসবের উপর ভিত্তি করে।

মঙ্গলবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪

Modbus communication এবং Profibus communication এর পার্থক্য কি ? এগুলো কোথায় ব্যবহৃত হয় ?

১:৩৪ AM 0 Comments

Modbus communication

Modbus হচ্ছে কমিউনিকেশন প্রটোকল।
Difference between Modebus and Profibus communication.
এটি অটোমশন শিল্পের কমিউনিকেশনের ক্ষেত্রে প্রাচীনতম এবং বহুল ব্যবহৃত প্রোটোকল গুলোর মধ্যে একটি। এটি ১৯৭৯ সালে মডিকন বর্তমানে স্নাইডার ইলেকট্রিক কোম্পানি যা পিএলসি প্রোগ্রামিং এর ক্ষেত্রে তৈরি করেছিল। Modebus communication মাস্টার স্ল্যাব আর্কিটেকচার এর উপর ভিত্তি করে কাজ করে যেখানে মাস্টার ডিভাইস ডাটা কমিউনিকেশনের লক্ষ্যে রিকোয়েস্ট প্রেরণ করে এবং স্ল্যাব ডিভাইস গুলো এতে রেসপন্স করে ডাটা সেন্ড করে। এই ধরনের কমিউনিকেশন প্রটোকল সিরিয়াল এবং ইথারনেট নেটওয়ার্ক এর মাধ্যমেও কাজ করতে পারে যেমন Modebus RTU, Modebus ASCII, Modebus TCP ইত্যাদি। Modebus বাস কমিউনিকেশনের কিছু বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এটি ব্যবহার করা সহজ তবে কম গতি সম্পন্ন ডাটা প্রসেসিং এবং নিরাপত্তার অভাব।

Profibus:

Profibus অটোমেশন শিল্পী আরেকটি জনপ্রিয় প্রটোকল যাহা ১৯৮৯ সালে কিছু জার্মান কোম্পানি মিলে তৈরি করেছিল। Profibus এর full form হচ্ছে Process Field Bus যাহা উচ্চগতির যোগাযোগ সম্পন্ন করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। Profibus এর দুটি প্রধান ভার্সন হচ্ছে Profibus DP (Decentralized Peripherals) and Profibus PA (Process Automation). Profibus DP. Profibus Modebus এর তুলনায় দ্রুত গতিতে ডাটা আদান প্রদান করতে পারে তবে এটি ব্যবহার সহজলভ্য নয় বা এটি কনফিগারেশন করাটা একটু জটিল। এই হচ্ছে Modebus এবং Profibus কমিউনিকেশনের মধ্যে সংক্ষিপ্ত তুলনামূলক পার্থক্য ডিজাইন লেভেলে আরো অনেক পার্থক্য করা যায় তবে সেটি এখানে লিখে বোঝানো সম্ভব নয়। যদি কিছু ভুল লিখে থাকি সংশোধন করার জন্য বিনীত অনুরোধ থাকলো।

শনিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৪

what is Programmeab Logic Controller le

৮:২৪ AM 0 Comments

Programmable Logic Controller

PLC কি এবং PLC নিয়ে কিছু কথা



পি এল সি (PLC) পূর্ণ নাম প্রোগ্রামএবল লজিক কন্ট্রোলার (Programmable Logic Controller)। এটি এমন একটি ডিভাইস যার সাহায্যে অতি সহজেই অন্যান্য যন্ত্র কন্ট্রোল করা যায়।

এটি এক প্রকার ইন্ডাস্ট্রিয়াল কম্পিউটার কন্ট্রোল সিস্টেম যা ইনপুটে কোন প্রকার সিগন্যাল পাওয়ার সাথে সাথে একটি ডিসিশন মেক করবে কাস্টম প্রোগ্রামের উপর নির্ভর করে এবং আউটপুট কন্ট্রোল করবে।

পিএলসি সাধারণত মাইক্রোপ্রসেসর নিয়ে গঠিত যাকে কম্পিউটারের সাহায্যে প্রোগ্রাম করতে হয়। প্রোগ্রামটি মূলত কম্পিউটারের সফটওয়্যারে লিখতে হয় এবং তা ক্যাবলের সাহায্যে পিএলসিতে লোড করা হয়। এই বিষয় নিয়ে নিচে আমরা বিস্তারিত আলোচনা করবো।

মাইক্রোকন্ট্রোলারের তুলনায় পিএলসির দাম অনেক বেশি এরপরেও পিএলসি যেসকল কারনে বেশি ব্যবহার করা হয়ে থাকে।

মাইক্রোকট্রোলারের তুলনায় পিএলসির ইনপুট আউটপুট ক্যাপাসিটি অনেক বেশি। পিএলসিতে অতিরিক্ত বা এক্সটার্নাল মডিউল যুগ করে ইনপুট আউটপুট বাড়ানো যায়।

মাইক্রোকন্ট্রোলারের তুলনায় পিএলসিতে একাদিক প্রসেসরের এবং সিপিইউ থাকতে পারে যা সাধারণত মাইক্রোকন্ট্রোলারে থাকে না।

পিএলসির প্রসেসিং ক্যাপাসিটি মাইক্রোকন্ট্রলারের তুলনায় অনেক বেশি এবং দ্রুত।

পিএলসির কোন ডিভাইস নষ্ট হয়ে গেলে তা দ্রুত পরিবর্তন করা যায়।

পিএলসিতে প্রোগ্রাম করা অনেক সহজ।

মাইক্রোকন্ট্রোলারে কোন ডিসপ্লে ইউনিট থাকে না যেখানে পিএলসিতে ডিসপ্লে ইউনিট আছে। পিএলসির ডিসপ্লে ইউনিটের সাহায্যে কাজের মনিটরিং করা যায়; মাইক্রোকন্ট্রোলারে ডিসপ্লে ইউনিট নেই তবে প্রয়োজনে আলাদাভাবে ডিসপ্লে লাগানো যেতে পারে।

পিএলসি অপারেশনে তাপমাত্রা পরিবর্তন, ধুলাবালি, আদ্রতা ইত্যাদি তেমন কোন প্রভাব ফেলতে পারে না যেখানে মাইক্রোকন্ট্রোলারে এসব বিষয়ে অনেক প্রভাব বিস্তার করে থাকে।

পিএলসি হাই ভোল্টেজ নিয়ে কাজ করতে পারে যেখানে মাইক্রোকন্ট্রোলারে হাই ভোল্টেজে কাজ করা অনেক ঝামেলার।

আর একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য হলো মাইক্রোকন্ট্রলারের জন্য প্রোগ্রাম লেখার প্রয়োজন পরে কিন্তু পিএলসিতে লেডার ডায়াগ্রামের মাধ্যমে কাজটি দ্রুত এবং অতি সহজেই করা যায়।

PLC জনপ্রিয় ব্র্যান্ডগুলোর সাথে পরিচিত বর্তমানে বিভিন্ন কোম্পানির পিএলসি বাজারে রয়েছে। তবে এদের মধ্যে কিছু পরিচিত পিএলসির তালিকা নিচে দেওয়া হলো।

ডেল্টা পিএলসি
এলেন ব্র্যাডলি
মিটসুবিশি(Mitsubishi)
ফুজি
হিটাছি
এল জি
মেডিকন
টশিবা
সিমেন্স
ইত্যাদি। এদের মধ্যে বহুল পরিচিত হলো "সিমেন্স"। আমি ব্যাক্তিগতভাবে বেশিরভাগ জায়গায় সিমেন্স নিয়ে কাজ করতে দেখেছি।

পিএলসি পিন ডায়াগ্রাম সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা পিএলসি ও মাইক্রোকন্ট্রোলার যে বিষয় নিয়ে কথা বলি না কেন, এদের সবারই ইনপুট আউটপুট পিন থাকবেই। এছাড়া ডিভাইস একটিভ করার জন্য পাওয়ার সাপ্লাই অংশ থাকবে।

পিএলসি পিন ডায়াগ্রাম সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা পিএলসি ও মাইক্রোকন্ট্রোলার যে বিষয় নিয়ে কথা বলি না কেন, এদের সবারই ইনপুট আউটপুট পিন থাকবেই। এছাড়া ডিভাইস একটিভ করার জন্য পাওয়ার সাপ্লাই অংশ থাকবে।

আমরা এখন সিমেন্স পিএলসি নিয়ে আলোচনা করবো

উপরের চিত্রে সিমেন্স পিএলসির বিভিন্ন অংশ সনাক্ত করা হয়েছে। এই পিএলসির পাওয়ার সাপ্লাই দিতে হবে ১১৫ থেকে ২৪০ ভোল্ট এর ভিতর এসি বা ডিসি তে। L1 এর সাথে ফেজ বা পজেটিভ এবং N এর সাথে নিউট্রাল কানেক্ট করতে হবে।

I1 থেকে শুরু করে I8 পর্যন্ত মোট আটটি ডিজিটাল ইনপুট পিন রয়েছে। এই ইনপুট হিসেবে লিমিট সুইচ, ফটোডিটেক্টর, পুশ সুইচ, টাইমার, সার্কিট ব্রেকার ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। এছাড়া I7 ও I8 পিন ইউনিভার্সাল ইনপুট হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।

এই মডিউলের চারটি আউটপুট পিন রয়েছে।

আউটপুট Q1 থেকে Q4 পর্যন্ত রয়েছে। আউটপুট পিনগুলো মূলত সুইচের মত কাজ করে থাকে। বিভিন্ন কন্ডিশনে এগুলো ওপেন এবং ক্লোজ হয়ে থাকে।

Q হলো পিএলসির আউটপুট পিন। এই চিত্রের ন্যায় লোডের সাথে পিএলসি সংযুক্ত করতে হয়। আউটপুট ডিভাইসের নামঃ মোটর, লাইট, এলার্ম, ভাল্ব, কন্ট্রোল রিলে ইত্যাদি।

পিএলসির সাথে একটি মনিটির থাকে যার সাহায্যে কাজ মনিটরিং করা যায়।

পিএলসির পাশে কিছু বাটন থাকে যার মাধ্যমে বিভিন্ন কমান্ড দেওয়া যায়।

ল্যাডার লজিক বা প্রোগ্রাম অনেক বড় হলে তা এসডি কার্ডে লোড করা যায়।

পিএলসির সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো এটাতে এক্সটার্নাল মডিউল যোগ করা যায়

বুধবার, ২৭ মার্চ, ২০২৪

পি এল সি আউটপুট টার্মিনাল কয় ধরনের

২:০৭ AM 0 Comments

পি এল সি আউটপুটে টার্মিনাল দুই ধরনের হয়
১. রিলে টাইপ আউটপুট টার্মিনাল।
২. ট্রানজিস্টর টাইপ আউটপুট টার্মিনাল।
দুই ধরনের
১। রিলে টাইপ আউটপুট টার্মিনাল(৪ পিন বা পাঁচ পিন)
২। ট্রান্সজিস্টর টাইপ (বিভিন্ন পিনের হয়) আউটপুট টার্মিনাল

রবিবার, ২৪ মার্চ, ২০২৪

VFD এর কন্ট্রোল টার্মিনাল কেমন করে কানেক্সন দিতে হয়

৬:১৮ AM 0 Comments
প্রথমে VFD এর কন্ট্রল টার্মিনাল দেখতে হবে এবং টার্মিনাল এর কাজ এবং ফাংশন বুঝতে ★এনালগ ইনপুট ওয়ারিং

চিত্র অনুজায়ি +10v,ov,-10v

এই সাপ্লাই হচ্ছে প্রটেনশিয়াল মিটার এবং
এনালগ ইনপুট এর জন্য এই সাপ্লাই +10v পজিটিভ রেফারেন্স দেওয়ার জন্য,

-10v নেগেটিভ রেফারেন্স দেওয়ার জন্য আর এই ( +10v -10v) দিয়ে আমরা ড্রাইভ কে ফরোয়ার্ড এবং রিভার্স এ চালাতে পারবো

* Ai1+ এবং Ai1- এ এনালগ ইনপুট + a + এবং - a- সাপ্লাই দিতে হবে

* এনালগ ইনপুট ২ এবং ১ দুইটা প্রগ্রামে থাকে আমরা জেকোনোকিছু বানাতে পারি,একে কি বানাবেন এর প্যারামিটার আছে সেট করে দিবেন জাম্পার ও লাগাতে পারবেন

* এনালগ আউটপুট : এনালগ ইনপুট তো আমরা দিয়েছি এখন এনালগ আউটপুট আমাদের যা দিবে এটা আমরা পি এল সি বা মিটার এ দিতে পারবো

এখন এনালগ আউটপুট আমাদের কি প্রফেশনাল দিবে সেটা আমাদের সেট করে দিতে হবে

আপনি যদি ফ্রিকোয়েন্সি চান তো ফ্রিকোয়েন্সি সেট করে দিবেন

বি:দ্র: অবশ্যই লগ বুক দেখে কাজ করতে হবে

* এনালগ ইনপুট প্যারামিটার সেটিংস প্যারামিটার এ সাধারণত ৫ টি সেটিংস থাকে

১,প্যারামিটার এ ভোল্টেজ দিচ্ছেন না কারেন্ট দিচ্ছেন সেট করে দিতে হবে

২,লেভেল হাই ভ্যালু দিচ্ছেন না লো ভ্যালু দিচ্ছেন সেট করে দিতে হবে

৩,পোলারিটি সেট করে দিতে হবে বাই পোলার না ইউনি পোলার

৪,এনালগ ইনপুট লস হলে আগের স্পিডে চলবে না ড্রাইভে ফল্ট দেখাবে সেট করে দিতে হবে

শনিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৪

কেন দূরবর্তী স্থানে সঞ্চালনের জন্য হাই ভোল্টেজ ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয়?

৩:৪৮ AM 0 Comments
প্রশ্নঃ কেন দূরবর্তী স্থানে সঞ্চালনের জন্য হাই ভোল্টেজ ট্রান্সফরমার ব্যবহার করা হয়?
আমরা জানি যে পাওয়ার এর সূত্রানুযায়ী,
P = V × I

এখানে,

P = পাওয়ার,
V = ভোল্টেজ,
I = কারেন্ট
অর্থাৎ, ভোল্টেজ ও কারেন্টের সমন্বয়েই মোট পাওয়ার । অতএব,
কারেন্টের পরিমাণ কমিয়ে ভোল্টেজ বৃদ্ধি করলেও মোট পাওয়ার প্রায়ই সমান থাকবে। আবার, কারেন্ট প্রবাহমাত্রা নির্ভর করে ক্যাবলের পুরুত্ব বা ক্যাবল কতোটা মোটা তার উপরে।
অর্থাৎ ক্যাবল মোটা হলে বেশি কারেন্ট প্রবাহিত হতে পারবে আবার চিকন হলে কম কারেন্ট প্রবাহিত হবে।
অন্যদিকে ক্যাবলের কম পুরু হলে খরচ কম হবে। ট্রান্সমিশন লাইনে ভোল্টেজ বাড়িয়ে, কম কারেন্ট ব্যবহার করলে ট্রান্সমিশন ক্যাবলের খরচ কম পড়বে।
এছাড়াও কারেন্ট প্রবাহ কম হলে ট্রান্সমিশন লাইন কম উত্তপ্ত হবে তাই কপার লস কম হবে, ফলে লাইনের আড়াআড়ি ভোল্টেজ ড্রপ কম হবে।
ইত্যাদি বিষয়সমূহ বিবেচনা করে ট্রান্সমিশন লাইনে মোট পাওয়ার কে ঠিক রেখে কারেন্ট কমিয়ে দিয়ে ভোল্টেজ বৃদ্ধি করে সঞ্চালন করা হয়।

মঙ্গলবার, ৫ মার্চ, ২০২৪

থার্মাল ফিউজ কেনো ব্যবহার করা হয়। Why are thermal fuses used?

২:২৯ AM 0 Comments
থার্মাল ফিউজ
, অভার টেম্পারেচারে এটা কেটে গিয়ে সার্কিটকে রক্ষা করে।
তাপমাত্রার কারনে যাতে মেশিনের ক্ষতি না হয় সেজন্য ব্যবহার করা হয়। are thermal fuses used?
Thermal fuse,

it cuts out in over temperature and protects the circuit.
It is used to avoid damage to the machine due to excessive temperature.

শুক্রবার, ১ মার্চ, ২০২৪

ইলেকট্রিক্যাল ভাইবা প্রশ্ন

৮:১৭ AM 0 Comments
১/ 1 HP সমান কত ওয়াট?
উত্তরঃ ১ HP = 746 watt

২/ 3-ফেজে এক Hp সমান কত এম্পিয়ার?
উত্তরঃ 1 HP লোড ১.৫ অ্যাম্পিয়ার কারেন্ট নেয়।

৩/ KVA এর অর্থ কি?
উত্তরঃ KVA=Kilo volt ampere. এটি হলো এপারেন্ট পাওয়ার।

৪/ RPM এর অর্থ কি?
উত্তরঃ RPM=Revolution per minute.প্রতি মিনিটে ঘূর্ণন সংখ্যা

৫/মোটরের কাজ কি?
উত্তরঃ মোটরের কাজ বিদ্যুৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রুপান্তর করা।
৬/জেনারেটর এর কাজ কি?
উত্তরঃ জেনারেটর যান্ত্রিক শক্তিকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রুপান্তর করে

৭/ ম্যাগনেটিক কন্ডাকটর কি?
উত্তরঃম্যাগনেটিক কন্টাকটর এক ধরনের সুইচিং ডিভাইস যা থ্রি ফেজ পাওয়ার নিয়ন্ত্রণে ব্যবহৃত হয়।

৮/একটি বাতি কে দুই জায়গা থেকে নিয়ন্ত্রণ করতে হলে কি সুইচ লাগবে?
উত্তরঃ টু ওয়ে সুইচ বা SPDT সুইচ লাগবে

৯/ফিডার লাইন কি?
উত্তরঃ ফিডার লাইন হলো কোন আবাসিক এলাকা বা শিল্প এলাকায় বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য উচ্চ চাপের সাবস্টেশন হতে লোড সেন্টার পর্যন্ত আন ট্যাপড ট্রান্সমিশন লাইন। সোজা কথায় ফিডার লাইন হলো গ্রাহক যে লাইন থেকে কারেন্ট পায়।এটা মুলত ডিস্ট্রিবিউশন লাইন।

১০/মটোর এর রি উইন্ডিং তারের নাম কি?
উত্তরঃমোটর ওয়াইন্ডিং তারের নাম সুপার এনামেল ওয়ার।

https://www.blogger.com/blog/post/edit/3358447443940137609/5636761073779039182 .............................................................

সোমবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

একটি মাত্র সুইচ দিয়ে স্টার ডেল্টা

৪:৪০ AM 0 Comments
#Star_Delta (19/02/2024) পৃথিবীর সবচেয়ে সহজ Motor Star Delta Run without Timer & one push switch.
একটি ইন্ডাকশন মোটর কে একটি মাত্র পুশ সুইচের মাধ্যমে মোটর Star Delta চালানোর সহজ পদ্ধতি নিম্নে দেখানো হলো।
On push switch press Motor star এ Run 6/7 second & push release motor Delta continue run without Timer. #Engr_Md_Rafikul_Islam
#Electrical_Engineer
#Bsc_in_EEE (UITS) Dhaka.
#Admin
#EEE_Power_Bridge

বৃহস্পতিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

Overload relay কি?

১২:২২ AM 0 Comments
2৮/০২/২০২৪ইং
#OVERLOAD_relay_Logic
#ছোট_বিষয়কে_গুরুত্ব দিন !
তা না হলে কোনদিনও বড় লজিকে যেতে পারবেন না। আমি বেশ কিছুদিন আগে Overland নিয়ে গ্রুপে একটি পোস্ট করেছিলাম এবং কিছু প্রশ্ন করেছিলাম। কিন্তু কারো কাছ থেকে সঠিক উত্তর পাইনি তাই নিজেই চেষ্টা করলাম,,,,,,, ON switch Push (ON) করার সাথে সাথে মোটর Run হয়ে যাবে এবং Green indicator আলো দিয়ে সিগন্যাল দিবে। আবার যখন মোটর কোন কারনে Overload হবে তখন একটি Alarm 🚨 burzz alarm দিতে থাকবে set কৃত টাইম অনুযায়ী। টাইম শেষ হওয়ার পর একটি হলুদ ইন্ডিকেটর কন্টিনিউ ON OFF হতে থাকবে Reset করার আগ পর্যন্ত। #OVERLAND


Overload relay কি ?

Overload relay হলো motor protection device বা সিকিউরিটি গার্ড বা রক্ষক যন্ত্র। এটি মটরে অতিরিক্ত কারেন্ট প্রবাহিত হওয়ার ফলে মটর কয়েলকে পুড়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য ব্যবহার করা হয়। Magnetic contractor এর নিচে।

#Motor_কেন_Overload_হয় ?

বিভিন্ন কারণে motor Overload হতে পারে । Capacity র বেশী load এ মোটর চালারে।
মটর বিয়ারিং ও শ্যাফট জ্যাম হলে।
মোটরের লুব্রিক্যান্ট শুকিয়ে গেলে।
মোটর গিয়ার পুলি কোন কারনে ক্ষয়প্রাপ্ত বা ভেঙ্গে গেলে।
মোটর ভেইল হালকা ছিড়ে গেলে বা অধিক জ্যাম থাকলে।
নির্দিষ্ট মানের wire ব্যবহার না করে মোটর নতুন নতুন বাধলেও ওভারলোড হতে পারে।
মটর বডি তে ঠিকমতো নাট-বল্ট ওয়াসার না লাগালেও মোটর হামিং করে ওভারলোড হতে পারে।
#Overload_select #Suppose, Motor 24A current নেয় full load এ, তাহলে 25% extra sefty factor ধরে Overload select করতে হবে।

#Overload relay কিভাবে কাজ করে ?

মোটরের ক্যাপাসিটির বাহিরে যখন ওভারলোডের মধ্যে দিয়ে কারেন্ট প্রবাহিত হয়ে থাকে বা প্রবাহিত হওয়ার চেষ্টা করে তখন Overload relay মধ্যে থাকা Thermal path contract গুলো বাঁকা হয়ে Normally close (NC) condition Open (NO) হয়ে যায় এবং Normally open contract close হয়ে যায়। ফলে Motor নিরাপদে Off position এ চলে যায়। Overload relay এর চারটি controlling terminal থাকে ।
দুটি NO এবং দুটি NC কখনো কখনো NO terminal গুলো 95-96/97-98 এবং NC terminal গুলো 97-98/95-96 numbering করা থাকে ।
তখন এমসিতে লাগানোর সময় ভালো করে চেক করে নিবেন এবং সংকেত দেখে নিবেন। মুখস্ত বিদ্যার সব সময় ভালো নয় ইঞ্জিনিয়ারিং এর ক্ষেত্রে অনেক সময় বিপদ ডেকে আনে।
#এখন_আসল_আলোচনায়_আসা_যাক
Overload relay এর মধ্যে বেশ কিছু সিলেক্টেড বা পুশ বাটন থাকে এগুলো জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ।
বিশেষ করে মটর কন্ট্রোলিং এর ক্ষেত্রে। এখানে জেনে রাখা ভালো একটি নতুন মোটর যে রেটিং কারেন্ট গ্রহণ করে তা লেখা থাকে বা কি ক্যাপাসিটি কারেন্ট গ্রহণ করবে তা যা লেখা থাকে তার চেয়ে অনেক কম current গ্রহণ করে বাস্তব ক্ষেত্রে ।
সেটা আমাদের প্রথমেই নতুন মোটর লাগিয়ে লোড দিয়ে কারেন্ট মেজার করে সিলেক্টর নখ ঘুরিয়ে সেট করে দিতে হবে। তা না হলে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া যাবে না।
উপরের ছবিতে লক্ষ্য করবেন প্রথমেই সিলেক্টর নব ঘুরিয়ে আপনি আপনার কাঙ্খিত বা মোটরের রেটিং কারেন্ট কতটুকু গ্রহণ করে তা সিলেক্ট করে দিবেন। তারপর যে গুরুত্বপূর্ণ দুটি পুশ বাটন দেখতে পাচ্ছেন সেটি সম্পর্কে অবশ্যই আপনাকে জানতে হবে ওভারলোড রিলে ব্যবহার করলে,,,, প্রথমে ছবিতে লক্ষ্য করুন লাল কালারের যে পুশ বাটনটি আছে এটির মাধ্যমে মোটর ওভারলোড স্টপ পুশ বাটন । এখান থেকে স্টপ করা যায়। আর সবুজ কালার যে পোস্ট বাটনটি দেখতে পাচ্ছেন সেটি দুটি গুরুত্বপূর্ণ সেটিং দ্বারা গঠিত
1. A
2. H
এখন যদি নব ঘুরিয়ে A select করে রাখা হয় তাহলে মোটর ওভারলোড হয়ে বন্ধ হওয়ার পর Automatic Reset হয়ে থাকবে। ইচ্ছে করলে সব কিছু check করে আবার মোটর Run রান করতে পারবেন।
আর যদি H select করে রাখেন তাহলে Motor Overload হওয়ার পর আর মোটর Run করতে পারবেন না ।
যতক্ষণ না পর্যন্ত রিসেট বাটন চাপ না দিবেন। কারণ এখানে NC terminal স্থায়ীভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে open অবস্থায় থাকবে। আর NO terminal.
দয় ফিক্সড ক্লোজ হয়ে থাকবে। এখন যদি এই NO terminal close হওয়ার পর এখানে একটি Timer লাগানো হয় এবং Timer এর NC তে 10 seconds একটি buzzer এবং timer NO তে একটি Yellow indicator লাগানো হয় তাহলে রিসেট করার আগ পর্যন্ত হলুদ বাতি জ্বলতে থাকবে এবং আপনাকে সংকেত দিবে মোটর বন্ধ আছে। এই সিস্টেমটা বেশিরভাগ ব্যবহার করা হয় মটর যদি অনেক দূরে হয় তাহলে।
ধন্যবাদ সবাইকে। #Engr_Md_Rafikul_Islam
#Electrical_Engineer
#Bsc_in_EEE (UITS)
#Admin
#EEE_Power_Bridge
#Dhaka.

রবিবার, ১৪ জানুয়ারী, ২০২৪

ইলেকট্রিক্যাল ইন্টারভিউ কমন কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

৭:১৮ PM 0 Comments

ইন্টারভিউতে জিজ্ঞেস করা কমন কিছু প্রশ্নঃ



১.প্রশ্নঃ ক্যাবলের R.M মানে কি বোঝায়?
উওরঃ RM=round conductor multi wire or stranded wire.

২.প্রশ্নঃ কোন ধরনের সুইচগিয়ারে ACB ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ (LT Switchgear) লো-ভোল্টেজ লাইনে ACB ব্যবহার করা হয়।

৩.প্রশ্নঃ সার্কিট ব্রেকার কত প্রকার এবং কি কি?
উওরঃ সাবস্টেশন লাইনে মূলত চার প্রকার সার্কিট ব্রেকার ব্যভার করা হয়,
LT Switchgear = MCB, MCCB, ACB
HT Switchgear = VCB


৪.প্রশ্নঃ HT/LT সুইচগিয়ারে কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ HT/LT সুইচগিয়ারে মূলত
LT Switchgear = MCB, MCCB, ACB
HT Switchgear = VCB ব্যবহার করা হয়।

৫.প্রশ্নঃ 500 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ 500 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য VCB সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়।

৬.প্রশ্নঃ 350 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য কোন ধরনের সার্কিট ব্রেকার ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ 350 KVA ট্রান্সফরমার HT সুইচগিয়ারের জন্য LBS ব্যবহার করা হয়।

৭.প্রশ্নঃ LBS, VCB, MCCB, MCB, ACB কি?
উওরঃ LBS (Load break switch)
MCB (Miniature circuit breaker)
MCCB (Moulded case circuit breaker)
ACB (AIR Circuit Breaker)
VCB (Vacuum Circuit Breaker)

৮.প্রশ্নঃ বাস-বার কি?
উওরঃ মোটামোটি সবাই জানি বাসবার হচ্ছে এক ধরনের তামা(copper) বা অ্যালুমোনিয়াম(A luminum) এর তৈরি পরিবাহির পাত বা পরিবাহির বার অথবা পরিবাহির রড। বাসবার একাদিক ইলেকট্রিক্যাল সার্কিট থেকে ইলেকট্রিক্যাল এনার্জি সংগ্রহ করে এবং বিতরন করে।

৯.প্রশ্নঃ কিসের উপরের ভিত্তে করে বাস বার সিলেকশন করা হয়?
উওরঃ লাইনের কারেন্টের উপর ভিত্তি করে বাসবার সিলেকশন করা হয়।

১০.প্রশ্নঃ কেন বাসবার সিলেকশনের ক্ষেত্রে কপার নেয়া হয়? উওরঃ কারন কপারের ইফেসিয়েন্সি অনেক বেসি এবং লস কম হয়।

১১.প্রশ্নঃ CT & PT কি?
উওরঃ CT কারেন্ট ট্রান্সফরমার

১২.প্রশ্নঃ সাবস্টেশন লাইনে CT & PT কিভাবে কানেকশন করা হয়?
উওরঃ CT সিরিজে কানেকশন দেয়া হয় PT প্যারালালে কানেকশন দেয়া হয়

১৩.প্রশ্নঃ CT কত প্রকার ও কি কি?
উওরঃ কারেন্ট ট্রান্সফরমার ৩ ধরনের, Wound Current Transformer
Toroidal Current Transformer
Bar-type Current Transformer
১৪.প্রশ্নঃ CT 5P 20 30VA রেটিং মানে কি বোঝায়?
উওরঃ 5= % of Error
P= Protection Class
20=Multiply by 20 line current
30VA= Barden of circuit breaker

১৫.প্রশ্নঃ CT & PT কোন ধরনের ট্রান্সফরমার?
উওরঃ CT & PT হচ্ছে ইন্সট্রোমেন ট্রান্সফরমার

১৬প্রশ্নঃ CT & PT প্রার্থক্য কি?
উওরঃ হাই কারেন্ট পরিমাপ করে এবং লাইন কে অনাকাঙ্ক্ষিত কারেন্ট থেকে রক্ষা করে। হাই ভোল্টেজ পরিমাপ করে এবং লাইন কে অনাকাঙ্ক্ষিত ভোল্টেজ থেকে রক্ষা করে।

১৭.প্রশ্নঃ CT & PT তে কোন ধরনের রিলে ব্যবহার করা হয়?
উওরঃ IDMT Relay, Deferential relay, Directional relay etc.